
সোমবার নগরীর ঈশ্ববসু রোডস্থ মাউশির কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি মাউশির আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রোগ্রামার।
সাইফুর রহমানের বিরুদ্ধে সাড়ে ১৮ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা হয়েছে। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বরিশাল আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সিফাত উদ্দিন জানান, ২০১৫ সালের জুলাই মাসে বিধি বহির্ভূতভাবে রংপুর অঞ্চলের ১৮ শিক্ষকের বেতন স্কেল সংক্রান্ত ‘বেতন কোড’ পরিবর্তন করেন সাইফুর। উচ্চতর ধাপে বেতন কোড পরিবর্তনের বিপরীতে ১৮ শিক্ষকের কাছ থেকে পর্যায়ক্রমে ৯ বারে সে সাড়ে ১৮ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন। ওই সময় তিনি রাজধানীর শিক্ষা ভবনে অবস্থিত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। প্রায় এক বছর আগে তিনি বরিশালে বদলী হয়ে আসেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে নেমে সত্যতা পায় দুদক।

সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঘটনার ৫৭ ঘণ্টা পর কীর্তনখোলা নদীর দপদপিয়া পুরাতন ফেরিঘাট এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের নৌ স্টেশনের সদস্যরা লাশটি উদ্ধার করেন।
নৌ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের স্টেশন অফিসার আব্দুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, টানা কয়েক ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে সোমবার সন্ধ্যায় কীর্তনখোলা নদীর ফেরিঘাট এলাকা থেকে ওই তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজের পর উদ্ধার হওয়া তরুণী বরিশাল নার্সিং কলেজের পুরাতন প্রথম বর্ষের ছাত্রী বলে নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। ওই তরুণী বানারীপাড়া উপজেলার কচুয়া এলাকার মৃত অমল চন্দ্র গাইনের মেয়ে আঁখি গাইন (২০)।
উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় বরিশালের শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু থেকে কীর্তনখোলা নদীতে ঝাঁপ দেয় আঁখি।

আহত মিরাজুল হক জানান, নগরীর কাটপট্টিস্থ নিজেদের হক জুয়েলার্স বন্ধ করে তিনি ও তার ভাই সিরাজুল হক প্রায় ১শ ভরি স্বর্ণ ভর্তি ব্রিফকেস হাতে নিয়ে একটি অটো রিক্সাযোগে দীনবন্ধু সেন রোডস্থ বাড়ীর (হক ম্যানশন) উদেশ্যে রওনা দেয়।
রাত সাড়ে ১০ টার দিকে ওই সড়কের বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে এলে একটি মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি এসে আটোরিক্সাটির গতি রোধ করে। পরক্ষণে আরো একটি মোটরসাইকেলে আরও তিনজন এসে অটোরিক্সার চাকায় গুলি করে। এরপর মিরাজুল হকের হাতে থাকা স্বর্ণ ভর্তি ব্রিফকেস নিয়ে টানা-হেচড়া শুরু করে। ধস্তাধস্তির এক পর্যায় ছিনতাইকারীরা মিরাজুল হকের ডান পায়ে গুলি করে ব্রিফকেসটি নিয়ে পালিয়ে যায়।
পরে দুই ভাইয়ের চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে এসে তাদের উদ্ধার করে। তাদের প্রথমে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও পরে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক সৌরভ সুতার জানান, মিরাজুল হকের পা তাৎক্ষনিক এক্স-রে করে ডান পায়ের হাটুর নিচে গুলি দেখা গেছে। তাই জরুরী ভিত্তিতে অপারেশন করা হচ্ছে।
ঘটনার পর পুলিশ নগরীর বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশী শুরু করেছে। পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) আব্দুর রউফ জানান, ঘটনার পর থেকে নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে এলার্ড ঘোষণা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ তল্লাসী চালাচ্ছে। সন্দেহভাজন এলাকা গুলোতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।

