প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে তিন অভিযোগ প্রমাণিত, মামলা হচ্ছে ২টি

G M Fatiul Hafiz Babu

সেবা ডেস্ক: 


 ধনকুবের প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে শুল্ক গোয়েন্দাদের করা শুল্ক ফাঁকি, মানি লন্ডারিং ও দুর্নীতির তিন অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

শুল্ক ফাঁকির ঘটনায় সরাসরি প্রিন্স মুসাকে প্রধান আসামি এবং মানি লন্ডারিংয়ে সহযোগী আসামি করে মোট দুটি মামলা করবে শুল্ক গোয়েন্দারা।

 আর দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে দুদককে (দুর্নীতি দমন কমিশন) জানান হবে। তাদের আইনানুযায়ী তারা ব্যবস্থা নেবে।

রোববার মুসা বিন শমসেরের জবানবন্দি শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান শুল্ক গোয়েন্দা মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান।
শুল্ক ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং এর তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন ‘অসুস্থ’ প্রিন্স মুসা। রোববার বিকেল ৩টার দিকে ৬টি গাড়িতে কমপক্ষে ৩০ জন দেহরক্ষী নিয়ে শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হন তিনি। এ ছাড়া  প্রিন্স মুসার সঙ্গে আরও ৫ জন আইনজীবী রয়েছেন।
পরে দেহরক্ষীদের বেষ্টনির মধ্যে একটি সাদা রঙের গাড়ি থেকে নেমে গোয়েন্দা কার্যালয়ে যান মুসা। এ সময় তার সঙ্গে লিফটে ৩-৪ দেহরক্ষী উপরে ওঠার সুযোগ পান এবং বাকিরা নিচে পার্কিংয়ে অবস্থান করছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান  বলেন, শুল্ক গোয়েন্দার উপ-পরিচালক (ডিডি) এইচ এম শরিফুল হাসানসহ দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
তবে শুল্ক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ড. মইনুল খানসহ ৫ জন কর্মকর্তা মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
গত ২১ মার্চ গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর রোডের ৮ নং বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মুসার শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা রেঞ্জ রোভার গাড়ি জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। পরে মামলার তদন্তের স্বার্থে গত ১৯ এপ্রিল তাকে গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
তবে সেদিন ‘বাকরুদ্ধের’ মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ দেখিয়ে ৩ মাসের সময় আবেদন করেন প্রিন্স মুসা। চিকিৎসকের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দুই সপ্তাহ সময় মঞ্জুর করে শুল্ক গোয়েন্দা।
- See more at: http://www.currentnews.com.bd/bn/news/237968#sthash.PvLCFSVt.dpuf

