গোপালগঞ্জে কোনো কাজ না করেই স্কুল মাঠের উন্নয়ন ও সোলার প্যানেল স্থাপনের
জন্য এমপি কোটার কাবিখার বরাদ্দ ১০ মেট্রিকটন চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে
ওই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে।
সদর উপজেলার বাজুনীয়া বঙ্ক বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার এলাকাবাসী স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ করেছেন।
বাজুনীয়া এলাকার ইব্রাহীম শেখ, অরুন কুমার ভদ্র, জামাল মোল্লা, ভোজরগাতী এলাকার হীরু সরদার ও রায়পাশা এলাকার কিরু শেখ অভিযোগ করে জাগো নিউজকে বলেন, বালু ভরাট করে স্কুল মাঠের উন্নায়নের জন্য ৫ মেঃ টঃ এবং স্কুলে ৫টি সোলার প্যানেল স্থাপনের জন্য ৫ মেঃ টঃ কাবিখার চাল বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল বিশ্বাস শিপন কোনো কাজ না করেই প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সহযোগিতায় গত ৩১ মে চূড়ান্ত বিল উত্তোলন করে তা আত্মসাত করেন। এর আগেও আরো দু’দফায় তিনি চাল উত্তোলন করে নেন। এতে এলাকার মানুষ, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
সরেজমিনে বাজুনীয়া বঙ্ক বিহারী স্কুল গিয়ে দেখা যায়, বালু দিয়ে স্কুল মাঠ ভরাট করা হয়নি এবং কোথাও কোনো সোলার প্যানেল লাগেনি।
এ ব্যপারে স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে দুু’টি সোলার প্যানেল কেনা হয়েছে। পাশাপাশি স্কুল মাঠ বালু দিয়ে ভরাট করতে পাশের খাল থেকে ড্রেজিং করে বালু উত্তোলনের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে অনুমতি চেয়েছেন। অনুমতি পেলে কাজ দ্রুত শেষ হয়ে যাবে। এলাকায় তার ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে প্রতিপক্ষের লোকজন তার বিরুদ্ধে এসব কুৎসা রটাচ্ছে। কিন্তু তিনি কোনো কাজ না করে চূড়ান্ত বিল গ্রহণের ব্যপারে কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মিরান হোসেন অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, দ্রুত কাজ সম্পন্ন করতে আমরা ওই ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে বিভিন্ন দিক থেকে চাপ দিচ্ছি। তবে কাজ বুঝে না নিয়ে কিভাবে তিনি চূড়ন্ত বিল দিলেন সে বিষয়ের কোনো উত্তর মেলেনি তার কাছ থেকে।
সদর উপজেলার বাজুনীয়া বঙ্ক বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার এলাকাবাসী স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ করেছেন।
বাজুনীয়া এলাকার ইব্রাহীম শেখ, অরুন কুমার ভদ্র, জামাল মোল্লা, ভোজরগাতী এলাকার হীরু সরদার ও রায়পাশা এলাকার কিরু শেখ অভিযোগ করে জাগো নিউজকে বলেন, বালু ভরাট করে স্কুল মাঠের উন্নায়নের জন্য ৫ মেঃ টঃ এবং স্কুলে ৫টি সোলার প্যানেল স্থাপনের জন্য ৫ মেঃ টঃ কাবিখার চাল বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্তু স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল বিশ্বাস শিপন কোনো কাজ না করেই প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সহযোগিতায় গত ৩১ মে চূড়ান্ত বিল উত্তোলন করে তা আত্মসাত করেন। এর আগেও আরো দু’দফায় তিনি চাল উত্তোলন করে নেন। এতে এলাকার মানুষ, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
সরেজমিনে বাজুনীয়া বঙ্ক বিহারী স্কুল গিয়ে দেখা যায়, বালু দিয়ে স্কুল মাঠ ভরাট করা হয়নি এবং কোথাও কোনো সোলার প্যানেল লাগেনি।
এ ব্যপারে স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুশীল বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে দুু’টি সোলার প্যানেল কেনা হয়েছে। পাশাপাশি স্কুল মাঠ বালু দিয়ে ভরাট করতে পাশের খাল থেকে ড্রেজিং করে বালু উত্তোলনের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে অনুমতি চেয়েছেন। অনুমতি পেলে কাজ দ্রুত শেষ হয়ে যাবে। এলাকায় তার ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে প্রতিপক্ষের লোকজন তার বিরুদ্ধে এসব কুৎসা রটাচ্ছে। কিন্তু তিনি কোনো কাজ না করে চূড়ান্ত বিল গ্রহণের ব্যপারে কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মিরান হোসেন অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, দ্রুত কাজ সম্পন্ন করতে আমরা ওই ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে বিভিন্ন দিক থেকে চাপ দিচ্ছি। তবে কাজ বুঝে না নিয়ে কিভাবে তিনি চূড়ন্ত বিল দিলেন সে বিষয়ের কোনো উত্তর মেলেনি তার কাছ থেকে।