কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ ২৩.১২.২০১৭
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের চৌমোহনী বাজার সংলগ্ন মাদারটারী গ্রামে বিরোধপূর্ণ জমি নিয়ে দু’ পক্ষের মাঝে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ঘটনায় একটি পক্ষ তার প্রতিপক্ষকে পুলিশ দ্বারা হয়রানী করছে মর্মে অভিযোগ উঠেছে।প্রাপ্ত অভিযোগে জানা গেছে- ঘটনাস্থলের বাসিন্দা মোজাম্মেল হক (৬৫) এর মালিকানাধীন এক দাগের মোট ১৭ শতক জমির মধ্যে ৫ শতক জমি তার আপন ছোট ভাই মোঃ মকবুল হোসেনের কাছে দলিল মুলে বিক্রি করে। জমি বিক্রেতা মোজাম্মেল হক বিক্রিত ৫ শতক জমি পূর্ব-পশ্চিম দিকে লম্বালম্বিভাবে বুঝে দিতে চাইলে জমির ক্রেতা মকবুল হোসেন তা মেনে না নিয়ে অযৌক্তিকভাবে ওই ৫ শতক জমি স্কয়ার হিসেবে বুঝে চায়। এ নিয়ে আপন দু’ ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দের সুত্রপাত হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জমির ক্রেতা মকবুল হোসেন এলাকার প্রভাবশালী ইঞ্জিনিয়ার মিনহাজুল ইসলাম মিন্টু, এরশাদুল হক, সাজু মিয়া এবং নুর ইসলাম নুরুর সহযোগিতা নিয়ে জোরপূর্বক তার ক্রয়কৃত ৫শতক জায়গা স্কয়ার করে নেয়ার পায়তারা চালিয়ে আসছে। এ নিয়ে এলাকায় একাধিকবার শালিস বৈঠক করেও বিষয়টির সুষ্ঠু ফয়সালা করা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে জমির ক্রেতা মকবুল হোসেন ও তার সমর্থনপুষ্ঠ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা উলিপুর থানায় বিরোধপূর্ণ জমি সম্পর্কিত অভিযোগ করে। এই অভিযোগ পেয়ে গত ২২ ডিসেম্বর উলিপুর থানার এসআই রাজু ও তার সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জমি বিক্রেতা মোজাম্মেল হকের স্ত্রী ও তার কন্যাকে অশালিন ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তার ছেলে মোরশেদুল ইসলাম লালুকে গ্রেফতারের হুমকি দেখিয়ে আসে মর্মে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করা হয়। এব্যাপারে উলিপুর থানার এসআই রাজুর সাথে কথা হলে তিনি অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করার কথা অস্বীকার করে বলেন- ওই বিরোধপুর্ণ জমির বিষয়টি নিয়ে এর আগে এসআই আনিুছুর রহমান তদন্ত করেছিল। বিষয়টি সম্পর্কে থানার ওসি স্যার থেকে শুরু করে প্রায় সব এসআই অবগত রয়েছে। আমি বিরোধপূর্ণ জমির ফয়সালা করার জন্য তাদেরকে কাজগপত্র নিয়ে থানায় ডেকেছি।
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের চৌমোহনী বাজার সংলগ্ন মাদারটারী গ্রামে বিরোধপূর্ণ জমি নিয়ে দু’ পক্ষের মাঝে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ঘটনায় একটি পক্ষ তার প্রতিপক্ষকে পুলিশ দ্বারা হয়রানী করছে মর্মে অভিযোগ উঠেছে।প্রাপ্ত অভিযোগে জানা গেছে- ঘটনাস্থলের বাসিন্দা মোজাম্মেল হক (৬৫) এর মালিকানাধীন এক দাগের মোট ১৭ শতক জমির মধ্যে ৫ শতক জমি তার আপন ছোট ভাই মোঃ মকবুল হোসেনের কাছে দলিল মুলে বিক্রি করে। জমি বিক্রেতা মোজাম্মেল হক বিক্রিত ৫ শতক জমি পূর্ব-পশ্চিম দিকে লম্বালম্বিভাবে বুঝে দিতে চাইলে জমির ক্রেতা মকবুল হোসেন তা মেনে না নিয়ে অযৌক্তিকভাবে ওই ৫ শতক জমি স্কয়ার হিসেবে বুঝে চায়। এ নিয়ে আপন দু’ ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দের সুত্রপাত হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জমির ক্রেতা মকবুল হোসেন এলাকার প্রভাবশালী ইঞ্জিনিয়ার মিনহাজুল ইসলাম মিন্টু, এরশাদুল হক, সাজু মিয়া এবং নুর ইসলাম নুরুর সহযোগিতা নিয়ে জোরপূর্বক তার ক্রয়কৃত ৫শতক জায়গা স্কয়ার করে নেয়ার পায়তারা চালিয়ে আসছে। এ নিয়ে এলাকায় একাধিকবার শালিস বৈঠক করেও বিষয়টির সুষ্ঠু ফয়সালা করা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে জমির ক্রেতা মকবুল হোসেন ও তার সমর্থনপুষ্ঠ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা উলিপুর থানায় বিরোধপূর্ণ জমি সম্পর্কিত অভিযোগ করে। এই অভিযোগ পেয়ে গত ২২ ডিসেম্বর উলিপুর থানার এসআই রাজু ও তার সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জমি বিক্রেতা মোজাম্মেল হকের স্ত্রী ও তার কন্যাকে অশালিন ভাষায় গালিগালাজ করে এবং তার ছেলে মোরশেদুল ইসলাম লালুকে গ্রেফতারের হুমকি দেখিয়ে আসে মর্মে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করা হয়। এব্যাপারে উলিপুর থানার এসআই রাজুর সাথে কথা হলে তিনি অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করার কথা অস্বীকার করে বলেন- ওই বিরোধপুর্ণ জমির বিষয়টি নিয়ে এর আগে এসআই আনিুছুর রহমান তদন্ত করেছিল। বিষয়টি সম্পর্কে থানার ওসি স্যার থেকে শুরু করে প্রায় সব এসআই অবগত রয়েছে। আমি বিরোধপূর্ণ জমির ফয়সালা করার জন্য তাদেরকে কাজগপত্র নিয়ে থানায় ডেকেছি।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।