সেবা ডেস্ক:
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে দালালদের ক্লিনিক রেশারেশির কারণে অতিষ্ঠ ডাক্তাররা। ডাক্তারদের মাঝে প্রতিনিয়তই আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ হাসপাতালে একজন ভালো ডাক্তার কোনভাবেই টিকে থাকতে পারছে না হাসপাতালের দালাল সেন্ডিকেটের কারণে।
গত ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যনত্ম ছিলেন ডাক্তার সাইদ।
তখন ছিল বিএনপি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। ডা. সাইদ ছিলেন একজন নীতিবান ডাক্তার। তাকেও হাসপাতাল সিন্ডিকেটের নির্দেশে ট্রান্সফার করে দেয়া হয়।
তারপর থেকে জামালপুরে ডা. সাইদ নিজের পকেটের টাকা খরচ করে ডাক্তার এ.কে খানের চেম্বারে গরীব দুখী মানুষের সেবা কপ'রন। আজকে তার মতই একজন ভালো ডাক্তার সানজিদা আক্তার।
তাকে দালালদের সাথে জড়িয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল থেকে ট্রান্সফার করার পায়তারা করছে।
ইতিমধ্যে কিছু পত্রিকায় তাকে দালালদের সাথে জড়িয়ে মিথ্যা অবপবাদ দিয়ে সংবাদও প্রকাশ করে একটি দালাল সেন্ডিকেট।
যাতে করে কোন ভালো ডাক্তার জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে না থাকতে পারে সে জন্য সেন্ডিকেট দালাল চক্র উঠেপড়ে লেগেছে। কারণ একজন ভালো ডাক্তার থাকলে দালালরা তাদের স্বার্থহাসিল করতে পারে না।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী টুনটুনি বেগম বলেন, জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে বর্তমানে একজন ভালো ডাক্তার আছেন সানজিদা আক্তার।
শুনছি তাকে নাকি চলে যেতে হচ্ছে হাসপাতালের দালাল সেন্ডিকেটের কারণে। সে চলে গেলে আমরা সাধারণ লোক ভালো চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হবো।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে দালালদের ক্লিনিক রেশারেশির কারণে অতিষ্ঠ ডাক্তাররা। ডাক্তারদের মাঝে প্রতিনিয়তই আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ হাসপাতালে একজন ভালো ডাক্তার কোনভাবেই টিকে থাকতে পারছে না হাসপাতালের দালাল সেন্ডিকেটের কারণে।
গত ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যনত্ম ছিলেন ডাক্তার সাইদ।
তখন ছিল বিএনপি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। ডা. সাইদ ছিলেন একজন নীতিবান ডাক্তার। তাকেও হাসপাতাল সিন্ডিকেটের নির্দেশে ট্রান্সফার করে দেয়া হয়।
তারপর থেকে জামালপুরে ডা. সাইদ নিজের পকেটের টাকা খরচ করে ডাক্তার এ.কে খানের চেম্বারে গরীব দুখী মানুষের সেবা কপ'রন। আজকে তার মতই একজন ভালো ডাক্তার সানজিদা আক্তার।
তাকে দালালদের সাথে জড়িয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল থেকে ট্রান্সফার করার পায়তারা করছে।
ইতিমধ্যে কিছু পত্রিকায় তাকে দালালদের সাথে জড়িয়ে মিথ্যা অবপবাদ দিয়ে সংবাদও প্রকাশ করে একটি দালাল সেন্ডিকেট।
যাতে করে কোন ভালো ডাক্তার জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে না থাকতে পারে সে জন্য সেন্ডিকেট দালাল চক্র উঠেপড়ে লেগেছে। কারণ একজন ভালো ডাক্তার থাকলে দালালরা তাদের স্বার্থহাসিল করতে পারে না।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী টুনটুনি বেগম বলেন, জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে বর্তমানে একজন ভালো ডাক্তার আছেন সানজিদা আক্তার।
শুনছি তাকে নাকি চলে যেতে হচ্ছে হাসপাতালের দালাল সেন্ডিকেটের কারণে। সে চলে গেলে আমরা সাধারণ লোক ভালো চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হবো।