গরু বিক্রির জন্য ঈদ-উল-আজহার মৌসুমে অনেকে গরু বিক্রেতা অনেকভাবে প্রচারণা চালায়। এবার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে গরু বিক্রির কথা জানালেন এক খামারি।
তিনি তার স্ট্যাটাসে লেখেন, "গরু বিক্রয় করা হবে, সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জানাই ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা। সম্পূর্ণ মেডিসিন মুক্ত দেশি গাভীর দেশি ষাড় বিক্রয় করা হবে। বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে অতি শীঘ্রই যোগাযোগ করুন। গরুটি খুবই কম মূল্য। আগ্রহী ক্রেতা প্রার্থীদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে মূল্য নির্ধারণ করা হবে।"
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার খামাড়ি মোক্তার হোসেন এবার গরু বিক্রির জন্য কোনো কুরবানির হাটে যাননি। নিজের ও আত্মীয়স্বজনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টকেই কোরবানির হাট বানিয়ে ফেলেছেন।
অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কুরবানির পশু বিক্রির প্রচলন শুরু হয়েছে বছর দু’য়েক আগেই। প্রথম দিকে দু’একটি সাইটে অল্প পরিসরে শুরু হলেও চলতি বছরে এসে সেই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়েছে। অনেকেতো রীতিমতো ভাচুর্য়াল গরু ছাগলের হাট বসিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে এভাবে কোরবানির গরু বিক্রি এবারই প্রথম।স্ট্যাটাসে ক্রেতাদের জন্য যোগাযোগের ঠিকানায় দেয়া ফোন নাম্বারে কল দিলে কথা বলেন মোক্তার হোসেন নিজেই।
তিনি জানান, ফেসবুকে গরু বিক্রির স্ট্যাটাস দিয়ে অনেক সাড়া পাচ্ছি। অনেকে কথা বলে দেখতেও আসছেন। আশা করছি ফেসবুকের মাধ্যমেই গরুটি বিক্রি হয়ে যাবে। গরুটির দাম ১০ লাখ টাকা বলে জানান তিনি।
যশোর থেকে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন রিফাত। গরুর ছবি পোস্ট করে ফোন নাম্বার দিয়েছেন তিনি। গাজীপুরের দুই খামারি স্ট্যাটাসে গরুর ছবির সঙ্গে বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে দাম বলে দিয়েছেন।
তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রযুক্তি মানুষকে ক্ষমতাবান করেছে। মানুষ বিস্ময়করভাবে তা কাজে লাগাচ্ছে। ফেসবুক স্ট্যাটাসে কোরবানির গরু বিক্রির জন্য তুলে দিচ্ছেন গ্রামের মানুষেরা। আর এসবই বাংলাদেশের ডিজিটাল বিপ্লব।
ব্যক্তি পর্যায় ছাড়াও কোরবানির গরুর হাট, কোরবানির পশু, কোরবানির গরু-ছাগল এমন বিভিন্ন নামের ফেসবুক পেজে মাঠের হাটের গরু-ছাগলের ছবি, দাম ও কুরবানির পশু সংক্রান্ত তথ্য দেয়া হচ্ছে।
তিনি তার স্ট্যাটাসে লেখেন, "গরু বিক্রয় করা হবে, সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জানাই ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা। সম্পূর্ণ মেডিসিন মুক্ত দেশি গাভীর দেশি ষাড় বিক্রয় করা হবে। বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে অতি শীঘ্রই যোগাযোগ করুন। গরুটি খুবই কম মূল্য। আগ্রহী ক্রেতা প্রার্থীদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে মূল্য নির্ধারণ করা হবে।"
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার খামাড়ি মোক্তার হোসেন এবার গরু বিক্রির জন্য কোনো কুরবানির হাটে যাননি। নিজের ও আত্মীয়স্বজনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টকেই কোরবানির হাট বানিয়ে ফেলেছেন।
অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কুরবানির পশু বিক্রির প্রচলন শুরু হয়েছে বছর দু’য়েক আগেই। প্রথম দিকে দু’একটি সাইটে অল্প পরিসরে শুরু হলেও চলতি বছরে এসে সেই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়েছে। অনেকেতো রীতিমতো ভাচুর্য়াল গরু ছাগলের হাট বসিয়ে ফেলেছে। কিন্তু ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে এভাবে কোরবানির গরু বিক্রি এবারই প্রথম।স্ট্যাটাসে ক্রেতাদের জন্য যোগাযোগের ঠিকানায় দেয়া ফোন নাম্বারে কল দিলে কথা বলেন মোক্তার হোসেন নিজেই।
তিনি জানান, ফেসবুকে গরু বিক্রির স্ট্যাটাস দিয়ে অনেক সাড়া পাচ্ছি। অনেকে কথা বলে দেখতেও আসছেন। আশা করছি ফেসবুকের মাধ্যমেই গরুটি বিক্রি হয়ে যাবে। গরুটির দাম ১০ লাখ টাকা বলে জানান তিনি।
যশোর থেকে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন রিফাত। গরুর ছবি পোস্ট করে ফোন নাম্বার দিয়েছেন তিনি। গাজীপুরের দুই খামারি স্ট্যাটাসে গরুর ছবির সঙ্গে বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে দাম বলে দিয়েছেন।
তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রযুক্তি মানুষকে ক্ষমতাবান করেছে। মানুষ বিস্ময়করভাবে তা কাজে লাগাচ্ছে। ফেসবুক স্ট্যাটাসে কোরবানির গরু বিক্রির জন্য তুলে দিচ্ছেন গ্রামের মানুষেরা। আর এসবই বাংলাদেশের ডিজিটাল বিপ্লব।
ব্যক্তি পর্যায় ছাড়াও কোরবানির গরুর হাট, কোরবানির পশু, কোরবানির গরু-ছাগল এমন বিভিন্ন নামের ফেসবুক পেজে মাঠের হাটের গরু-ছাগলের ছবি, দাম ও কুরবানির পশু সংক্রান্ত তথ্য দেয়া হচ্ছে।