সেবা ডেস্ক: পরিবারের সবাই এক সাথে ঈদ উদযাপন করতে প্রতিবছর ঈদের আগে রাজধানী ঢাকা ছেড়ে নারীর টানে লক্ষ লক্ষ মানুষ পাড়ি জমান নিজের ভিটি মাটিতে। আর এই যাত্রা সুখকর ও ভোগান্তিহীন করতেই সড়ক ও যোগাযোগ, রেলপথ ও নৌ পরিবহন এই তিন মন্ত্রণালয় একসাথে কাজ করে যাচ্ছে। ঘরে ফেরার আগে যাতে কোনোভাবেই কোনো সমস্যায় পড়তে না হয় সে লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিয়েছে বিশেষ কর্মপরিকল্পনা। এবার ঈদ উপলক্ষে বিশেষ সাত জোড়া ট্রেন দেওয়া হবে। এগুলো হলো ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রেলপথে দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল, চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম রেলপথে চাঁদপুর স্পেশাল-১ ও চাঁদপুর স্পেশাল-২, রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রেলপথে রাজশাহী স্পেশাল, পার্বতীপুর-ঢাকা-পার্বতীপুর রেলপথে পার্বতীপুর স্পেশাল। এই পাঁচটি স্পেশাল ট্রেন ঈদের আগে আগামী ১৩ থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত চলবে। ঈদের পরে চলবে ১৮ থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত।
এ ছাড়া ঈদের দিন চলবে বাকি দুটি স্পেশাল ট্রেন। ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার রুটে চলবে শোলাকিয়া স্পেশাল–১ ও ২ এবং ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ রুটে চলবে শোলাকিয়া স্পেশাল–২।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ঈদের আগাম টিকিট বিক্রি চলবে আগামী ১ থেকে ৬ জুন পর্যন্ত. ঢাকায় ফেরার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১০ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত. ঢাকা স্টেশনে ২৬টি কাউন্টার খোলা থাকবে। এরমধ্যে মহিলাদের জন্য দুটি কাউন্টার থাকবে।
ট্রেনে যাতে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারেন সেজন্য ঈদে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ট্রেন প্রতিদিন দুই লাখ ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করে। ঈদ উপলক্ষে দুই লাখ ৭৫ হাজারের ওপর যাত্রী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, কিন্তু প্রয়োজনে তিন লক্ষ যাত্রীও পারাপার করা সম্ভব এবার।
ঢাকাবাসী ঈদের আগে কোনো বাধা বিপত্তি ছাড়াই পরিবার পরিজনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে পারবে এমনি প্রত্যাশা করছে সরকার।
এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিয়েছে বিশেষ কর্মপরিকল্পনা। এবার ঈদ উপলক্ষে বিশেষ সাত জোড়া ট্রেন দেওয়া হবে। এগুলো হলো ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রেলপথে দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল, চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম রেলপথে চাঁদপুর স্পেশাল-১ ও চাঁদপুর স্পেশাল-২, রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রেলপথে রাজশাহী স্পেশাল, পার্বতীপুর-ঢাকা-পার্বতীপুর রেলপথে পার্বতীপুর স্পেশাল। এই পাঁচটি স্পেশাল ট্রেন ঈদের আগে আগামী ১৩ থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত চলবে। ঈদের পরে চলবে ১৮ থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত।
এ ছাড়া ঈদের দিন চলবে বাকি দুটি স্পেশাল ট্রেন। ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার রুটে চলবে শোলাকিয়া স্পেশাল–১ ও ২ এবং ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ রুটে চলবে শোলাকিয়া স্পেশাল–২।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ঈদের আগাম টিকিট বিক্রি চলবে আগামী ১ থেকে ৬ জুন পর্যন্ত. ঢাকায় ফেরার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১০ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত. ঢাকা স্টেশনে ২৬টি কাউন্টার খোলা থাকবে। এরমধ্যে মহিলাদের জন্য দুটি কাউন্টার থাকবে।
ট্রেনে যাতে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারেন সেজন্য ঈদে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ট্রেন প্রতিদিন দুই লাখ ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করে। ঈদ উপলক্ষে দুই লাখ ৭৫ হাজারের ওপর যাত্রী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, কিন্তু প্রয়োজনে তিন লক্ষ যাত্রীও পারাপার করা সম্ভব এবার।
ঢাকাবাসী ঈদের আগে কোনো বাধা বিপত্তি ছাড়াই পরিবার পরিজনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে পারবে এমনি প্রত্যাশা করছে সরকার।