
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুঁজিবাজারে উত্থান পতন থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে একটানা দর পতন বা দর বৃদ্ধি ইতিবাচক প্রবণতা নয়। এ অবস্থায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরকে বিনিয়োগে আসতে হবে। তবেই বাজার ভালো অবস্থায় থাকবে।
এদিকে সোমবার সিএসই’র সিএসসিএক্স সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ২৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার পরিমাণ আগের দিন ছিল ৩৮ কোটি ৬ লাখ টাকা।
তথ্যে দেখা গেছে, ডিএসইতে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও ব্যাপকভাবে কমে গেছে। রবিবার ডিএসইতে ১৫ শতাংশ কমে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে গেছে। সোমবার ডিএসইতে ৩৮৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে; যা আগের দিনের তুলনায় ৬৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা কম। আগেরদিন ডিএসইতে ৪৫৭ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে, রবিবার টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডরিন পাওয়ারের শেয়ারে। কোম্পানিটির ২৭ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে থাকা এমজেএল বাংলাদেশের শেয়ারে ১৮ কোটি ২৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ১৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকা লেনদেনে হয়েছে তৃতীয় স্থানে থাকা আরগন ডেনিমসের শেয়ারে। লেনদেনে এরপর রয়েছে- স্কয়ার ফার্মা, ফরচুন সুজ, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, শাশাঁ ডেনিমস, তিতাস গ্যাস, এ্যাপোলো ইস্পাত ও ন্যাশনাল টিউবস।