মঙ্গলবার কোতয়ালী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) একেএম মতিয়ার রহমান অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই চার্জশিট দাখিল করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের জিআরও এসআই আশীষ পাল। চার্জশিটে অভিযুক্তরা হলেন, মহানগর জামায়াতের আমীর মোয়াযেম হোসেন হেলাল, নায়েবে আমীর বজলুর রহমান বাচ্চু, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জহিরুদ্দিন মো. বাবর, সহকারী সেক্রেটারি মতিউর রহমান, সদস্য মতিউর রহমান, মিজানুর রহমান, আব্দুর রউফ, জয়নুল আবেদিন, আবুল কাশেম, আবুল কালাম, শাহজাহান সিরাজ, মোস্তাফিজুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন নেসারী, রাসেল লস্কর, শাহালম হাওলাদার, শামীম কবির, আব্দুস ছত্তার, মোয়াজ্জেম হোসেন হাওলাদার।
১৫ আগস্ট শোক দিবস বানচাল, বৈরিতা, ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি খুণ্ন করা ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রম ব্যহত করতে নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছিল আসামিরা। তাদের গোপন বৈঠক চলাকালে কোতোয়ালী থানা পুলিশের একটি দল ২০১৪ সালের ১৪ আগস্ট রাতে নগরীর দক্ষিণ আলেকান্দার ডা. মাজেদ আলীর ডাইরেক্টর কোয়ার্টার ভবনে অভিযান চালায়। এ সময় জামায়াতের ২০ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়। জব্দ করা হয় ২১টি মোবাইল ফোনসেট ও বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। এ ঘটনায় ৩১ আগস্ট মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ওসি মতিয়ার রহমান চার্জশিট দাখিল করেন।

পরে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়। সেই মামলায় সোবাহান ৭ বছর যাবৎ হাজতে বাস করছিল। গত ২৪ জানুয়ারি জেলে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহতর লাশ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

এসব সুস্বাদু মাছ বড় হওয়ার আগেই জেলেরা নির্বিচারে শিকার করায় বিগত এক দশক ধরে ক্রমেই এ সব মাছের বংশবিস্তার কমে যাচ্ছে। এমনকি মশারি জাল টেনে গুঁড়া মাছ ধরার পর নদীর তীরে যে কাদা ও পলিমাটি এনে ফেলা হয় তাতেও হরেক প্রজাতির মাছের ডিম ধ্বংস হচ্ছে। এ সব ডিম আর কখনো পানিতে ফোটার সুযোগ পায় না। যে ভাবে রেণুপোনা পর্যন্ত শিকার করা হচ্ছে তা অব্যাহত থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এখানকার নদ-নদীর সুস্বাদু মাছের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যেতে পারে। বিএম কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মতিয়ার রহমান প্রায় অর্ধশত প্রজাতির মাছ উপকূলের নদ-নদী থেকে হারিয়ে যাওয়ার তথ্য দিয়ে বলেন, মত্স্য আইনে ৩০ সেন্টিমিটারের নীচে কোনো মাছ ধরা যাবে না; কিন্তু এ আইনটি শুধু ইলিশ শিকারের ক্ষেত্রেই প্রয়োগ করা হচ্ছে। বাকি যেসব প্রজাতির মাছ শিকার হচ্ছে সে দিকে কারো দৃষ্টি নেই। মত্স্য বিশেজ্ঞরা মনে করেন, ছোট মাছ নির্বিচারে শিকার হওয়ার কারণেই মৌসুমী মাছ পাওয়া যাচ্ছে না।
সরেজমিনে বড় পাইকারি ঘাট নগরীর তালতলী ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে- সূর্য ওঠার আগেই প্রায় অর্ধশত নৌকা বোঝাই করে গুঁড়া মাছ নিয়ে হাজির হয়েছে জেলেরা। সারা বছরই এ বাজারে সব ধরনের মাছ পাইকারি দরে বিক্রি হয়। গুড়া মাছ নাম দিয়ে নানান প্রজাতির লাখ লাখ টাকার মাছ বিক্রি হচ্ছে। এ বাজারে প্রতিদিন কয়েক মণ পোনা মাছ বিক্রি হয় বলে মত্স্য ব্যবসায়ীরা জানান।
তালতলী খেয়াঘাট ছাড়াও বাবুগঞ্জ, উজিরপুর, মুলাদী, হিজলা, মেহেন্দীগঞ্জ, চরমোনাই, চন্দ্রমোহন, বুখাইনগর ও নলচর এলাকার ঘাটগুলোতে প্রতিদিন ভোরে সূর্য ওঠার পূর্বেই পাইকারদের কাছে জেলেরা এ ধরনের মাছ বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। সেখান থেকেই পাইকাররা স্থানীয় বাজার ও নগরীতে এনে এসব মাছ বিক্রি করছে। জেলেরা জানায়, উপকূলের নদ-নদীতে শীত মৌসুমে সাধারণত চাপেলি, কাচকি ও দগরি মাছ ধরার জন্য তারা শিকারে নামে; কিন্তু এসব মাছের সাথে অবাধে বেহেন্দি জাল, মশারি জাল দিয়ে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে নানান প্রজাতির মাছের পোনা। এখানকার মেঘনা, তেতুলিয়া, আড়িয়াল খাঁ, বলেশ্বর, জয়ন্তী, নয়া-ভাংগুলী, সুগন্ধা, সন্ধ্যা, কালাবদর, কীর্তনখোলা, কারাখানা ও বুড়া গৌরগঙ্গা নদীতে প্রতিনিয়ত জেলেরা এসব ছোট সাইজের মাছ শিকারে মহাউত্সব চালায়।
জেলা মত্স্য কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান জানান, উপকূলের নদ-নদীতে সাড়ে ৪ সেন্টিমিটারের জাল দিয়ে মাছ শিকারের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর চেয়ে ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে চিংড়িসহ যে কোনো ধরনের মাছের পোনা শিকার করলে মত্স্য আইনে ১ থেকে ৬ মাসের জেল, এক হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। এ আইনের বলে সকল মাছ শিকার বন্ধ রাখার জন্য কোস্টগার্ডের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

