সেবা ডেস্ক:
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগ অবিক্রিত ৩শ ৪০ মেট্রিক টন বোরো ধান বীজ কম মূল্যে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এাড়াও বীজের গুনগত মান ভাল না থাকায় কৃষকরা দিশেহারা।
অভিযোগ উঠেছে, বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা বিএডিসি জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম টুটুলকে ম্যানেজ করে এ বীজ ক্রয় কম মূল্যে ক্রয় করেছে। আরও জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত জামালপুরে থাকার সুবাধে স'ানীয় কিছু নেতাকে ম্যানেজ করে দূর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিএডিসি জামালপুর বিপণনের কর্মকর্তার যোগসাজশে বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা কম মূল্যে এই বীজ কিনে লাভবান হলেও সরকারের গচ্ছা দিতে হয়েছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। অপর দিকে কৃষকরা পড়ছে বিপাকে। কারণ এ বিজের অঙ্কুরিত ক্ষমতা ৫০% থেকে ৬০%। বাকী ধানগুলী অঙ্কুরিত হয় না। ফলে কৃষকরা ভাল ফলনও পাচ্ছে না বলে সাধারণ কৃষকরা জানিয়েছে।
বিএডিসির জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের একটি সূত্র জানায়, বোরো ধান মৌসুমে সঠিক তদারকীর অভাবে ৩শ ৪০ মেট্রিক টন বীজ অবিক্রিত থেকে যায়। অবিক্রিত এই বীজ নিয়ে বিপাকে পড়ে বিপণনের কর্মকর্তারা।
তারা নিজেদের মাথার বোঝা হালকা করতে বীজের মূল্য কমিয়ে দেয়। বর্তমান বাজারে ধানের উচ্চ মুল্য থাকায় বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা কম মুল্যে বীজ কিনে লাভবান হলেও মোটা অঙ্কের টাকা গচ্ছা যায় সরকারের।
অভিযোগ উঠেছে, বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা বিএডিসি জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম টুটুলকে ম্যানেজ করে ৩৪ থেকে ২৫ টাকা কেজি দরের বীজ মাত্র ২৪ থেকে ২২ টাকায় কিনে নিজেরাই লাভবান হয়েছেন। এতে সরকারের অনত্মত ২০ লাখ টাকা গচ্ছা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএডিসির একাধিক কর্মকর্তা বলেন, মৌসুমের শুরুতেই বিপণনের কর্মকর্তারা তৎপর হলে এবং তালিকাভুক্ত ডিলারদের উদ্বুদ্ধ করে এসব বীজ বাজারজাত করা হলে সরকারের এই লোকসানের পরিমাণ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হতো।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বিএডিসি জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম টুটুল বলেন, কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান- অনুযায়ী এই বীজ বিক্রি করা হয়েছে। বীজ বিক্রিতে কোন অনিয়ম হয়নি।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগ অবিক্রিত ৩শ ৪০ মেট্রিক টন বোরো ধান বীজ কম মূল্যে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এাড়াও বীজের গুনগত মান ভাল না থাকায় কৃষকরা দিশেহারা।
অভিযোগ উঠেছে, বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা বিএডিসি জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম টুটুলকে ম্যানেজ করে এ বীজ ক্রয় কম মূল্যে ক্রয় করেছে। আরও জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত জামালপুরে থাকার সুবাধে স'ানীয় কিছু নেতাকে ম্যানেজ করে দূর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিএডিসি জামালপুর বিপণনের কর্মকর্তার যোগসাজশে বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা কম মূল্যে এই বীজ কিনে লাভবান হলেও সরকারের গচ্ছা দিতে হয়েছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। অপর দিকে কৃষকরা পড়ছে বিপাকে। কারণ এ বিজের অঙ্কুরিত ক্ষমতা ৫০% থেকে ৬০%। বাকী ধানগুলী অঙ্কুরিত হয় না। ফলে কৃষকরা ভাল ফলনও পাচ্ছে না বলে সাধারণ কৃষকরা জানিয়েছে।
বিএডিসির জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের একটি সূত্র জানায়, বোরো ধান মৌসুমে সঠিক তদারকীর অভাবে ৩শ ৪০ মেট্রিক টন বীজ অবিক্রিত থেকে যায়। অবিক্রিত এই বীজ নিয়ে বিপাকে পড়ে বিপণনের কর্মকর্তারা।
তারা নিজেদের মাথার বোঝা হালকা করতে বীজের মূল্য কমিয়ে দেয়। বর্তমান বাজারে ধানের উচ্চ মুল্য থাকায় বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা কম মুল্যে বীজ কিনে লাভবান হলেও মোটা অঙ্কের টাকা গচ্ছা যায় সরকারের।
অভিযোগ উঠেছে, বীজ সিন্ডিকেটের হোতারা বিএডিসি জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম টুটুলকে ম্যানেজ করে ৩৪ থেকে ২৫ টাকা কেজি দরের বীজ মাত্র ২৪ থেকে ২২ টাকায় কিনে নিজেরাই লাভবান হয়েছেন। এতে সরকারের অনত্মত ২০ লাখ টাকা গচ্ছা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএডিসির একাধিক কর্মকর্তা বলেন, মৌসুমের শুরুতেই বিপণনের কর্মকর্তারা তৎপর হলে এবং তালিকাভুক্ত ডিলারদের উদ্বুদ্ধ করে এসব বীজ বাজারজাত করা হলে সরকারের এই লোকসানের পরিমাণ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হতো।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বিএডিসি জামালপুর বীজ বিপণন বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম টুটুল বলেন, কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান- অনুযায়ী এই বীজ বিক্রি করা হয়েছে। বীজ বিক্রিতে কোন অনিয়ম হয়নি।