জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু,
জামালপুরের জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেছেন বাল্যবিয়ে একটি সামজিক ব্যাধি তাই বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির কোন বিকল্প নেই। বাল্যবিয়ে সামাজিক শৃঙ্খলা বিনষ্ট করে। বিপন্ন করে নারীর জীবন। এখন থেকে আর কুড়িতে বুড়ি নয়। কোন শিশু আর মা হবে না। তাই বাল্যবিয়েকে এখনই প্রতিরোধ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে ইমাম, কাজী , জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন কোন শিশুকে বিয়ে দেয়া মানে কন্যা দাহ করা । আমরা জেনে শুনে কোন কন্যা শিশুকে আগুনে জ্বলতে দিতে পারি না। এখন থেকে বাল্যবিয়ে হলেই ব্যবস'া ।
বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নার্গিস পারভীনের সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ তালুকদার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বিজয়, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মফিজ উদ্দিন,উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা আক্তার পাখি, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, মওলানা আবদুর রাজ্জাক, মওলানা হামিদুল ইসলাম, নিকাহ রেজিস্ট্রার সমিতির সাধারণ সাধারণ সম্পাদক শাহাদত হোসেন , এসএসডি এর পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সাধুরপাড়া নারী উন্নয়ন সমিতির উপদেষ্টা জিএম সাফিনুর ইসলাম মেজর প্রমুখ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ছানোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় ওই মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক বলেন সবার প্রচেষ্টা না থাকলে এ উপজেলায় বাল্যবিয়ে রোধ করা সম্ভব নয়। জেলা প্রশাসক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন বাল্যবিয়ে পড়ানোর চেষ্টা করলে কাজী ও ইমামকে জেল জরিমানা করা হবে। বালবিয়ের কুফল সম্পর্কে তিনি বলেন অপরিপক্ব বয়সে মেয়ে বিয়ে দেয়া হলে জটিল রোগ হওয়ার সম্ভাবণা রয়েছে। এর ফলে দাম্পত্য কলহের সৃষ্টি হয়। যেখানে বাল্যবিয়ে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তোলার দাবি জানান জেলার এ প্রধান কর্তা ।
মতবিনিময় সভার উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা অভিমত দেন প্রশাসনের সহযোগিতা পেলে ও বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন বাস্তবায়ন হলে আগামি বছরেই বকশীগঞ্জ উপজেলাকে বাল্যবিয়ে মুক্ত করা সম্ভব হবে। অবশেষে ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে বকশীগঞ্জ উপজেলাকে বাল্যবিয়ে মুক্ত উপজেলা ঘোষণা করা হবে মর্মে শপথ বাক্য পাঠ করেন উপসি'ত সুধীজনেরা। শপথ বাক্য পাঠ করান জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান।
জামালপুরের জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেছেন বাল্যবিয়ে একটি সামজিক ব্যাধি তাই বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির কোন বিকল্প নেই। বাল্যবিয়ে সামাজিক শৃঙ্খলা বিনষ্ট করে। বিপন্ন করে নারীর জীবন। এখন থেকে আর কুড়িতে বুড়ি নয়। কোন শিশু আর মা হবে না। তাই বাল্যবিয়েকে এখনই প্রতিরোধ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে ইমাম, কাজী , জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন কোন শিশুকে বিয়ে দেয়া মানে কন্যা দাহ করা । আমরা জেনে শুনে কোন কন্যা শিশুকে আগুনে জ্বলতে দিতে পারি না। এখন থেকে বাল্যবিয়ে হলেই ব্যবস'া ।
বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নার্গিস পারভীনের সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ তালুকদার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বিজয়, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মফিজ উদ্দিন,উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা আক্তার পাখি, ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, মওলানা আবদুর রাজ্জাক, মওলানা হামিদুল ইসলাম, নিকাহ রেজিস্ট্রার সমিতির সাধারণ সাধারণ সম্পাদক শাহাদত হোসেন , এসএসডি এর পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সাধুরপাড়া নারী উন্নয়ন সমিতির উপদেষ্টা জিএম সাফিনুর ইসলাম মেজর প্রমুখ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ছানোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় ওই মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক বলেন সবার প্রচেষ্টা না থাকলে এ উপজেলায় বাল্যবিয়ে রোধ করা সম্ভব নয়। জেলা প্রশাসক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন বাল্যবিয়ে পড়ানোর চেষ্টা করলে কাজী ও ইমামকে জেল জরিমানা করা হবে। বালবিয়ের কুফল সম্পর্কে তিনি বলেন অপরিপক্ব বয়সে মেয়ে বিয়ে দেয়া হলে জটিল রোগ হওয়ার সম্ভাবণা রয়েছে। এর ফলে দাম্পত্য কলহের সৃষ্টি হয়। যেখানে বাল্যবিয়ে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তোলার দাবি জানান জেলার এ প্রধান কর্তা ।
মতবিনিময় সভার উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা অভিমত দেন প্রশাসনের সহযোগিতা পেলে ও বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন বাস্তবায়ন হলে আগামি বছরেই বকশীগঞ্জ উপজেলাকে বাল্যবিয়ে মুক্ত করা সম্ভব হবে। অবশেষে ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে বকশীগঞ্জ উপজেলাকে বাল্যবিয়ে মুক্ত উপজেলা ঘোষণা করা হবে মর্মে শপথ বাক্য পাঠ করেন উপসি'ত সুধীজনেরা। শপথ বাক্য পাঠ করান জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান।