
উপজেলার লামাকাজি ইউনিয়নের দিঘলী (খোজারপাড়া) গ্রামে শুক্রবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
হালিমার শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সকালে থানা পুলিশ ঘাতক স্বামীকে আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে। ময়না তদন্তের জন্য নিহত হালিমা বেগম হেলনের লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে জুলফিকার আলীকে আটকের সত্যতা স্বীকার করে বিশ্বনাথ থানার ওসি (তদন্ত) মাসুদুর রহমান বলেন, পুলিশের কাছে হালিমা বেগমকে চুরিকাঘাত করে হত্যা করার সত্যতা স্বীকার করেছে জুলফিকার।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।