এস মাহমুদুল হাসান , বকশীগঞ্জ ঃ
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকটে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ফলে শিড়্গার্থীরা চরম ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। শিক্ষক চেয়ে বারবার আবেদন করেও কোন প্রতিকার পাচ্ছেনা সংশিস্নষ্ট বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
একারণে মান সম্মত শিক্ষা অর্জন নিয়ে হতাশায় রয়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকমহল।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৬৭ সালে বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবসি'ত এই বিদ্যালয়টি ১৯৮৬ সালে সরকারিকরণ হয়।
সরকারি করণের পর থেকেই কারণে অকারণে শিড়্গক সংকট শুরু হয়েছে এই বিদ্যালয়ে। প্রতিবছর শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও বাড়েনি পড়াশুনার মান।
এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক , সহকারী প্রধান শিড়্গক ও সহকারী শিক্ষক পদ সহ ১২ জনের পদ থাকলেও বর্তমানে রয়েছে সাত জন শিক্ষক। প্রধান শিক্ষক পদও শূন্য রয়েছে। সহকারী প্রধান শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শিক্ষক সংকট থাকায় প্রায় পাঁচ শ শিক্ষার্থীর চরম দুরবস্থা দেখা দিয়েছে। সাত জন শিক্ষক দিয়ে পাঁচ শ শিড়্গকের ক্লাস নেয়া অনেক কষ্টকর হয়েছে।
এর মধ্যে বিজ্ঞান শাখার কোন শিক্ষক নেই। প্রধান শিক্ষক সহ গুরম্নত্বপূর্ণ গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান , ভৌত বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান বিষয়ে কোন শিড়্গক নেই।
মানবিক শাখার শিক্ষকরাই কোনমতে ক্লাস নিয়ে দিন পার করছেন। শিক্ষক সংকটের কারণে কর্মরত শিক্ষকদের অতিরিক্ত চাপ পড়ছে।
ফলে পাঠদানে হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থায়। বিশেষ করে নবম শ্রেণি ও দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা পড়েছেন চরম বিপাকে।
এই দুই শ্রেণির বেশির শিক্ষার্থীই বিজ্ঞান বিভাগের। বিজ্ঞান বিভাগের বিষয় গুলো সম্পন্ন করতে প্রাইভেট কিংবা কোচিং সেন্টারে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীরা।
বারবার শিক্ষক চেয়ে আবেদনের পরও কোন শিক্ষকের দেখা মিলছে না একমাত্র সরকারি নারী প্রতিষ্ঠানটিতে।
এনিয়ে শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে তীব্র ড়্গোভের সৃষ্টি হয়েছে। ৩৭ তম বিসিএস এর নন ক্যাডারে দুই জন শিড়্গককে এই বিদ্যালয়ে নিয়োগ হলেও একজন শিক্ষক যোগদান করেন নি।
এছাড়াও এই বিদ্যালয়ে অফিস সহকারী পদটিও শূন্য রয়েছে। এমএলএসএস পদে চার জনের স'লে রয়েছে এক জন। অপরদিকে বিদ্যালয়টির শ্রেণি কড়্গে পর্যাপ্ত বসার বেঞ্চ না থাকায় গাদাগাদি করে বসে ক্লাস করতে হচ্ছে ছাত্রীদের।
এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জুবাইর সাঈদ জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট চলছে। শিক্ষক চেয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপড়্গকে বারবার বলা হলেও কার্যত কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি।
অবিলম্বে এই বিদ্যালয়ে শূন্য পদে শিড়্গক দিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন অভিভাবক মহল।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকটে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ফলে শিড়্গার্থীরা চরম ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। শিক্ষক চেয়ে বারবার আবেদন করেও কোন প্রতিকার পাচ্ছেনা সংশিস্নষ্ট বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
একারণে মান সম্মত শিক্ষা অর্জন নিয়ে হতাশায় রয়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকমহল।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৬৭ সালে বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবসি'ত এই বিদ্যালয়টি ১৯৮৬ সালে সরকারিকরণ হয়।
সরকারি করণের পর থেকেই কারণে অকারণে শিড়্গক সংকট শুরু হয়েছে এই বিদ্যালয়ে। প্রতিবছর শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও বাড়েনি পড়াশুনার মান।
এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক , সহকারী প্রধান শিড়্গক ও সহকারী শিক্ষক পদ সহ ১২ জনের পদ থাকলেও বর্তমানে রয়েছে সাত জন শিক্ষক। প্রধান শিক্ষক পদও শূন্য রয়েছে। সহকারী প্রধান শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শিক্ষক সংকট থাকায় প্রায় পাঁচ শ শিক্ষার্থীর চরম দুরবস্থা দেখা দিয়েছে। সাত জন শিক্ষক দিয়ে পাঁচ শ শিড়্গকের ক্লাস নেয়া অনেক কষ্টকর হয়েছে।
এর মধ্যে বিজ্ঞান শাখার কোন শিক্ষক নেই। প্রধান শিক্ষক সহ গুরম্নত্বপূর্ণ গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান , ভৌত বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান বিষয়ে কোন শিড়্গক নেই।
মানবিক শাখার শিক্ষকরাই কোনমতে ক্লাস নিয়ে দিন পার করছেন। শিক্ষক সংকটের কারণে কর্মরত শিক্ষকদের অতিরিক্ত চাপ পড়ছে।
ফলে পাঠদানে হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থায়। বিশেষ করে নবম শ্রেণি ও দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা পড়েছেন চরম বিপাকে।
এই দুই শ্রেণির বেশির শিক্ষার্থীই বিজ্ঞান বিভাগের। বিজ্ঞান বিভাগের বিষয় গুলো সম্পন্ন করতে প্রাইভেট কিংবা কোচিং সেন্টারে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীরা।
বারবার শিক্ষক চেয়ে আবেদনের পরও কোন শিক্ষকের দেখা মিলছে না একমাত্র সরকারি নারী প্রতিষ্ঠানটিতে।
এনিয়ে শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে তীব্র ড়্গোভের সৃষ্টি হয়েছে। ৩৭ তম বিসিএস এর নন ক্যাডারে দুই জন শিড়্গককে এই বিদ্যালয়ে নিয়োগ হলেও একজন শিক্ষক যোগদান করেন নি।
এছাড়াও এই বিদ্যালয়ে অফিস সহকারী পদটিও শূন্য রয়েছে। এমএলএসএস পদে চার জনের স'লে রয়েছে এক জন। অপরদিকে বিদ্যালয়টির শ্রেণি কড়্গে পর্যাপ্ত বসার বেঞ্চ না থাকায় গাদাগাদি করে বসে ক্লাস করতে হচ্ছে ছাত্রীদের।
এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জুবাইর সাঈদ জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট চলছে। শিক্ষক চেয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপড়্গকে বারবার বলা হলেও কার্যত কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি।
অবিলম্বে এই বিদ্যালয়ে শূন্য পদে শিড়্গক দিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন অভিভাবক মহল।