সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় চার্জ গঠনের শুনানি পিছিয়েছে। সোমবার আদালতে চার্জ গঠনের শুনানির দিন থাকলেও কারাগারে আটক সব আসামিকে হাজির না করায় আগামী ১৪ জুলাই শুনানির নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারক মকবুল আহসান এই আদেশ দেন।
এদিন কারাগারে থাকা ১৪ আসামির মধ্যে পাঁচজনকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে আগামী ১৪ জুলাই শুনানির নতুন তারিখ রেখে ওই দিন সব আসামিকে হাজির করার নির্দেশ দেয় হয়।
আদালতের বিশেষ পিপি কিশোর কুমার কর জানান, এ মামলার ৩২ আসামির মধ্যে আটজন জামিনে আছেন; আর ১০ জন পলাতক। মামলার অন্যতম আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের অন্য মামলায় হাজিরা থাকায় এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বরখাস্ত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে অসুস্থতার কারণে আদালতে হাজির করা যায়নি।
মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গত ৩ জুন হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ থেকে সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদরের বৈদ্যের বাজারে ঈদ পরবর্তী এক জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলায় আহত হন শাহ এ এম এস কিবরিয়া। সেখান থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ওই হামলায় আরো নিহত হন কিবরিয়ার ভাতিজা শাহ মনজুরুল হুদা, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী। আহত হন শতাধিক নেতাকর্মী।
হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মজিদ খান ওই রাতেই হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা করেন।
তিন দফা তদন্তের পর এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিলেট অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার মেহেরুন নেছা পারুল ২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর আরিফুল, হবিগঞ্জের বিএনপি নেতা ও বরখাস্ত পৌর মেয়র জি কে গউছ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ ১১ জনের নাম যোগ করে মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেন।
এরপর আরিফুল ও গউছ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক তা নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠান। সরকার তাদের মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে।
সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারক মকবুল আহসান এই আদেশ দেন।
এদিন কারাগারে থাকা ১৪ আসামির মধ্যে পাঁচজনকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে আগামী ১৪ জুলাই শুনানির নতুন তারিখ রেখে ওই দিন সব আসামিকে হাজির করার নির্দেশ দেয় হয়।
আদালতের বিশেষ পিপি কিশোর কুমার কর জানান, এ মামলার ৩২ আসামির মধ্যে আটজন জামিনে আছেন; আর ১০ জন পলাতক। মামলার অন্যতম আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের অন্য মামলায় হাজিরা থাকায় এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বরখাস্ত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে অসুস্থতার কারণে আদালতে হাজির করা যায়নি।
মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গত ৩ জুন হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ থেকে সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদরের বৈদ্যের বাজারে ঈদ পরবর্তী এক জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলায় আহত হন শাহ এ এম এস কিবরিয়া। সেখান থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ওই হামলায় আরো নিহত হন কিবরিয়ার ভাতিজা শাহ মনজুরুল হুদা, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী। আহত হন শতাধিক নেতাকর্মী।
হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মজিদ খান ওই রাতেই হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা করেন।
তিন দফা তদন্তের পর এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিলেট অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার মেহেরুন নেছা পারুল ২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর আরিফুল, হবিগঞ্জের বিএনপি নেতা ও বরখাস্ত পৌর মেয়র জি কে গউছ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ ১১ জনের নাম যোগ করে মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেন।
এরপর আরিফুল ও গউছ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক তা নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠান। সরকার তাদের মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে।