সেবা ডেস্ক: জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওষুধ কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের নির্দেশে প্রাথমিক তদন্ত কাজ শুরু হয়েছে। এনিয়ে এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওষুধ দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন ক্লিনিক, প্যাথলজিতে ও ফার্মেসীতে বিক্রি করা হয় এমন অভিযোগ রয়েছে। শুধু তাই নয় ভূয়া রোগীর তালিকা তৈরি করে অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার দেখিয়ে উত্তোলন করা হয় হাজার হাজার টাকা। আর এ কাজে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শীর্ষ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে কর্মচারীরা জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অবশেষে কালোবাজারে ওষুধ বিক্রির বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পর্যন্ত গড়ালে ফাঁস হয়ে যায় সব গোঁমর। দুর্নীতি দমন কমিশন এর টাঙ্গাইল সমন্বিত কার্যালয় থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুর্নীতির বিষয়টি তদন্ত করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর কালোবাজারে ওষুধ বিক্রির রহস্য উদঘাটনে বকশীগঞ্জ উপজেলা পরিসংখ্যান তদন্ত কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছে টাঙ্গাইল দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দিন ।
এরপর থেকেই উপজেলা পরিসংখ্যান তদন্ত কর্মকর্তা মো. শফিউল্লাহ প্রাথমিক তদন্ত কাজ শুরু করেছেন। তিনি ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদের গতিবিধি লক্ষ্য করা সহ বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক,প্যাথলজি ও ফার্মেসী গুলোকে নজর দাড়িতে রেখেছেন।
এব্যাপারে উপজেলা পরিসংখ্যান তদন্ত কর্মকর্তা মো. শফিউল্লাহ জানান , আমাকে যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সেটি যথাযথ দায়িত্ব পালন করা করছি। সরকারি ওষুধ বিক্রির অভিযোগ নিবিড় ভাবেই তদন্ত করা হচ্ছে । শিগগিরই দুদকের উর্ধ্বতন পক্ষকে প্রাথমিক তদন্তের বিষয়ে অবহিত করা হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওষুধ দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন ক্লিনিক, প্যাথলজিতে ও ফার্মেসীতে বিক্রি করা হয় এমন অভিযোগ রয়েছে। শুধু তাই নয় ভূয়া রোগীর তালিকা তৈরি করে অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার দেখিয়ে উত্তোলন করা হয় হাজার হাজার টাকা। আর এ কাজে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শীর্ষ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে কর্মচারীরা জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অবশেষে কালোবাজারে ওষুধ বিক্রির বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পর্যন্ত গড়ালে ফাঁস হয়ে যায় সব গোঁমর। দুর্নীতি দমন কমিশন এর টাঙ্গাইল সমন্বিত কার্যালয় থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুর্নীতির বিষয়টি তদন্ত করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর কালোবাজারে ওষুধ বিক্রির রহস্য উদঘাটনে বকশীগঞ্জ উপজেলা পরিসংখ্যান তদন্ত কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছে টাঙ্গাইল দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দিন ।
এরপর থেকেই উপজেলা পরিসংখ্যান তদন্ত কর্মকর্তা মো. শফিউল্লাহ প্রাথমিক তদন্ত কাজ শুরু করেছেন। তিনি ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদের গতিবিধি লক্ষ্য করা সহ বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক,প্যাথলজি ও ফার্মেসী গুলোকে নজর দাড়িতে রেখেছেন।
এব্যাপারে উপজেলা পরিসংখ্যান তদন্ত কর্মকর্তা মো. শফিউল্লাহ জানান , আমাকে যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সেটি যথাযথ দায়িত্ব পালন করা করছি। সরকারি ওষুধ বিক্রির অভিযোগ নিবিড় ভাবেই তদন্ত করা হচ্ছে । শিগগিরই দুদকের উর্ধ্বতন পক্ষকে প্রাথমিক তদন্তের বিষয়ে অবহিত করা হবে।