ব্রাজিল থেকে ৪০০ কোটি টাকার আমদানিকৃত গম ‘মানুষের খাবার উপযোগী’ বলে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করেছে খাদ্য অধিদপ্তর।
রবিবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
প্রতিবেদনের উপর আংশিক শুনানি শেষে আগামী ৮ জুলাই এ বিষয়ের উপর পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য রেখেছে আদালত।
ব্রাজিল থেকে আমদানিকৃত গম মানুষের ‘খাওয়ার উপযোগী নয়’ এই দাবি জানিয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করেন আইনজীবী পাভেল মিয়া। ওই আবেদনের ওপর মঙ্গলবার রুল জারি করে আদালত। রুলে ব্রাজিল থেকে আমদানিকৃত গম মানুষের খাওয়ার উপযোগী কিনা তা জানতে চাওয়া হয়। পাশাপাশি খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়।
রবিবার খাদ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস।
প্রতিবেদনে বলা হয়, খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষাগারসহ বিভিন্ন পরীক্ষাগার হতে প্রাপ্ত সকল রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরে ব্রাজিল হতে আমদানিকৃত গম গ্রহণীয় সীমার মধ্যে থাকায় তা মানুষের খাবার উপযোগী।
পরে প্রতিবেদনের ওপর শুনানিতে অংশ নিয়ে রিটকারীর আইনজীবী এম মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, 'খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলছেন যে, এই গম খাওয়ার উপযোগী। অথচ যেসব পরীক্ষাগারের প্রতিবেদন এতে সংযুক্ত করা হয়েছে তাতে কোথাও এই গম খাওয়ার উপযোগী বলা হয়নি। বরং বলা হয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী গম আসেনি। যে গমের নমুনা দেখানো হয়েছিল পরে সে গম আসেনি। যেগুলো এসেছে সেগুলো দানা ভাঙা, ওজন কম। কিন্তু খাওয়ার উপযোগী কি না সেটা কোথাও বলা হয়নি।'
তিনি এই প্রতিবেদনকে অসম্পূর্ণ বলে মন্তব্য করে পুনরায় গম পরীক্ষার জন্য আদালতের কাছে আবেদন জানান।
জবাবে ডিএজি বলেন, 'রিপোর্টের কোথাও বলা হয়নি এই গম খাওয়ার অনুপযোগী। বিষয়টি জনগুরুত্ব সম্পন্ন বলেই সরকার জরুরি ভিত্তিতে এই গমের ল্যাব পরীক্ষা করেছে।'
এর জবাবে এম মাহবুবউদ্দিন বলেন, 'এই গমে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান রয়েছে কিনা তা জানার জন্যই পরীক্ষার প্রয়োজন।'
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে হাইকোর্ট ৮ জুলাই পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য করে।
রবিবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
প্রতিবেদনের উপর আংশিক শুনানি শেষে আগামী ৮ জুলাই এ বিষয়ের উপর পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য রেখেছে আদালত।
ব্রাজিল থেকে আমদানিকৃত গম মানুষের ‘খাওয়ার উপযোগী নয়’ এই দাবি জানিয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করেন আইনজীবী পাভেল মিয়া। ওই আবেদনের ওপর মঙ্গলবার রুল জারি করে আদালত। রুলে ব্রাজিল থেকে আমদানিকৃত গম মানুষের খাওয়ার উপযোগী কিনা তা জানতে চাওয়া হয়। পাশাপাশি খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়।
রবিবার খাদ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস।
প্রতিবেদনে বলা হয়, খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষাগারসহ বিভিন্ন পরীক্ষাগার হতে প্রাপ্ত সকল রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরে ব্রাজিল হতে আমদানিকৃত গম গ্রহণীয় সীমার মধ্যে থাকায় তা মানুষের খাবার উপযোগী।
পরে প্রতিবেদনের ওপর শুনানিতে অংশ নিয়ে রিটকারীর আইনজীবী এম মাহবুবউদ্দিন খোকন বলেন, 'খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলছেন যে, এই গম খাওয়ার উপযোগী। অথচ যেসব পরীক্ষাগারের প্রতিবেদন এতে সংযুক্ত করা হয়েছে তাতে কোথাও এই গম খাওয়ার উপযোগী বলা হয়নি। বরং বলা হয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী গম আসেনি। যে গমের নমুনা দেখানো হয়েছিল পরে সে গম আসেনি। যেগুলো এসেছে সেগুলো দানা ভাঙা, ওজন কম। কিন্তু খাওয়ার উপযোগী কি না সেটা কোথাও বলা হয়নি।'
তিনি এই প্রতিবেদনকে অসম্পূর্ণ বলে মন্তব্য করে পুনরায় গম পরীক্ষার জন্য আদালতের কাছে আবেদন জানান।
জবাবে ডিএজি বলেন, 'রিপোর্টের কোথাও বলা হয়নি এই গম খাওয়ার অনুপযোগী। বিষয়টি জনগুরুত্ব সম্পন্ন বলেই সরকার জরুরি ভিত্তিতে এই গমের ল্যাব পরীক্ষা করেছে।'
এর জবাবে এম মাহবুবউদ্দিন বলেন, 'এই গমে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান রয়েছে কিনা তা জানার জন্যই পরীক্ষার প্রয়োজন।'
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে হাইকোর্ট ৮ জুলাই পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য করে।