সেবা ডেস্ক: রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনায় প্রথম আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ডটি মেয়াদি তহবিল থেকে বেমেয়াদি তহবিলে রূপান্তর হতে যাচ্ছে। তহবিলটির ইউনিটধারীরা এ রূপান্তরের ক্ষেত্রে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। ১৯৮০ সালে গঠিত এ তহবিলটিই ছিল বাংলাদেশের প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড।
রাজধানীর বিজয়নগরে অবস্থিত এক হোটেলে গত বুধবার অনুষ্ঠিত বিশেষ সভায় ইউনিটধারীরা তাঁদের সম্মতি জানিয়েছেন। এর ফলে তহবিলটির কার্যক্রম আর গুটিয়ে নিতে হবে না। তবে বেমেয়াদি তহবিলে রূপান্তর হলেও এটি শেয়ারবাজারে সরাসরি লেনদেন হবে না। সম্পদ ব্যবস্থাপকের কার্যালয় ও নির্ধারিত এজেন্টের মাধ্যমেই এটির ইউনিট কেনাবেচা করতে হবে।
আইসিবি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, তহবিলটির কার্যক্রম গুটিয়ে নেওয়া হবে নাকি এটিকে বেমেয়াদি তহবিলে রূপান্তর করা হবে, সেই মতামত জানতে ইউনিটধারীদের বিশেষ সভা ডাকা হয়। তাতে উপস্থিত ১২৫ জন ইউনিটধারীর মধ্যে ১২২ জনই বেমেয়াদে রূপান্তরের পক্ষে মত দেন। একজন ইউনিটধারী ভোটাধিকার প্রয়োগ থেকে বিরত ছিলেন আর বাকি দুজন বেমেয়াদিতে রূপান্তরের বিপক্ষে ভোট দেন।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামান জানিয়েছেন, ১৯৮০ সালে গঠিত এ তহবিলটির আকার নির্ধারিত ছিল ৫০ লাখ টাকা। সেই ৫০ লাখ টাকার তহবিল থেকে গত ৩৫ বছরে ইউনিটধারীদের মধ্যে ৪৫ কোটি টাকার লভ্যাংশ বিতরণ করা হয়েছে। বর্তমান বাজারমূল্যে এ তহবিলটির সম্পদমূল্য (অ্যাসেট ভ্যালু) ১৩৭ কোটি টাকা। আর এটির মোট ইউনিটধারী ৯০০ জন।
তহবিল সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শুরুতে এ তহবিলটির সময়সীমা নির্ধারিত ছিল না। পরবর্তী সময়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী এটি মেয়াদি তহবিল হিসেবে বিবেচিত হয়।
এদিকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দুই দিনের ব্যবধানে লেনদেন আবারও চার শ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। গত বুধবার দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪৭ কোটি টাকা। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সীমা সমন্বয়ের সময় বাড়ানো হব্তেঅর্থমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর গত সোম ও মঙ্গলবার ঢাকার বাজারে লেনদেন চার শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
লেনদেন কমার পাশাপাশি ঢাকার বাজারে সূচকও ছিল প্রায় অপরিবর্তিত। দিন শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল প্রায় ৪ হাজার ৪৯৭ পয়েন্টে। সূচক অপরিবর্তিত থাকলেও লেনদেন হওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানেরই দাম বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪২টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টির দাম।
ঢাকার বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল সেবা খাতের কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক। এদিন এককভাবে কোম্পানিটির প্রায় ২৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। দিন শেষে প্রতিটি শেয়ারের দাম ২ টাকা ২০ পয়সা বা প্রায় ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ টাকা ৪০ পয়সায়। লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে আসে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি তিতাস গ্যাস। এদিন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ৩ শতাংশ বা ১ টাকা ৬০ পয়সা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৪ টাকা ৫০ পয়সায়।
রাজধানীর বিজয়নগরে অবস্থিত এক হোটেলে গত বুধবার অনুষ্ঠিত বিশেষ সভায় ইউনিটধারীরা তাঁদের সম্মতি জানিয়েছেন। এর ফলে তহবিলটির কার্যক্রম আর গুটিয়ে নিতে হবে না। তবে বেমেয়াদি তহবিলে রূপান্তর হলেও এটি শেয়ারবাজারে সরাসরি লেনদেন হবে না। সম্পদ ব্যবস্থাপকের কার্যালয় ও নির্ধারিত এজেন্টের মাধ্যমেই এটির ইউনিট কেনাবেচা করতে হবে।
আইসিবি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, তহবিলটির কার্যক্রম গুটিয়ে নেওয়া হবে নাকি এটিকে বেমেয়াদি তহবিলে রূপান্তর করা হবে, সেই মতামত জানতে ইউনিটধারীদের বিশেষ সভা ডাকা হয়। তাতে উপস্থিত ১২৫ জন ইউনিটধারীর মধ্যে ১২২ জনই বেমেয়াদে রূপান্তরের পক্ষে মত দেন। একজন ইউনিটধারী ভোটাধিকার প্রয়োগ থেকে বিরত ছিলেন আর বাকি দুজন বেমেয়াদিতে রূপান্তরের বিপক্ষে ভোট দেন।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামান জানিয়েছেন, ১৯৮০ সালে গঠিত এ তহবিলটির আকার নির্ধারিত ছিল ৫০ লাখ টাকা। সেই ৫০ লাখ টাকার তহবিল থেকে গত ৩৫ বছরে ইউনিটধারীদের মধ্যে ৪৫ কোটি টাকার লভ্যাংশ বিতরণ করা হয়েছে। বর্তমান বাজারমূল্যে এ তহবিলটির সম্পদমূল্য (অ্যাসেট ভ্যালু) ১৩৭ কোটি টাকা। আর এটির মোট ইউনিটধারী ৯০০ জন।
তহবিল সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শুরুতে এ তহবিলটির সময়সীমা নির্ধারিত ছিল না। পরবর্তী সময়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী এটি মেয়াদি তহবিল হিসেবে বিবেচিত হয়।
এদিকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দুই দিনের ব্যবধানে লেনদেন আবারও চার শ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। গত বুধবার দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪৭ কোটি টাকা। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সীমা সমন্বয়ের সময় বাড়ানো হব্তেঅর্থমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর গত সোম ও মঙ্গলবার ঢাকার বাজারে লেনদেন চার শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
লেনদেন কমার পাশাপাশি ঢাকার বাজারে সূচকও ছিল প্রায় অপরিবর্তিত। দিন শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল প্রায় ৪ হাজার ৪৯৭ পয়েন্টে। সূচক অপরিবর্তিত থাকলেও লেনদেন হওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানেরই দাম বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪২টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টির দাম।
ঢাকার বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল সেবা খাতের কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক। এদিন এককভাবে কোম্পানিটির প্রায় ২৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। দিন শেষে প্রতিটি শেয়ারের দাম ২ টাকা ২০ পয়সা বা প্রায় ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ টাকা ৪০ পয়সায়। লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে আসে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি তিতাস গ্যাস। এদিন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ৩ শতাংশ বা ১ টাকা ৬০ পয়সা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৪ টাকা ৫০ পয়সায়।