
রকি চন্দ্র সাহা: রবিবার সকালে চাঁদপুর-লাকসাম রেললাইনের হাজীগঞ্জ উপজেলার সুদিয়া নামকস্থানে নিখোঁজের তিনদিন পর ব্যবসায়ী এরশাদ উল্যাহ কাঞ্চন (৪২) এর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।
নিখোঁজ ব্যবসায়ী হাজীগঞ্জ বাজারের আমিন রোডস্থ আতিক ট্রেডার্সের পরিচালক। সে হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড মকিমাবাদ সর্দার বাড়ীর মৃত আবদুল লতিফের ছোট ছেলে। তারা পাঁচ ভাই। নিহত কাঞ্চনের স্ত্রীসহ দুই ছেলে সন্তান রয়েছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হাজীগঞ্জ রেল স্টেশনের পশ্চিম পার্শে, সুদিয়া নামকস্থানে কাঞ্চনের মৃতদেহ পড়েছিল। তার দুইটি পা ভাঙ্গা ও মাথার ডানপাশে রক্তাক্ত চিহৃ রয়েছে।
পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার সময় ব্যবসায়ীক কাজে শাহরাস্তি উপজেলার উদ্দেশ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়। ওইদিন বেলা সাড়ে ১১ ঘটিকার পর তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটি সংযোগ বিচ্ছন্ন হয়।
নিহতের ভাই মজিবুর রহমান বলেন শুক্রবার খোঁজাখুজির পর শনিবার হাজীগঞ্জ থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছি। শাহরাস্তি থানা পুলিশের স্বরণাপন্ন হলে মোবাইল টেকিংয়ে চাঁদপুরের বাবুরহাট এলাকা দেখানো হয়। সেখানেও তার সন্ধান পাইনি। আমার ভাইকে কেউ হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।
নিহতের স্ত্রীর বড় ভাই মাহফুজুর রহমান সুমন বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা। আমার সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের চিহিৃত করে বিচার চাই।
হাজীগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন রনি, তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল মান্নান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। চাঁদপুর রেলওয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সরোয়ার আলম বলেন রেলওয়ে থানা এ বিষয়ে মামলা দায়ের করা হবে। মৃতদেহ ময়না তদন্ত করার জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
⇘সংবাদদাতা: রকি চন্দ্র সাহা
নিখোঁজ ব্যবসায়ী হাজীগঞ্জ বাজারের আমিন রোডস্থ আতিক ট্রেডার্সের পরিচালক। সে হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড মকিমাবাদ সর্দার বাড়ীর মৃত আবদুল লতিফের ছোট ছেলে। তারা পাঁচ ভাই। নিহত কাঞ্চনের স্ত্রীসহ দুই ছেলে সন্তান রয়েছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হাজীগঞ্জ রেল স্টেশনের পশ্চিম পার্শে, সুদিয়া নামকস্থানে কাঞ্চনের মৃতদেহ পড়েছিল। তার দুইটি পা ভাঙ্গা ও মাথার ডানপাশে রক্তাক্ত চিহৃ রয়েছে।
পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার সময় ব্যবসায়ীক কাজে শাহরাস্তি উপজেলার উদ্দেশ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়। ওইদিন বেলা সাড়ে ১১ ঘটিকার পর তার ব্যবহৃত মুঠোফোনটি সংযোগ বিচ্ছন্ন হয়।
নিহতের ভাই মজিবুর রহমান বলেন শুক্রবার খোঁজাখুজির পর শনিবার হাজীগঞ্জ থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছি। শাহরাস্তি থানা পুলিশের স্বরণাপন্ন হলে মোবাইল টেকিংয়ে চাঁদপুরের বাবুরহাট এলাকা দেখানো হয়। সেখানেও তার সন্ধান পাইনি। আমার ভাইকে কেউ হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।
নিহতের স্ত্রীর বড় ভাই মাহফুজুর রহমান সুমন বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা। আমার সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের চিহিৃত করে বিচার চাই।
হাজীগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন রনি, তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল মান্নান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। চাঁদপুর রেলওয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সরোয়ার আলম বলেন রেলওয়ে থানা এ বিষয়ে মামলা দায়ের করা হবে। মৃতদেহ ময়না তদন্ত করার জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
⇘সংবাদদাতা: রকি চন্দ্র সাহা
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।