[২৬০] মেলান্দহ সাবরেজিস্ট্রি অফিসে বালাম ও রশিদ বই সংকট

🕧Published on:

 : জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসে বালাম বই এবং ৫২ ধারা (মানিরিসিট) বই সংকট চলছে।

মেলান্দহ সাবরেজিস্ট্রি অফিসে বালাম ও রশিদ বই সংকট



অফিস সূত্রে জানা গেছে, বালাম বই সংকটের কারণে ২০২১ সাল থেকেই রেজিস্ট্রিকৃত দলিল সংরক্ষণের কাজ ব্যহত হচ্ছে? আগে কোন রকম জোড়াতালি দিয়ে রেজিস্ট্রিকৃত দলিলের ডকুমেন্ট রাখা হতো। এখন দলিল সংরক্ষণের কাজ আটকে আছে। প্রতিমাসে গড়ে প্রায় ৪শ’-৫শ’ দলিল সম্পাদিত হয়। সেই হিসেবে বছরে প্রায় ৫-৬ হাজার দলিল সম্পাদিত হয়। দুই বছরে এই দলিলের সংখ্যা দাড়ায় দ্বিগুণ।

বালাম বইতে সম্পাদিত এই দলিলগুলো নথিজাত করা হয়। দলিল গ্রহিতা বা ক্রেতাকে ৫২ ধারার একটি রশিদ বা টোকেন প্রদান বাধ্যতামূলক। সরবরাহ না থাকায় নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বাইরে থেকে ৫২ ধারার রশিদ বই প্রিন্ট করতে হচ্ছে। এতে একদিকে অর্থ ব্যায়ের বিষয়টি যেমন প্রশ্নবিদ্ধ, তেমনি রাষ্ট্রীয় প্রকাশনা কাজের গোপনীয়তারও বিষয় জড়িত। নিরুপায় হয়ে জনস্বার্থে কাজটি করতে হচ্ছে। এতেই শেষনয়, চলমান দলিল রেজিস্ট্রি কার্যক্রমের অস্থায়ী ভবনেও চলছে পানি সরবরাহসহ নানা সংকট। স্থান এবং কাগজপত্র রাখাও ঝুঁকিপূর্ণ। 

সাবরেজিস্ট্রিার পলাশ তালুকদার জানান-আমি যোগদানের পর থেকেই কয়েকবার বালাম বই এবং ৫২ ধারা বইয়ের সংকটের কথা জানিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অবগত করেও সুরাহা পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ ১৪ মার্চ’২০২৩ (৯৩ নং স্মারকমূলে) পত্র পাঠানো হয়েছে। 

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম মিঞা জানান-বিষয়টি নিয়ে আমিও উর্ধ্বতন মহলে কথা বলেছি। 



শেয়ার করুন

সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন

0comments

মন্তব্য করুন

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।