সেবা ডেস্ক:
জামালপুরের বকশীগঞ্জে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ের অভিশাপ থেকে রক্ষা পেয়েছে মাদ্রাসা ছাত্রী চাঁন মনি (১৪)।
চাঁন মনি যদুরচর দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী।
জানা গেছে, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের খামার গেদরা গ্রামের জহুরুল হকের মাদ্রাসা পড়-য়া কন্যা চাঁন মনির সঙ্গে
উপজেলার নিলড়্গিয়া ইউনিয়নের বিনোদরচর গ্রামের মিষ্টার আলীর ছেলে জহুরম্নলের (২৫) বিয়ে ঠিক হয়।
মঙ্গলবার রাতে বরপক্ষ কনের বাড়িতে আসলে খবর পেয়ে বকশীগঞ্জ ইউএনও আবু হাসান সিদ্দিক বকশীগঞ্জ থানা পুলিশ নিয়ে বিয়ে বাড়িতে ছুটে যান।
এসময় ইউএনও’র উপসি'তি টের পেয়ে বর জহুরম্নল হক ও কনের স্বজনরা পালিয়ে যান। পরে বাল্যবিয়েটি পন্ড হয়ে যায়।
এব্যাপারে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মো. আবু হাসান সিদ্দিক জানান, বাল্যবিয়েটির আয়োজন করায় কনের বাবা ও মাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ের অভিশাপ থেকে রক্ষা পেয়েছে মাদ্রাসা ছাত্রী চাঁন মনি (১৪)।
চাঁন মনি যদুরচর দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী।
জানা গেছে, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের খামার গেদরা গ্রামের জহুরুল হকের মাদ্রাসা পড়-য়া কন্যা চাঁন মনির সঙ্গে
উপজেলার নিলড়্গিয়া ইউনিয়নের বিনোদরচর গ্রামের মিষ্টার আলীর ছেলে জহুরম্নলের (২৫) বিয়ে ঠিক হয়।
মঙ্গলবার রাতে বরপক্ষ কনের বাড়িতে আসলে খবর পেয়ে বকশীগঞ্জ ইউএনও আবু হাসান সিদ্দিক বকশীগঞ্জ থানা পুলিশ নিয়ে বিয়ে বাড়িতে ছুটে যান।
এসময় ইউএনও’র উপসি'তি টের পেয়ে বর জহুরম্নল হক ও কনের স্বজনরা পালিয়ে যান। পরে বাল্যবিয়েটি পন্ড হয়ে যায়।
এব্যাপারে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মো. আবু হাসান সিদ্দিক জানান, বাল্যবিয়েটির আয়োজন করায় কনের বাবা ও মাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে।