রকি সাহা (শাহরাস্তি) চাঁদপুর: শাহরাস্তি সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বর্তমান আওয়ামী সরকারের আমলে অনুদান বেড়েছে ১২ গুণ।
শাহরাস্তি উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো: মনিরুল ইসলাম ও প্রধান অফিস সহকারী মো: আওলাদ হোসেনের সাথে আলাপকালে তারা বলেন ২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সারা দেশের মতই শুধুমাত্র চাঁদপুর শাহরাস্তি উপজেলা সমাজসেবা বিভাগেই অফেরতযোগ্য অনুদান বেড়েছে অতীতের সরকারের চাইতেও ১২ গুণ বেশি। যার পরিমান ১২ কোটি টাকা। উপজেলা সমাজসেবা বিভাগ সরকারের পক্ষে ও প্রত্যক্ষভাবে ৪৭ টি প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করছে। ৪৭ টি প্রকল্পের মধ্যে ১০ টি প্রকল্পের অফেরতযোগ্য অনুদান সরকারি ভাবে দিয়ে থাকেন। অফেরতযোগ্য প্রকল্প গুলির বিবরন নিচে তুলে ধরা হল।
আরও পড়ুন>>বিভিন্ন আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের ওপর আপিলের শুনানি শুরু
০১. শাহরাস্তিতে মুক্তিযোদ্ধা ভাতাভোগী ৪৭৩ জন। প্রতিমাসে জন প্রতি ভাতা ১০ হাজার টাকা। এতে সরকারের ব্যায় ৫ কোটি ৬৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা।তাদের উৎসব ভাতা ৯৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বছরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বাবদ সরকারের ব্যায় ৬ কোটি ৬২ লাখ ২০ হাজার।
০২. বয়স্ক ভাতাভোগী- ৬১৪৬ জন। প্রতিমাসে জন প্রতি ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৩ কোটি ৬৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
০৩. বিধবা/ স্বামী পরিতাক্তা – ভাতাভোগী- ১৯৬২ জন। প্রতিমাসে ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
আরও পড়ুন>>`চলমান সকল নিয়োগে বহাল থাকছে কোটা দ্রুত সম্পন্ন করার তাগিদ'
০৪. অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী- ১৩০২ জন।জন প্রতি মাসিক ৭ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৫৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
০৫.প্রতিবন্দী শিক্ষার্থী-প্রাথমিক পর্যায়ে “প্রতিবন্ধি শিক্ষা উপবৃত্তি ভোগী- ৯৩ জন। মাসিক ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ২ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। ০৬. মাধ্যমিক স্তরে উপবৃত্তি ভোগী ৫৭ জন। প্রতিমাসে ৬ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৪ লাখ ১০ হাজার ৪ শত টাকা।
০৭. উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উপবৃত্তি ভোগী ১০ জন। মাসিক ৭ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৮৪ হাজার টাকা। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাবৃত্তি ভোগী ৭ জন। মাসিক ১২ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ১ লাখ ৮ শত টাকা। শাহরাস্তি উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর জন্য ব্যায় ১১ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
আরও পড়ুন>>মিয়ানমারের বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ
০৮. দলিত/ হরিজন : ১৫ জন। প্রতিমাসে ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৯০ হাজার টাকা। দলিত /হরিজন শিক্ষার্থী শিক্ষা উপবৃত্তি ভাতাভোগী ১২ জন। মাসিক ৩ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৪৩ হাজার ২ শত টাকা। হিজড়া বয়স্ক ভাতাভোগী ৭ জন। প্রতিমাসে ৬ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৫০ হাজার ৪ শত টাকা।
আরও পড়ুন>>বিভিন্ন আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের ওপর আপিলের শুনানি শুরু
০১. শাহরাস্তিতে মুক্তিযোদ্ধা ভাতাভোগী ৪৭৩ জন। প্রতিমাসে জন প্রতি ভাতা ১০ হাজার টাকা। এতে সরকারের ব্যায় ৫ কোটি ৬৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা।তাদের উৎসব ভাতা ৯৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বছরে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বাবদ সরকারের ব্যায় ৬ কোটি ৬২ লাখ ২০ হাজার।
০২. বয়স্ক ভাতাভোগী- ৬১৪৬ জন। প্রতিমাসে জন প্রতি ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৩ কোটি ৬৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
০৩. বিধবা/ স্বামী পরিতাক্তা – ভাতাভোগী- ১৯৬২ জন। প্রতিমাসে ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
আরও পড়ুন>>`চলমান সকল নিয়োগে বহাল থাকছে কোটা দ্রুত সম্পন্ন করার তাগিদ'
০৪. অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী- ১৩০২ জন।জন প্রতি মাসিক ৭ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৫৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
