লিগে সেদিন ৫ গোল করলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। এবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বের প্রথম খেলায় দেখা পেলেন হ্যাটট্রিকের। আর তার হ্যাটট্রিকে নিজেদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাবুতে রোনালদোর রিয়াল মাদ্রিদ ৪-০ গোলে হারালো শাখতার দোনেশককে। মঙ্গলবার রাতের এই জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশনটা ভালোভাবেই শুরু করলো স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল।
ভালো জয় পেয়েছে রিয়াল। কিন্তু এই ম্যাচে যেমন দশজনের দলে পরিণত হয়েছে শাখতার তেমনই রিয়ালের তিনজন খেলোয়াড় পড়েছেন ইনজুরিতে। কোচ রাফায়েল বেনিতেজের প্রথম ইউরোপিয়ান মিশন সাফল্যময়। কিন্তু গ্যারেথ বেল, রাফায়েল ভারানে ও সার্জিও রামোসের ইনজুরি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়তে হয়েছে তাকে।
প্রথম আধা ঘণ্টার খেলায় রিয়ালকে হতাশায় পুড়তে হয়েছে। গোলের দেখা পায়নি তারা। এরপর আন্দ্রিয়া পেতভের ক্রস থেকে সহজে একটি গোল করেছেন করিম বেনজিমা। এর আগে খেলার শুরুর দিকে ভারানের চেষ্টা ক্রসবারের ওপর থেকে চলে যায়। রোনালদো তার প্রথম চেষ্টায় খুঁজে পেয়েছিলেন বেনজিমাকে। কিন্তু সুবিধা করতে পারেন নি বেনজিমা। এর পর রোনালদোর চেষ্টা গোলবারে হাওয়া দিয়ে গেছে।
খেলার বিপরীতে সফরকারী শাখতার একটি গোল পেয়ে যেতে পারতো। কিলর নাভাস ভারানের একটি ব্যাক পাস থেকে বলকে ঠিক মতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন নি। পরের চেষ্টায় সফল হয়েছেন। এরপর ইনজুরির কারণে বেলকে তুলে নিতে হলে হতাশায় পড়ে রিয়াল। ওয়েলসের এই মিডফিল্ডার কাফের ইনজুরিতে পড়েছেন। ৩০ মিনিটের সময় শাখতারের গোলকিপারের ভুল হয়ে গেলো। পেতভ বল দিলেন বেনজিমাকে। সহজে লক্ষ্যভেদ করেছেন ফরাসী স্ট্রাইকার বেনজিমা।
বিরতির দুই মিনিট পর রোনালদো ওয়ান টু ওয়ান সুযোগ পেয়েছিলেন। গোল করতে পারেন নি। এরপর শাখতারের স্তেপানেনকোকে মাঠ ছাড়তে হয়। ১০ জনের দল হয় প্রতিপক্ষ। ভাগ্য খুলে যেতে থাকে রিয়ালের। রোনালদোর গোলের চেষ্টা ছিল। কিন্তু বল গিয়ে লাগে দারজিও সরনার হাতে। পেনাল্টি পায় রিয়াল। ৫৫ মিনিটে পেনাল্টি স্পট থেকে গোল করেন রোনালদো। এর আট মিনিট পর দ্বিতীয় পেনাল্টি পায় রিয়াল। এবার মারসিও আজেভেদো হাত দিয়ে বল সামলেছেন। স্পট কিক থেকে আবারো লক্ষ্যভেদ করেন রোনালদো।
খেলা শেষ হওয়ার ৯ মিনিট আগে রোনালদো পেয়ে যান আরেকটি হ্যাটট্রিকের দেখা। মার্সেলোর শট ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন শাখতারের গোলকিপার। বল ফিরে আসে। আর রোনালদো সেই ফিরে আসা বলকে জালে জড়িয়ে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সর্বকালের সেরা স্কোরারের তালিকায় লিওনেল মেসির চেয়ে এখন তিন গোল বেশি রোনালদোর। রোনালদোর গোল সংখ্যা ৮০। মেসির ৭৭।
ভালো জয় পেয়েছে রিয়াল। কিন্তু এই ম্যাচে যেমন দশজনের দলে পরিণত হয়েছে শাখতার তেমনই রিয়ালের তিনজন খেলোয়াড় পড়েছেন ইনজুরিতে। কোচ রাফায়েল বেনিতেজের প্রথম ইউরোপিয়ান মিশন সাফল্যময়। কিন্তু গ্যারেথ বেল, রাফায়েল ভারানে ও সার্জিও রামোসের ইনজুরি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়তে হয়েছে তাকে।
প্রথম আধা ঘণ্টার খেলায় রিয়ালকে হতাশায় পুড়তে হয়েছে। গোলের দেখা পায়নি তারা। এরপর আন্দ্রিয়া পেতভের ক্রস থেকে সহজে একটি গোল করেছেন করিম বেনজিমা। এর আগে খেলার শুরুর দিকে ভারানের চেষ্টা ক্রসবারের ওপর থেকে চলে যায়। রোনালদো তার প্রথম চেষ্টায় খুঁজে পেয়েছিলেন বেনজিমাকে। কিন্তু সুবিধা করতে পারেন নি বেনজিমা। এর পর রোনালদোর চেষ্টা গোলবারে হাওয়া দিয়ে গেছে।
খেলার বিপরীতে সফরকারী শাখতার একটি গোল পেয়ে যেতে পারতো। কিলর নাভাস ভারানের একটি ব্যাক পাস থেকে বলকে ঠিক মতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন নি। পরের চেষ্টায় সফল হয়েছেন। এরপর ইনজুরির কারণে বেলকে তুলে নিতে হলে হতাশায় পড়ে রিয়াল। ওয়েলসের এই মিডফিল্ডার কাফের ইনজুরিতে পড়েছেন। ৩০ মিনিটের সময় শাখতারের গোলকিপারের ভুল হয়ে গেলো। পেতভ বল দিলেন বেনজিমাকে। সহজে লক্ষ্যভেদ করেছেন ফরাসী স্ট্রাইকার বেনজিমা।
বিরতির দুই মিনিট পর রোনালদো ওয়ান টু ওয়ান সুযোগ পেয়েছিলেন। গোল করতে পারেন নি। এরপর শাখতারের স্তেপানেনকোকে মাঠ ছাড়তে হয়। ১০ জনের দল হয় প্রতিপক্ষ। ভাগ্য খুলে যেতে থাকে রিয়ালের। রোনালদোর গোলের চেষ্টা ছিল। কিন্তু বল গিয়ে লাগে দারজিও সরনার হাতে। পেনাল্টি পায় রিয়াল। ৫৫ মিনিটে পেনাল্টি স্পট থেকে গোল করেন রোনালদো। এর আট মিনিট পর দ্বিতীয় পেনাল্টি পায় রিয়াল। এবার মারসিও আজেভেদো হাত দিয়ে বল সামলেছেন। স্পট কিক থেকে আবারো লক্ষ্যভেদ করেন রোনালদো।
খেলা শেষ হওয়ার ৯ মিনিট আগে রোনালদো পেয়ে যান আরেকটি হ্যাটট্রিকের দেখা। মার্সেলোর শট ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন শাখতারের গোলকিপার। বল ফিরে আসে। আর রোনালদো সেই ফিরে আসা বলকে জালে জড়িয়ে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সর্বকালের সেরা স্কোরারের তালিকায় লিওনেল মেসির চেয়ে এখন তিন গোল বেশি রোনালদোর। রোনালদোর গোল সংখ্যা ৮০। মেসির ৭৭।