শুল্ক ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং এর তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন ‘অসুস্থ’ প্রিন্স মুসা। রোববার বিকেল ৩টার দিকে ৬টি গাড়িতে কমপক্ষে ৩০ জন দেহরক্ষী নিয়ে শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হন তিনি। এ ছাড়া  প্রিন্স মুসার সঙ্গে আরও ৫ জন আইনজীবী রয়েছেন।
পরে দেহরক্ষীদের বেষ্টনির মধ্যে একটি সাদা রঙের গাড়ি থেকে নেমে গোয়েন্দা কার্যালয়ে যান মুসা। এ সময় তার সঙ্গে লিফটে ৩-৪ দেহরক্ষী উপরে ওঠার সুযোগ পান এবং বাকিরা নিচে পার্কিংয়ে অবস্থান করছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান  বলেন, শুল্ক গোয়েন্দার উপ-পরিচালক (ডিডি) এইচ এম শরিফুল হাসানসহ দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
তবে শুল্ক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ড. মইনুল খানসহ ৫ জন কর্মকর্তা মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
গত ২১ মার্চ গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর রোডের ৮ নং বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মুসার শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা রেঞ্জ রোভার গাড়ি জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। পরে মামলার তদন্তের স্বার্থে গত ১৯ এপ্রিল তাকে গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
তবে সেদিন ‘বাকরুদ্ধের’ মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ দেখিয়ে ৩ মাসের সময় আবেদন করেন প্রিন্স মুসা। চিকিৎসকের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দুই সপ্তাহ সময় মঞ্জুর করে শুল্ক গোয়েন্দা।
- See more at: http://www.currentnews.com.bd/bn/news/237968#sthash.PvLCFSVt.dpuf
শুল্ক ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং এর তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন ‘অসুস্থ’ প্রিন্স মুসা। রোববার বিকেল ৩টার দিকে ৬টি গাড়িতে কমপক্ষে ৩০ জন দেহরক্ষী নিয়ে শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হন তিনি। এ ছাড়া  প্রিন্স মুসার সঙ্গে আরও ৫ জন আইনজীবী রয়েছেন।
পরে দেহরক্ষীদের বেষ্টনির মধ্যে একটি সাদা রঙের গাড়ি থেকে নেমে গোয়েন্দা কার্যালয়ে যান মুসা। এ সময় তার সঙ্গে লিফটে ৩-৪ দেহরক্ষী উপরে ওঠার সুযোগ পান এবং বাকিরা নিচে পার্কিংয়ে অবস্থান করছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান  বলেন, শুল্ক গোয়েন্দার উপ-পরিচালক (ডিডি) এইচ এম শরিফুল হাসানসহ দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
তবে শুল্ক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ড. মইনুল খানসহ ৫ জন কর্মকর্তা মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
গত ২১ মার্চ গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর রোডের ৮ নং বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মুসার শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা রেঞ্জ রোভার গাড়ি জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। পরে মামলার তদন্তের স্বার্থে গত ১৯ এপ্রিল তাকে গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
তবে সেদিন ‘বাকরুদ্ধের’ মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ দেখিয়ে ৩ মাসের সময় আবেদন করেন প্রিন্স মুসা। চিকিৎসকের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দুই সপ্তাহ সময় মঞ্জুর করে শুল্ক গোয়েন্দা।
- See more at: http://www.currentnews.com.bd/bn/news/237968#sthash.PvLCFSVt.dpuf
শুল্ক ফাঁকি ও মানি লন্ডারিং এর তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন ‘অসুস্থ’ প্রিন্স মুসা। রোববার বিকেল ৩টার দিকে ৬টি গাড়িতে কমপক্ষে ৩০ জন দেহরক্ষী নিয়ে শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হন তিনি। এ ছাড়া  প্রিন্স মুসার সঙ্গে আরও ৫ জন আইনজীবী রয়েছেন।
পরে দেহরক্ষীদের বেষ্টনির মধ্যে একটি সাদা রঙের গাড়ি থেকে নেমে গোয়েন্দা কার্যালয়ে যান মুসা। এ সময় তার সঙ্গে লিফটে ৩-৪ দেহরক্ষী উপরে ওঠার সুযোগ পান এবং বাকিরা নিচে পার্কিংয়ে অবস্থান করছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান  বলেন, শুল্ক গোয়েন্দার উপ-পরিচালক (ডিডি) এইচ এম শরিফুল হাসানসহ দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
তবে শুল্ক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ড. মইনুল খানসহ ৫ জন কর্মকর্তা মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
গত ২১ মার্চ গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর রোডের ৮ নং বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মুসার শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা রেঞ্জ রোভার গাড়ি জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। পরে মামলার তদন্তের স্বার্থে গত ১৯ এপ্রিল তাকে গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
তবে সেদিন ‘বাকরুদ্ধের’ মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ দেখিয়ে ৩ মাসের সময় আবেদন করেন প্রিন্স মুসা। চিকিৎসকের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দুই সপ্তাহ সময় মঞ্জুর করে শুল্ক গোয়েন্দা।
- See more at: http://www.currentnews.com.bd/bn/news/237968#sthash.PvLCFSVt.dpuf

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Know about Cookies
Ok, Go it!
To Top