কুড়িগ্রামে বৃহত্তর রংপুর কৃতীমান পুরুষ জি. এম. রফিকুল ইসলামের ২৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

Seba Hot News
ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামের সদর উপজেলার হিঙ্গনরায় মৌজার ডাকবাংলা পাড়াস্থনিজ বাস ভবনে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের কৃতীমান পুরুষ হোমিও চিকিৎসক ডা: জি. এম রফিকুল ইসলাম। আজ তার  ২৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী।এদিন ২২ আগষ্ট দুপুরে পারিবারিক ভাবে তার মৃত্যু বার্ষিকী পালন করা হবে। ডাঃ জি এম রফিকুল ইসলাম জামালপুর জেলার বকসীগঞ্জ থানার বিলেরপাড় গ্রামের জি এম হাফেজ উদ্দিনের পরিবারে ছবিজন বেওয়ার গর্ভে জন্ম লাভ করেন। জন্মের পর জি এম রফিকুল ইসলাম গ্রামের অন্যান্যে সহপাঠিদের চেয়ে সব সময় ছিলেন ব্যতিক্রম। তার মেধার প্রখরাত এলাক বেশ প্রশংসা অর্জন করে। এলাকার সাধারণ লোকজান এ কারনে তাকে খুব ভালবাসত। পড়াশুনার তাগিলে ছাত্রাবস্থায় জি এম রফিকুল ইসলাম কুড়িগ্রাম জেলায় পাড়ি জমায় ।কুড়িগ্রামে এসে অন্যের বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশুনার পাশাপাশি হোমিও চিকিৎসার উপর ডিগ্রী নেন। ভাগ্যের লিখন কুড়িগ্রামের তার কর্মজীবন  শুরু হয়। কর্মময় জীবনে পাকিস্তান আমানের বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলে একজন দক্ষ এবং মেধাসম্পন্ন হোমিও চিকিৎসক হিসেবে এখানকার সাধারন মানুষের মনে ব্যাপক অস্থা অর্জন করে। তাই হাতেই কুড়িগ্রামে একটি দি রইচ মেডিকেল কলেজ নামে হোমিও কলেজ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এই কলেজেই দীর্ঘ সময় তিনি হোমিও প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এখান থেকেই অংসখ্য মেধাসম্পন্ন চিকিৎসকর তৈরী হয় দেশের বিভিন্ন জায়গায় তারা আজ মানুষের সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। ডাঃ জি এম রফিকুল ইসলাম শুধু একজন হোমিও চিকিৎকেই ছিলেন না তিনি সময় এ মঙ্গাবকলিত জনপদের মানুষকে  একত্রিত করা, সমাজিক কুসংস্কার দূ করা, স্বল্প খরছে স্বাস্থ্য সেবা চিশ্চিত করা সহ কবিরাজী চিকিৎসাও করতেন। এই কৃর্তীমান পুরুষ অন্যের সেবার নিজেকে নিয়োজতি রাখা অবস্থায় গত ১৯৮৯ সালে ২২ আগষ্ট মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি একজন স্ত্রী, পাঁচপুত্র, তিন কন্যসহ অসংখ গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পিতার রেখে যাওয়া রফিক হোমিও কোং তার পুত্র সাংবাদিক ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন আজও ধরে রেখেছেন। অন্য সন্তানরা পিতার দেখানো পথ অনুসরণ করছেন।

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Know about Cookies
Ok, Go it!
To Top