শিব্বির আহমদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার: চিকিৎসাসেবায় বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নানা অনিয়ম নিয়ে কথা উঠে জনমনে। এখানে নার্স দিয়ে চিকিৎসা দিচ্ছে মেডিকেল কর্তৃপক্ষ এমন অভিযোগ উঠলে সরেজমিনে দেখা যায় বাস্তবচিত্র।
যাদের (শিশু) বয়স ১-৫ বছর তাদের জন্য মেডিকেল অফিসারের দায়িত্বে রয়েছে পারুল নামের একজন নার্স। তিনি প্রতিদিন শত শত রোগীর চিকিৎসা দেন বলে জানায়। পারুল এর সাথে কথা বলতে চাইলে এবং সাংবাদিক পরিচয় দিলে তিনি শুরুতেই অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। এক পর্যায়ে আসন ত্যাগ করেন ওই নার্স।
অন্যদিকে মেডিকেল বহিঃ বিভাগের ফিঃ নির্ধারণ করা রয়েছে ৩ টাকা কিন্তু মেডিকেল এর আদেশ অমান্য করে মোরশেদ ও মৃত্যুঞ্জয় নামে দুই ব্যাক্তি নিচ্ছে ৫ থেকে ১০ টাকা করে।
বহিঃ বিভাগের দায়িত্বে থাকা মোরশেদ ও মৃত্যুঞ্জয় এর সাথে কথা বললে তারা প্রথমে অস্বীকার করে। পরে ভুক্তভোগীর সাথে কথা বললে শত শত ভুক্তভোগীর মাঝে তারা স্বীকার করে এবং প্রত্যেকজনকে অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেয়। এই অতিরিক্ত টাকার জন্য তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বিভিন্ন ধরনের খরচ দেখিয়ে এড়িয়ে যায় বিষয়টি।
বিভিন্ন সময়ে মেডিকেলের অনিয়মের বিরোদ্ধে রিপোর্ট করতে গেলে বাঁশখালীতে কর্মরত বেশ কয়েকজন সাংবাদিকদের সাথে অশালীন আচরণ করে বসে তারা এমন অভিযোগও অহরহ। এছাড়া বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চলছে চিকিৎসা সেবা। বিভিন্ন সসময়ে ডাক্তারের অনুপস্থিতি সহ নানা অনিয়মের অভিযোগও রয়েছে।ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বললে বেশ কয়েকজন জানায়, প্রতিনিয়ত আমাদের কাছ থেকে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বহিঃ বিভাগের ফিঃ বাবদ নিচ্ছে।
এই বিষয়ে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাক্তার হীরক কুমার পাল এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমাদের মেডিকেল মোট ১৭জন ডাক্তার রয়েছে তাদের মধ্যে প্রায় সব ডাক্তার ছুটিতে আছে। আর হাসপাতালের অপরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। বহিঃবিভাগে যে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে তা বন্ধ করে দিব। তিনি আরো বলেন, পারুল নামে যে নার্স রয়েছে তার ব্যবহার সম্পর্কে সবাই জানে। একজন ডাক্তার বদলি হওয়াতে তার পরিবর্তে পারুল রোগী দেখে এবং চিকিৎসা দিচ্ছে।
⇘সংবাদদাতা: শিব্বির আহমদ রানা
অন্যদিকে মেডিকেল বহিঃ বিভাগের ফিঃ নির্ধারণ করা রয়েছে ৩ টাকা কিন্তু মেডিকেল এর আদেশ অমান্য করে মোরশেদ ও মৃত্যুঞ্জয় নামে দুই ব্যাক্তি নিচ্ছে ৫ থেকে ১০ টাকা করে।
বহিঃ বিভাগের দায়িত্বে থাকা মোরশেদ ও মৃত্যুঞ্জয় এর সাথে কথা বললে তারা প্রথমে অস্বীকার করে। পরে ভুক্তভোগীর সাথে কথা বললে শত শত ভুক্তভোগীর মাঝে তারা স্বীকার করে এবং প্রত্যেকজনকে অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেয়। এই অতিরিক্ত টাকার জন্য তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা বিভিন্ন ধরনের খরচ দেখিয়ে এড়িয়ে যায় বিষয়টি।
বিভিন্ন সময়ে মেডিকেলের অনিয়মের বিরোদ্ধে রিপোর্ট করতে গেলে বাঁশখালীতে কর্মরত বেশ কয়েকজন সাংবাদিকদের সাথে অশালীন আচরণ করে বসে তারা এমন অভিযোগও অহরহ। এছাড়া বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চলছে চিকিৎসা সেবা। বিভিন্ন সসময়ে ডাক্তারের অনুপস্থিতি সহ নানা অনিয়মের অভিযোগও রয়েছে।ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বললে বেশ কয়েকজন জানায়, প্রতিনিয়ত আমাদের কাছ থেকে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বহিঃ বিভাগের ফিঃ বাবদ নিচ্ছে।
এই বিষয়ে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাক্তার হীরক কুমার পাল এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমাদের মেডিকেল মোট ১৭জন ডাক্তার রয়েছে তাদের মধ্যে প্রায় সব ডাক্তার ছুটিতে আছে। আর হাসপাতালের অপরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। বহিঃবিভাগে যে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে তা বন্ধ করে দিব। তিনি আরো বলেন, পারুল নামে যে নার্স রয়েছে তার ব্যবহার সম্পর্কে সবাই জানে। একজন ডাক্তার বদলি হওয়াতে তার পরিবর্তে পারুল রোগী দেখে এবং চিকিৎসা দিচ্ছে।
⇘সংবাদদাতা: শিব্বির আহমদ রানা
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।