০৫.প্রতিবন্দী শিক্ষার্থী-প্রাথমিক পর্যায়ে “প্রতিবন্ধি শিক্ষা উপবৃত্তি ভোগী- ৯৩ জন। মাসিক ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ২ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। ০৬. মাধ্যমিক স্তরে উপবৃত্তি ভোগী ৫৭ জন। প্রতিমাসে ৬ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৪ লাখ ১০ হাজার ৪ শত টাকা।
০৭. উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উপবৃত্তি ভোগী ১০ জন। মাসিক ৭ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৮৪ হাজার টাকা। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাবৃত্তি ভোগী ৭ জন। মাসিক ১২ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ১ লাখ ৮ শত টাকা। শাহরাস্তি উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর জন্য ব্যায় ১১ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
আরও পড়ুন>>মিয়ানমারের বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ
০৮. দলিত/ হরিজন : ১৫ জন। প্রতিমাসে ৫ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৯০ হাজার টাকা। দলিত /হরিজন শিক্ষার্থী শিক্ষা উপবৃত্তি ভাতাভোগী ১২ জন। মাসিক ৩ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৪৩ হাজার ২ শত টাকা। হিজড়া বয়স্ক ভাতাভোগী ৭ জন। প্রতিমাসে ৬ শত টাকা হারে বছরে ব্যায় ৫০ হাজার ৪ শত টাকা।
০৯. ক্যাপিটেশন প্রান্ট প্রাপ্ত উপজেলার চার মাদ্রাসার ছাত্র (এতিম) ৬৩ জন। প্রতিমাসে ১ হাজার টাকা হারে বছরে ব্যায় ৭ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। সমাজসেবা অধিদপ্তর কতৃক পরিচালিত হতদরিদ্র গরিব কল্যান সমিতিতে বছরে ব্যায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
১০. সমাজসেবা অধিদপ্তর শাহরাস্তির আওতাধীন স্বেচ্ছাসেবী ৯ টি প্রতিষ্ঠানকে এককালীন ১০ হাজার টাকা হারে বছরে ব্যায় ৯০ হাজার টাকা।
এই ১০ টি খাতে শাহরাস্তি সমাজসেবা অফিসে সরকারের অনুদান হিসেবে বছরে ব্যায় – ১২ কোটি ২৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এ ছাড়াও নিরদৃষ্ট ফরমে লিবার সিরোসিস. ক্যান্সার ও মরন ব্যাদিতে আক্রান্ত রোগীদের জন্য মন্ত্রনালয়ের অনুমোদন স্বাপেক্ষে নুন্যতম ৫০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান প্রধানের ব্যাবস্থা রয়েছে।
পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম এর আওতায় শাহরাস্তি উপজেলা মায়েদের নিয়ে ৬৪ টি মাতৃকেন্দ্রের সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋনের পরিমান ১৭ লাখ ৫ হাজার টাকা। আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় আসার পর পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম আর এম এস কমিউনিটির আওতায় ২২ টি ক্ষুদ্রঋণ এর পরিমান ৫২ লাখ টাকা হয়েছে।
আরও পড়ুন>>আজই লন্ডন ম্যারাথনে দৌড়বেন অন্তত চল্লিশ হাজার মানুষ
শাহরাস্তি উপজেলা সমাজসেবা অফিসারের কার্যালয় থেকে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় নানা প্রকল্পের এসব তথ্য জানা গেছে। সমাজসেবা অফিস সূত্র জানান অতিতের সরকারের আমলে এই খাতে ব্যায় হতো মাত্র ১ কোটি টাকা। আর বর্তমান আওয়ামী সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগেই হত দরিদ্র নারী ও পুরুষদের জন্যে সরকারি বরাদ্দ বেড়েছে ১২ গুন। যা অতীতে হয়নি।
১০. সমাজসেবা অধিদপ্তর শাহরাস্তির আওতাধীন স্বেচ্ছাসেবী ৯ টি প্রতিষ্ঠানকে এককালীন ১০ হাজার টাকা হারে বছরে ব্যায় ৯০ হাজার টাকা।
এই ১০ টি খাতে শাহরাস্তি সমাজসেবা অফিসে সরকারের অনুদান হিসেবে বছরে ব্যায় – ১২ কোটি ২৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এ ছাড়াও নিরদৃষ্ট ফরমে লিবার সিরোসিস. ক্যান্সার ও মরন ব্যাদিতে আক্রান্ত রোগীদের জন্য মন্ত্রনালয়ের অনুমোদন স্বাপেক্ষে নুন্যতম ৫০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান প্রধানের ব্যাবস্থা রয়েছে।
পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম এর আওতায় শাহরাস্তি উপজেলা মায়েদের নিয়ে ৬৪ টি মাতৃকেন্দ্রের সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋনের পরিমান ১৭ লাখ ৫ হাজার টাকা। আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় আসার পর পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম আর এম এস কমিউনিটির আওতায় ২২ টি ক্ষুদ্রঋণ এর পরিমান ৫২ লাখ টাকা হয়েছে।
আরও পড়ুন>>আজই লন্ডন ম্যারাথনে দৌড়বেন অন্তত চল্লিশ হাজার মানুষ
শাহরাস্তি উপজেলা সমাজসেবা অফিসারের কার্যালয় থেকে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় নানা প্রকল্পের এসব তথ্য জানা গেছে। সমাজসেবা অফিস সূত্র জানান অতিতের সরকারের আমলে এই খাতে ব্যায় হতো মাত্র ১ কোটি টাকা। আর বর্তমান আওয়ামী সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগেই হত দরিদ্র নারী ও পুরুষদের জন্যে সরকারি বরাদ্দ বেড়েছে ১২ গুন। যা অতীতে হয়নি।