
সুইডেনের চালমার্স ইউনিভার্সিটি অব টেকনলজির গবেষক কারিন জনসন জানান, মা তেলযুক্ত মাছ খেলে শিশুর অ্যালার্জিন সম্ভাবনা কমে আসে। আবার যে শিশুরা প্রথম থেকেই যথেষ্ট পরিমাণ মাছ, ডিম ও ময়দা খায় তাদের অ্যালার্জি অনেক কম দেখা যায়। কারণ তাদের রক্তে উচ্চমাত্রার ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে।
গর্ভাবস্থায় যে নারীরা যথেষ্ট পরিমাণ মাছ খান তাদের শিশু স্বাস্থ্যবান হয়। এদের দেহে বেশি পরিমাণ ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড, ইকোস্যাপেন্টাইয়োনিক এসিড, ইপিএ পাওয়া যায়।
জনসন আরো বলেন, এ ঘটনা ঘটে মায়ের চর্বিযুক্ত মাছ খাওয়ার কারণে। এ কারণে মায়ের দেহেও ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এতে বুকের দুধের গুণগত মানও অনেক বেড়ে যায়।