৩ কিলোমিটার কাশিয়ার রাস্তা নির্মান করছেন শিক্ষক আমিনুল ইসলাম |
শফিকুল,রৌমারী প্রতিনিধি: কুড়িগ্রাম জেলার রাজিবপুর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত কোদালকাটি ইউনিয়ন।
এ ইউনিয়নে বসবাসরত মানুষের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগের কোন রাস্তা নেই। ধুধু বালুরচর পায়ে হেটে অতিকষ্টে ছোট ছোট নদী, নালা পাড়ি দিয়ে উপজেলা সদরে যাতয়াত করতে হয়।
গবাদিপশু, আবাদি ফসলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহিত হয় গরু ও ঘোড়ার গাড়ীতে। যোগাযোগ ব্যবস্থার ভোগান্তি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য শিক্ষক আমিনুর রহমানের নেতৃত্বে ইউনিয়নবাসী সেচ্ছাশ্রমে ৩কি.মি. কাশিঁয়ার রাস্তা নিমার্ণ করেছেন।
১৩জুলাই সকাল ১০টার দিকে কোদালকাটি ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায় চরাঞ্চলে মানুষের চলাচলের জন্য শঙ্করমাধবপুর আ. সালাম বাড়ী হতে রাজিবপুর খেওয়া ঘাট পযর্ন্ত ধুধু বালুরচরে ৩কি.মি. কাশিঁয়ার রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে।
এছাড়াও চরসাজাই কোদালকাটি বাজার, কোদালকাটি হলহলিয়া নদীর উপর, সাজাই তাহের মেম্বারের বাড়ীর উত্তর পাশে, চরসাজাই মন্ডল পাড়া , রাজিবপুর টাঙ্গাইলাপাড়া, পাখিউড়া বাজারের পশ্চিম পাশে খালের উপরসহ ৮টি বাঁশের সাকোঁ এলাকাবাসী সেচ্ছাশ্রমে নিমার্ণ করেছে।
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙ্গন রোধে ২কি.মি. জুড়ে বাঁশে বান্ডাল ও মাটির বাঁধ রাস্তা নিমার্ণ কাজ চোখে পড়ারমত।
নিজের অর্থ ও এলাকাবাসী সহযোগিতায় কাজে উদ্যেক্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে চরাঞ্চলের এক আদর্শ শিক্ষক মো. আমিনুর রহমান।
এ ইউনিয়নে বসবাসরত মানুষের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগের কোন রাস্তা নেই। ধুধু বালুরচর পায়ে হেটে অতিকষ্টে ছোট ছোট নদী, নালা পাড়ি দিয়ে উপজেলা সদরে যাতয়াত করতে হয়।
গবাদিপশু, আবাদি ফসলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহিত হয় গরু ও ঘোড়ার গাড়ীতে। যোগাযোগ ব্যবস্থার ভোগান্তি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য শিক্ষক আমিনুর রহমানের নেতৃত্বে ইউনিয়নবাসী সেচ্ছাশ্রমে ৩কি.মি. কাশিঁয়ার রাস্তা নিমার্ণ করেছেন।
১৩জুলাই সকাল ১০টার দিকে কোদালকাটি ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায় চরাঞ্চলে মানুষের চলাচলের জন্য শঙ্করমাধবপুর আ. সালাম বাড়ী হতে রাজিবপুর খেওয়া ঘাট পযর্ন্ত ধুধু বালুরচরে ৩কি.মি. কাশিঁয়ার রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে।
এছাড়াও চরসাজাই কোদালকাটি বাজার, কোদালকাটি হলহলিয়া নদীর উপর, সাজাই তাহের মেম্বারের বাড়ীর উত্তর পাশে, চরসাজাই মন্ডল পাড়া , রাজিবপুর টাঙ্গাইলাপাড়া, পাখিউড়া বাজারের পশ্চিম পাশে খালের উপরসহ ৮টি বাঁশের সাকোঁ এলাকাবাসী সেচ্ছাশ্রমে নিমার্ণ করেছে।
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙ্গন রোধে ২কি.মি. জুড়ে বাঁশে বান্ডাল ও মাটির বাঁধ রাস্তা নিমার্ণ কাজ চোখে পড়ারমত।
নিজের অর্থ ও এলাকাবাসী সহযোগিতায় কাজে উদ্যেক্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে চরাঞ্চলের এক আদর্শ শিক্ষক মো. আমিনুর রহমান।
কোদালকাটি গ্রামের আব্দুল বারী, আব্দুর সাত্তার বীরমুক্তিযোদ্ধা, জয়নাল আবদীন জানান, চরাঞ্চলে বালু মাটি দিয়ে রাস্তা নিমার্ণ করলে গাড়ী ঘোড়া নিয়ে যাতয়াত করা যায় না।
তাই আমিনুর ভাই আমাগো সাথে নিয়ে কাশিঁয়ার রাস্তা তৈরী করেছে। আমরা এহন মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল, ভ্যান গাড়ী দিয়া নিজেরা যাতয়াতসহ সহজে মালামাল আনানেওয়া করি।
চরাঞ্চলের উন্নয়নের কারিগর উদ্যেক্তা শিক্ষক আমিনুর রহমান বলেন, নদী ভাঙ্গন, যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ চরাঞ্চলের মানুষের বিভিন্ন দুঃখ কষ্টের কথা চিন্তা করে ৪বছর থেকে এলাকার মানুষদের সাথে নিয়ে আমি সেচ্ছাশ্রমে অস্থায়ী কাজগুলো করে আসছি।
আমার ডাকে সাড়া দিয়ে কোদালকাটি ইউনিয়নবাসী সেচ্ছাশ্রমে এ কাজগুলো করে। আমি একজন শিক্ষক হিসাবে এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে সঙ্গি হয়ে বেঁচে থাকতে চাই।
কোদালকাটি হলহলিয়া নদীর উপর বাঁসের সাঁকো নির্মান করেন আমিনুল ইসলাম |
কোদালকাটি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম জোদ্দার বলেন, সরকারী বরাদ্দ ছাড়াই সত্য ইচ্ছা থাকলে মানুষের জন্য কাজ করা যায় তার বাস্তব উদাহরণ আমিনুর রহমান।
৪বছর থেকে কোদালকাটি ইউনিয়নবাসী কল্যাণে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে সে।
কোদালকাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর ছক্ক বলেন, অমার ইউনিয়নে শিক্ষক আমিনুর রহমান কাশিঁয়ার রাস্তা, বাঁশে সাকোঁ, ছোট বাঁধ রাস্তাসহ কৃষি উন্নয়নে এলাকাবাসীকে সাথে এসব কাজ করে।
যেসব কাজ করা জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব। সে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন মেম্বর , চেয়ারম্যান না হলেও এলাকার কাজ করা যায়।
৪বছর থেকে কোদালকাটি ইউনিয়নবাসী কল্যাণে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে সে।
কোদালকাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর ছক্ক বলেন, অমার ইউনিয়নে শিক্ষক আমিনুর রহমান কাশিঁয়ার রাস্তা, বাঁশে সাকোঁ, ছোট বাঁধ রাস্তাসহ কৃষি উন্নয়নে এলাকাবাসীকে সাথে এসব কাজ করে।
যেসব কাজ করা জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব। সে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন মেম্বর , চেয়ারম্যান না হলেও এলাকার কাজ করা যায়।