জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু ঃ জামালপুরের বকশীগঞ্জে মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোতে চারু ও কারুকলা বিষয়ে শিক্ষক না থাকায় শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন।
বাধ্যতামূলক বিষয় করা হলেও শিক্ষক না থাকায় এই বিষয়ে বুঝে উঠতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা। একারণে এ বিষয়ে মানসম্মত পাঠদান করা যাচ্ছেনা ।
জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলার মাধ্যমিক ও নিম্ন মা্যধমিক পর্যায়ে ৩৩ টি বিদ্যালয় রয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে চারম্ন ও কারম্নকলা বিষয় বাধ্যতামূলক (আবশ্যিক) করা হয়েছে।
এসব বিদ্যালয়ে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী থাকলেও উক্ত বিষয়ে একজন শিক্ষকও নিয়োগ দেয়া হয়নি। বিদ্যালয় গুলোর ক্লাসে যারা পড়ায় তারাও অনভিজ্ঞ ।
ফলে শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট ও কোচিং সেন্টারে শিক্ষকদের কাছে পড়তে হচ্ছে। শুধু বকশীগঞ্জে নয় পুরো জামালপুর জেলাতে রয়েছে মাত্র ৩ জন শিক্ষক।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনবল কাঠামোতে চারু ও কারুকলা বিষয়ে শিক্ষক অনত্মর্ভুক্ত না থাকায় শিক্ষক নিয়োগ দেয়া যাচ্ছেনা।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান আবশ্যিক এই বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় বরাবর লিখিত আবেদন করেও কোন প্রতিকার পাচ্ছে না।
বকশীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রাবাজ রশিদা বেগম স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম জানান, আমার বিদ্যালয়ে ১ হাজার ৫৩৮ জন শিক্ষার্থী থাকলেও চারু ও কারুকলা বিষয়ে শিক্ষক না থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের মানসম্মত পাঠদান দেয়া যাচ্ছেনা ।
এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন,
প্রতিটি বিদ্যালয়ের নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষকদের এই বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে।
সরকার জনবল কাঠামোতে শিক্ষক নিয়োগ অন্তর্ভুক্ত করলেই এই সংকটের সমাধান হবে।
বাধ্যতামূলক বিষয় করা হলেও শিক্ষক না থাকায় এই বিষয়ে বুঝে উঠতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা। একারণে এ বিষয়ে মানসম্মত পাঠদান করা যাচ্ছেনা ।
জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলার মাধ্যমিক ও নিম্ন মা্যধমিক পর্যায়ে ৩৩ টি বিদ্যালয় রয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে চারম্ন ও কারম্নকলা বিষয় বাধ্যতামূলক (আবশ্যিক) করা হয়েছে।
এসব বিদ্যালয়ে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী থাকলেও উক্ত বিষয়ে একজন শিক্ষকও নিয়োগ দেয়া হয়নি। বিদ্যালয় গুলোর ক্লাসে যারা পড়ায় তারাও অনভিজ্ঞ ।
ফলে শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট ও কোচিং সেন্টারে শিক্ষকদের কাছে পড়তে হচ্ছে। শুধু বকশীগঞ্জে নয় পুরো জামালপুর জেলাতে রয়েছে মাত্র ৩ জন শিক্ষক।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনবল কাঠামোতে চারু ও কারুকলা বিষয়ে শিক্ষক অনত্মর্ভুক্ত না থাকায় শিক্ষক নিয়োগ দেয়া যাচ্ছেনা।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান আবশ্যিক এই বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় বরাবর লিখিত আবেদন করেও কোন প্রতিকার পাচ্ছে না।
বকশীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রাবাজ রশিদা বেগম স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম জানান, আমার বিদ্যালয়ে ১ হাজার ৫৩৮ জন শিক্ষার্থী থাকলেও চারু ও কারুকলা বিষয়ে শিক্ষক না থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের মানসম্মত পাঠদান দেয়া যাচ্ছেনা ।
এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন,
প্রতিটি বিদ্যালয়ের নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষকদের এই বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে।
সরকার জনবল কাঠামোতে শিক্ষক নিয়োগ অন্তর্ভুক্ত করলেই এই সংকটের সমাধান হবে।