মহানগর পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (উত্তর) আবু রায়হান মোঃ সালেহ জানান, ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট এক ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন গ্যাসের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। তবে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

‘মিস ইউনিভার্স ২০১৫’ প্রতিযোগিতার মঞ্চ উষ্ণ করলেন বিকিনি পরিহিত উর্বশী রোতেলা। প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছেন উর্বশী।
বৃহস্পতিবার বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০ জন সুন্দরী এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। উর্বশী প্রতিযোগিতায় অফিসিয়াল অ্যান্ট্রি নেন সুইমসুট রাউন্ড ও ট্যালেন্ট শো দিয়ে। সুইমসুট রাউন্ডে গোলাপি বিকিনিতে মঞ্চে দেখা যায় তাকে।
উর্বশী বলিউডে ‘গ্রেট গ্র্যান্ড মাস্তি’ ও ‘সানাম রে’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফাইনালের দিন তিনি আমেরিকান গায়ক চার্লি পুথের সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করবেন।
৬৪ তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার বিজয়ীর নাম আগামীকাল লস অ্যাঞ্জেলসে ঘোষণা করা হবে। এ বছরের মিস ইউনিভার্স বিজয়ী হিসেবে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার পুরস্কৃত করা হবে। প্রিয়.কম।

উজিরপুর উপজেলার পূর্ব সাতলা ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকালে দুইজনকে এ ঘটনায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এরা হলো- রাব্বী ও মোহম্মদ উল্লাহ।
ধর্ষিতা জানায়, এসএসসি পরীক্ষার পূর্ব প্রস্তুতির জন্য বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষকের কাছে তারা ছয়জন পরীক্ষার্থী প্রাইভেট পড়তো। গত মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষক ভবেশ পাণ্ডে না পড়ালেও রাজিব মোল্লা পড়ার কথা বলে তাকে বিদ্যালয়ে ডেকে আনে। পরে শ্রেণিকক্ষের দরজা বন্ধ করে তার সহপাঠী নাহিদের সহযোগিতায় রাজিব তাকে ধর্ষণ করে। অন্য তিন ছাত্র তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালালে স্কুল মাঠ থেকে একটি ক্রিকেট বল ওই রুমের টিনের উপর পড়লে তারা পালিয়ে যায়। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আইয়ুব আলী জানান- ১৬ ডিসেম্বরের সরকারি নানা কর্মসূচী থাকায় এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

'আমার শাশুড়ি মনে করেন আমি আর আমার স্বামী অনেক দেরি করে ফেলছি। এ বার আমাদের সন্তানের জন্য চিন্তাভাবনা করা উচিত। রোজ রোজ এই কথা শুনতে আর ভাল লাগে না।' সন্তান নেওয়ার বিষয়ে এমনটাই বললেন সানি লিওন কিছুদিন আগে তাকে তার শাশুড়ি অভিযোগ করে বলেছেন তিনি এবার নাতি নাতনির মুখ দেখতেই চান।
পাঁচ বছর হল বিয়ে হয়েছে সানি লিওনের। কিন্তু এখনও সন্তান নেই। যতই পেশাগত চাপের অজুহাত দিয়ে সন্তানের প্রসঙ্গ এড়িয়ে যান না কেন, পরিবারে নাকি এ নিয়ে সমস্যা শুরু হয়েছে। সানির শাশুড়ি যদিও বউমার এই অহেতুক যুক্তি শুনতে নারাজ।
সন্তানের মা কবে হচ্ছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে সানি জানিয়েছেন, 'অবশ্যই মা হতে চাই। আমি আর ড্যানিয়েল দুজনেই সন্তানের প্ল্যান করছি। কিন্তু গলা পর্যন্ত কাজে ডুবে রয়েছি। সময় কোথায় বলুন?'