ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ঃ ০২.০১.২০১৭ঃ
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে রাস্তায় রাস্তায় গরু আটকিয়ে চাঁদাবাজি চলছে। গত রবিবার গভীর রাতে পাথরডুবি ইউনিয়নের মইদাম গ্রামে গরু আটকিয়ে চাঁদা না পাওয়ায় ৫টি গরু ছিনতাইয়ের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। মামলা দায়েরের পর পুলিশ ১ ব্যক্তিকে আটক করেছে কুড়িগ্রাম কোর্টে প্রেরণ করেছে ।
জানাগেছে, রবিবার দক্ষিণ বাশজানি গ্রামের আবুল হক ও ময়নাল নামে দুব্যক্তি গরু বিক্রির উদ্দেশ্যে ৫টি গরু নিয়ে ভুরুঙ্গামারী আসার পথে মইদান গ্রামে শরিফুল কবির মনুর নেতৃত্বে কিছু বখাটে ব্যক্তি গরু আটকিয়ে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা গরু ৫টি ছিনতাই করে নিয়ে যায় এবং ভ্রাপক মারধর করে। এব্যাপারে কালামের বড় ভাই বাশার রাতে বাদী হয়ে ৫জনকে আসামী করে ভুরুঙ্গামারী থানায় মামলা করলে পুলিশ ইউসুফ আলী (৩৬) কে আটক করে কোর্টে প্রেরণ করে।
উল্লেখ্য, ভুরুঙ্গামারীতে সপ্তাহে দুইদিন ভূরুঙ্গামারীসদরে হাট বসে। শিলখুড়ি , পাথরডুবি ও তিলাই ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে কৃষকেরা গরু বিক্রির জন্য আনার সময় পথে পথে গরু অটকিয়ে চাঁদাবজি করা হয়ে থাকে। বখাটে ছেলে, ইউনিয়ন পরিষদের নামে গ্রাম পুলিশ ও টাউট শ্রেণীর কিছু নেতা এ চাঁদাবাজির সাথে জড়িত বলে জানাগেছে। ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে রাস্তায় রাস্তায় গরু আটকিয়ে চাঁদাবাজি চলছে। গত রবিবার গভীর রাতে পাথরডুবি ইউনিয়নের মইদাম গ্রামে গরু আটকিয়ে চাঁদা না পাওয়ায় ৫টি গরু ছিনতাইয়ের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। মামলা দায়েরের পর পুলিশ ১ ব্যক্তিকে আটক করেছে কুড়িগ্রাম কোর্টে প্রেরণ করেছে ।
জানাগেছে, রবিবার দক্ষিণ বাশজানি গ্রামের আবুল হক ও ময়নাল নামে দুব্যক্তি গরু বিক্রির উদ্দেশ্যে ৫টি গরু নিয়ে ভুরুঙ্গামারী আসার পথে মইদান গ্রামে শরিফুল কবির মনুর নেতৃত্বে কিছু বখাটে ব্যক্তি গরু আটকিয়ে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা গরু ৫টি ছিনতাই করে নিয়ে যায় এবং ভ্রাপক মারধর করে। এব্যাপারে কালামের বড় ভাই বাশার রাতে বাদী হয়ে ৫জনকে আসামী করে ভুরুঙ্গামারী থানায় মামলা করলে পুলিশ ইউসুফ আলী (৩৬) কে আটক করে কোর্টে প্রেরণ করে।
উল্লেখ্য, ভুরুঙ্গামারীতে সপ্তাহে দুইদিন ভূরুঙ্গামারীসদরে হাট বসে। শিলখুড়ি , পাথরডুবি ও তিলাই ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে কৃষকেরা গরু বিক্রির জন্য আনার সময় পথে পথে গরু অটকিয়ে চাঁদাবজি করা হয়ে থাকে। বখাটে ছেলে, ইউনিয়ন পরিষদের নামে গ্রাম পুলিশ ও টাউট শ্রেণীর কিছু নেতা এ চাঁদাবাজির সাথে জড়িত বলে জানাগেছে। ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন

