বাণিজ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তৈরি পোশাকের রপ্তানিতে ‘উৎসে’ কর এক শতাংশ থেকে কমিয়ে ‘সহনীয় হারে’ নির্ধারণের জন্য অর্থমন্ত্রীকে অনুরোধ জানান।
রবিবার সংসদে তিনি বলেন, ইউরোর দাম কমে যাওয়ায় পোশাক শিল্পের ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত। আগে যে ইউরোর দাম ছিল ১০৫ টাকার মতো, এখন তা মাত্র ৮৭/৮৮ টাকা। ৮১ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় এই খাত থেকে। সেজন্য এই খাতের প্রতি আমাদের আরও সহনশীল হওয়া উচিত।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ওষুধ, জাহাজ, ফার্নিচার ও লেদারসহ কয়েকটি পণ্যে আমরা বেশি জোর দিচ্ছি। এসব পণ্য রপ্তানীতে কিছু সুবিধা দেয়া হলে রপ্তানী আয় ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
দেশীয় শিল্পের বিকাশে পণ্য আমদানিতে শুল্ক বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘মন্ডের ওপর ডিউটি কমিয়ে, কাগজের ওপর ডিউটি বাড়িয়েছিলাম। সেজন্য এখন আমাদের কাগজ শিল্প স্বয়ংসম্পূর্ণ। পোল্ট্রি শিল্পকে ট্যাক্স-হলিডের আওতায় আনা দরকার।’