শিব্বির আহমদ রানা, বাঁশখালী ( চট্টগ্রাম): মাদক বিরোধী অভিযান একটি চলমান পক্রিয়া। ইয়াবার মরণ চোবল থেকে যুব-সমাজকে রক্ষার নিমিত্তে বর্তমান সরকার জিরো টলারেন্সের মতো পদক্ষেপ হাতে নিয়েছেন। মরণঘাতক নেশা ইয়াবা ট্যাবলেট পাচারকারীরা দিনের পর দিন ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে বিভিন্ন রুট দিয়ে দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় ছড়িয়ে দিচ্ছে নেশাজাত দ্রব্য।
তবে পাচারকারীর দল যতই কৌশল অবলম্বন করুক না কেন আইনশৃংখলা বাহিনীও তাদের পাচার রোধ অভিযানের কৌশল পরিবর্তন করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। তবে পাচারকারী সিন্ডিকেটের মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকলেও চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের বিকল্প রুট বাঁশখালীর প্রধান সড়কে প্রতিনিয়ত ধরা পড়ছে ছোটখাট ইয়াবার চালানসহ পাচারকারী দলের ছোটখাট সদস্য।
মঙ্গলবার ২২ মে বিকাল সাড়ে ৫ টায় বাঁশখালী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সালাহ উদ্দীন হিরার নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে স্বয়ং তিনি সহ উপস্থিত থেকে একদল চৌকস পুলিশ নিয়ে বাঁশখালী-পেকুয়া আঞ্চলিক সড়কে অভিযান পরিচালনা করে ৬৫ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলেন, কক্সবাজার জেলার খুরুশখুল এলাকার অরবিন্দ দে এর পুত্র হরিধন দে (২৩) এবং একই জেলার মাহাজন পাড়া এলাকার মকবুল আহমদের পুত্র আবু ছৈয়দ (৪০)।
এ বিষয়ে বাঁশখালী থানা অফিসার ইনচার্জ মো. সালাহ উদ্দীন হিরা সেবাহটনিউজ কে বলেন, সোমবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের কে আটক করা হয়। মাদক প্রচারের সাথে জড়িতদের তদন্ত পূর্বক বিচারের আওয়াতায় আনা হবে। তাছাড়া তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে জঙ্গী দমন সম্ভব হলে মাদক দমন সম্ভব হবে। বাঁশখালীতে মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং মাদকের সাথে জড়িতদের কোনরকম ছাড় দেওয়া হবেনা।সরকার কর্তৃক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে বাঁশখালীর প্রধান সড়কে ইয়াবা পাচার রোধে নিয়মিত তল্লাশী চৌকি বসানো হয়েছে।
আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
তবে পাচারকারীর দল যতই কৌশল অবলম্বন করুক না কেন আইনশৃংখলা বাহিনীও তাদের পাচার রোধ অভিযানের কৌশল পরিবর্তন করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। তবে পাচারকারী সিন্ডিকেটের মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকলেও চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের বিকল্প রুট বাঁশখালীর প্রধান সড়কে প্রতিনিয়ত ধরা পড়ছে ছোটখাট ইয়াবার চালানসহ পাচারকারী দলের ছোটখাট সদস্য।
মঙ্গলবার ২২ মে বিকাল সাড়ে ৫ টায় বাঁশখালী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সালাহ উদ্দীন হিরার নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে স্বয়ং তিনি সহ উপস্থিত থেকে একদল চৌকস পুলিশ নিয়ে বাঁশখালী-পেকুয়া আঞ্চলিক সড়কে অভিযান পরিচালনা করে ৬৫ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলেন, কক্সবাজার জেলার খুরুশখুল এলাকার অরবিন্দ দে এর পুত্র হরিধন দে (২৩) এবং একই জেলার মাহাজন পাড়া এলাকার মকবুল আহমদের পুত্র আবু ছৈয়দ (৪০)।
এ বিষয়ে বাঁশখালী থানা অফিসার ইনচার্জ মো. সালাহ উদ্দীন হিরা সেবাহটনিউজ কে বলেন, সোমবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের কে আটক করা হয়। মাদক প্রচারের সাথে জড়িতদের তদন্ত পূর্বক বিচারের আওয়াতায় আনা হবে। তাছাড়া তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে জঙ্গী দমন সম্ভব হলে মাদক দমন সম্ভব হবে। বাঁশখালীতে মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং মাদকের সাথে জড়িতদের কোনরকম ছাড় দেওয়া হবেনা।সরকার কর্তৃক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে বাঁশখালীর প্রধান সড়কে ইয়াবা পাচার রোধে নিয়মিত তল্লাশী চৌকি বসানো হয়েছে।
আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।