সেবা ডেস্ক: ৩০ মে ২০১৮ ছিল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৩৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষে বিএনপির অঙ্গ সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। তবে পিতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পুত্র তারেক রহমান এর কর্মসূচি ছিল একেবারেই ব্যতিক্রম। আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল, ইফতার পার্টি কিংবা দোয়া মাহফিলের কোনোটাই লন্ডন বিএনপির কর্মূসূচিতে দেখা যায়নি। বরং রাতভর নাইট ক্লাবে জুয়া খেলে ও মদ্যপান করে পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালন করে তারেক জিয়া।
যুক্তরাজ্য শাখা বিএনপি প্রতি বছরই জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে। মূল কর্মসূচি থাকে একটি আলোচনা অনুষ্ঠান। কিন্তু এবার যুক্তরাজ্য বিএনপি থেকে জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে উল্লেখ করার মতো কোনো কর্মসূচি রাখা হয়নি। যুক্তরাজ্য বিএনপির এক নেতার কাছ থেকে জানা যায়, লন্ডনে তারেক পলাতক থাকার পর থেকে তার নেতৃত্বেই কর্মসূচি পালন করে আসছে তারা। কিন্তু জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে এ বছর অসুস্থতার কথা বলে কোনো কর্মসূচি রাখতে পারবেননা বলে জানান তারেক।
তবে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ভিন্ন তথ্য। ২৯ মে রাতে তারেক তার দুই সঙ্গীকে নিয়ে যান লন্ডন লাক্সারি ক্লাবে। লেচেস্টার স্কয়ারে অবস্থিত এই নাইট ক্লাবটি লন্ডনের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ক্লাবের একটি। তারেক মাঝে মধ্যেই এই ক্লাবে রাত কাটান। সারারাত এ ক্লাবে জুয়া খেলে ও মদ্যপান করে ৩০ মে দিবাগত রাতে নিজ বাস ভবনে ফেরেন তারেক।
জিয়ার স্মরণে যুক্তরাজ্য বিএনপি শাখার সভাপতি এম এ মালিকের বাসভবনে একটি ঘরোয়া ইফতার ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। তারেককে আমন্ত্রিত করা হলেও দেখা মেলেনি তার। এ প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য বিএনপির এক গুরুত্বপূর্ণ নেতা নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, নাইট ক্লাবে তারেকের রাত্রি যাপন নতুন কিছু নয়। আর সারা রাত নাইট ক্লাবে থাকার কারণে পিতার স্মরণে আয়োজিত ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করতে পারেননি তিনি।
তারেকের এমন বেপরোয়া জীবন যাপনে বিএনপির অনেক নেতাই ক্ষুব্ধ। তাদের মতে, দলের সংগঠনহীনতার জন্যে তারেকের অনিয়মতান্ত্রিক জীবন-যাপনই দায়ী।
-
যুক্তরাজ্য শাখা বিএনপি প্রতি বছরই জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে। মূল কর্মসূচি থাকে একটি আলোচনা অনুষ্ঠান। কিন্তু এবার যুক্তরাজ্য বিএনপি থেকে জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে উল্লেখ করার মতো কোনো কর্মসূচি রাখা হয়নি। যুক্তরাজ্য বিএনপির এক নেতার কাছ থেকে জানা যায়, লন্ডনে তারেক পলাতক থাকার পর থেকে তার নেতৃত্বেই কর্মসূচি পালন করে আসছে তারা। কিন্তু জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে এ বছর অসুস্থতার কথা বলে কোনো কর্মসূচি রাখতে পারবেননা বলে জানান তারেক।
তবে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ভিন্ন তথ্য। ২৯ মে রাতে তারেক তার দুই সঙ্গীকে নিয়ে যান লন্ডন লাক্সারি ক্লাবে। লেচেস্টার স্কয়ারে অবস্থিত এই নাইট ক্লাবটি লন্ডনের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ক্লাবের একটি। তারেক মাঝে মধ্যেই এই ক্লাবে রাত কাটান। সারারাত এ ক্লাবে জুয়া খেলে ও মদ্যপান করে ৩০ মে দিবাগত রাতে নিজ বাস ভবনে ফেরেন তারেক।
জিয়ার স্মরণে যুক্তরাজ্য বিএনপি শাখার সভাপতি এম এ মালিকের বাসভবনে একটি ঘরোয়া ইফতার ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। তারেককে আমন্ত্রিত করা হলেও দেখা মেলেনি তার। এ প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য বিএনপির এক গুরুত্বপূর্ণ নেতা নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, নাইট ক্লাবে তারেকের রাত্রি যাপন নতুন কিছু নয়। আর সারা রাত নাইট ক্লাবে থাকার কারণে পিতার স্মরণে আয়োজিত ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করতে পারেননি তিনি।
তারেকের এমন বেপরোয়া জীবন যাপনে বিএনপির অনেক নেতাই ক্ষুব্ধ। তাদের মতে, দলের সংগঠনহীনতার জন্যে তারেকের অনিয়মতান্ত্রিক জীবন-যাপনই দায়ী।
-