
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ঃ ১১.০৯.১৭
মোটরসাইকেল চালকের হেলমেট ব্যবহার ও দুইজনের বেশি আরোহী না উঠা নিশ্চিত করতে কুড়িগ্রামে পুলিশের ৩ দিনের ব্যতিক্রমী বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে।
সোমবার সকাল ১০ টায় কুড়িগ্রামের শাপলা চত্তরে এ অভিযানের উদ্বোধন করেন কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রিপন কুমার মোদক, সদর সার্কেল এএসপি মিজানুর রহমান ও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস সোবহানসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
কুড়িগ্রাম শহরের শাপলা চত্তর, কলেজ মোড়, দাদামোড় ও ত্রিমোহনীতে এ অভিযান চলছে।
মোটরযান আইন মেনে মোটরসাইকেল আরোহীদের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষায় হেলমেট ব্যবহার বাধ্যতা মূলক ও অতিরিক্ত আরোহী না উঠাতে এ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম। পুলিশ সুপার জানান, মোটর সাইকেল এক্সিডেন্ট হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষ মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হলে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে। এজন্য আমরা যে সব মোটরসাইকেল আটক করছি সেইসব মোটরসাইকেল আরোহীদের জরিমানা না করে হেলমেট কিনে অথবা বাড়ি থেকে নিয়ে আসলেই আমরা ছেড়ে দিচ্ছি। আমরা মূলত মানুষকে এ ম্যাসেজটা দিতে চাচ্ছি যে হেলমেট ছাড়া এই জেলায় মোটর সাইকেল চালানো যাবে না। আর মোটরসাইকেলে দুইজনের বেশি আরোহী থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এ অভিযান ৩ দিনের পরেও অব্যাহত রাখা হবে।
মোটরসাইকেল চালকের হেলমেট ব্যবহার ও দুইজনের বেশি আরোহী না উঠা নিশ্চিত করতে কুড়িগ্রামে পুলিশের ৩ দিনের ব্যতিক্রমী বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে।
সোমবার সকাল ১০ টায় কুড়িগ্রামের শাপলা চত্তরে এ অভিযানের উদ্বোধন করেন কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রিপন কুমার মোদক, সদর সার্কেল এএসপি মিজানুর রহমান ও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস সোবহানসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
কুড়িগ্রাম শহরের শাপলা চত্তর, কলেজ মোড়, দাদামোড় ও ত্রিমোহনীতে এ অভিযান চলছে।
মোটরযান আইন মেনে মোটরসাইকেল আরোহীদের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষায় হেলমেট ব্যবহার বাধ্যতা মূলক ও অতিরিক্ত আরোহী না উঠাতে এ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম। পুলিশ সুপার জানান, মোটর সাইকেল এক্সিডেন্ট হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষ মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হলে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে। এজন্য আমরা যে সব মোটরসাইকেল আটক করছি সেইসব মোটরসাইকেল আরোহীদের জরিমানা না করে হেলমেট কিনে অথবা বাড়ি থেকে নিয়ে আসলেই আমরা ছেড়ে দিচ্ছি। আমরা মূলত মানুষকে এ ম্যাসেজটা দিতে চাচ্ছি যে হেলমেট ছাড়া এই জেলায় মোটর সাইকেল চালানো যাবে না। আর মোটরসাইকেলে দুইজনের বেশি আরোহী থাকলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এ অভিযান ৩ দিনের পরেও অব্যাহত রাখা হবে।