সেবা ডেস্ক: সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের সর্বপ্রকার শোষণ প্রক্রিয়া ইসলামে হারাম। ‘রিবা’ অর্থ সুদ। রিবা শব্দের আভিধানিক অর্থ : অতিরিক্ত, বর্ধিত। মূলধনের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাকে সুদ বলে। ইসলামি অর্থব্যবস্থায় সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য সুদ একটি মারাত্মক অভিশাপ। সুদেও কারনে পারস্পরিক সহানুভূতি দূর হয়ে জন্ম নেয় সীমাহীন অর্থলিপ্সা ও স্বার্থপরতা। অতিরিক্ত লোভ-লালসার কারণে সুদি কারবারিরা মানুষের জানমাল ও ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। সুদি কারবারে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ জনগণ।
প্রসঙ্গে মহান রাব্বুল আলামিন কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন, ‘আমি ব্যবসাকে হালাল করেছি এবং সুদকে হারাম ঘোষণা করেছি। সুরা বাকারা : ২৭৫
আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না আর আল্লাহকে ভয় করতে থাকো, যাতে তোমরা কল্যাণ অর্জন করতে পারো। ইমরান : ১৩০
অপর একটি আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যারা সুদ খায় তারা কিয়ামতে দণ্ডয়মান হবে, যেভাবে দণ্ডয়মান হয় ওই ব্যক্তি, যাকে শয়তান প্রভাবিত করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছে ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ার মতোই। অথচ আল্লাহ তায়ালা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতঃপর যার কাছে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, আগে যা হয়ে গেছে, তা তার। তার ব্যাপার আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল। আর যারা পুণরায় সুদ নেয়, তারাই জাহান্নামে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে। সুরা বাকারা : ২৭৫
প্রসঙ্গে মহান রাব্বুল আলামিন কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন, ‘আমি ব্যবসাকে হালাল করেছি এবং সুদকে হারাম ঘোষণা করেছি। সুরা বাকারা : ২৭৫
আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না আর আল্লাহকে ভয় করতে থাকো, যাতে তোমরা কল্যাণ অর্জন করতে পারো। ইমরান : ১৩০
অপর একটি আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যারা সুদ খায় তারা কিয়ামতে দণ্ডয়মান হবে, যেভাবে দণ্ডয়মান হয় ওই ব্যক্তি, যাকে শয়তান প্রভাবিত করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছে ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ার মতোই। অথচ আল্লাহ তায়ালা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতঃপর যার কাছে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, আগে যা হয়ে গেছে, তা তার। তার ব্যাপার আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল। আর যারা পুণরায় সুদ নেয়, তারাই জাহান্নামে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে। সুরা বাকারা : ২৭৫