
সেবা ডেস্ক: এ মাসের ২৬ জুন আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি) নির্বাচনে বিএনপি থেকে মেয়র পদে মনোনয়ন পেয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান উদ্দিন সরকার। তবে বিএনপির একটি অংশ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও দুর্নীতি মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে প্রায় ১০ কোটি টাকা দিয়ে গাজীপুরে হাসান উদ্দিন সরকার ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন পেয়েছেন।
তৃণমূলের কোনো সিদ্ধান্ত এমনকি কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়ারও মতামতকে পাত্তা দেননি তারেক রহমান। টাকার বিনিময়ে তারেক রহমান এমন কাজ করেছেন বলেও দাবি করেছেন বিএনিপর উচ্চ পর্যায়ের কয়েকজন নেতা।
তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ নেতাকর্মীরা বলছেন, এই অর্থ লেনদেনকে সাদা চোখে মনোনয়ন বাণিজ্য বলা হলেও তা আসলে দলের ভালোর জন্যই করা হচ্ছে। এখানে অন্য কোনো উদ্দেশ্য নেই। এটাকে মনোনয়ন বাণিজ্য বলা ঠিক হবে না। কেননা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাংগঠনিকভাবে যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন বর্তমানে দলের পরিস্থিতি তেমন অবস্থানে নেই। কিন্তু মেয়র প্রার্থী ও তৃণমূল নেতা-কর্মীরা তারেক রহমানের বার্তাকে সহজভাবে নিতে রাজি নন।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল সিটি করপোরেশনের একজন সিনিয়র নেতা বলেন, তারেক রহমানের এই বার্তাকে সহজভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। একজন দলীয় মেয়র প্রার্থীকে যদি ১০ কোটি টাকা দিয়ে মনোনয়ন নিতে হয় তবে দল করে কী লাভ? একজন মেয়র পদপ্রার্থীর নির্বাচনী খরচের বাইরে যদি ১০ কোটি টাকা দিতে হয় তবে তার স্থাবর-অস্থাবর সব কিছু বিক্রি করেও হয়তো সে পরিমাণ টাকা পাওয়া যাবে না।
উল্লেখ্য, এর আগে গাজীপুর নির্বাচনে বর্তমান মেয়র অধ্যাপক আবদুল মান্নানের কাছেও ১০ কোটি টাকা চেয়েছিলেন তারেক জিয়া। কিন্তু আব্দুল মান্নান ওই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, মান্নানের বদলে হাসান উদ্দিন সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এমনকি খুলনাতেও মেয়র পদ বিক্রি হয়েছিলো ৫ কোটি টাকায় বলে জানা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির একজন নেতা বলেন, ‘শুধু মনোনয়ন নয়, কমিটি করতেও তারেক মোটা অংকের টাকা নিচ্ছেন তারেক রহমান। ফলে মনোনয়ন এবং কমিটি দুটোতেই বাদ পড়ছেন দলের পরীক্ষিত ও ত্যাগী কর্মীরা। এ কারণেই বিএনপি সাংগঠনিকভাবে ক্রমশ: দুর্বল হয়ে পড়ছে।
তৃণমূলের কোনো সিদ্ধান্ত এমনকি কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়ারও মতামতকে পাত্তা দেননি তারেক রহমান। টাকার বিনিময়ে তারেক রহমান এমন কাজ করেছেন বলেও দাবি করেছেন বিএনিপর উচ্চ পর্যায়ের কয়েকজন নেতা।
তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ নেতাকর্মীরা বলছেন, এই অর্থ লেনদেনকে সাদা চোখে মনোনয়ন বাণিজ্য বলা হলেও তা আসলে দলের ভালোর জন্যই করা হচ্ছে। এখানে অন্য কোনো উদ্দেশ্য নেই। এটাকে মনোনয়ন বাণিজ্য বলা ঠিক হবে না। কেননা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাংগঠনিকভাবে যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন বর্তমানে দলের পরিস্থিতি তেমন অবস্থানে নেই। কিন্তু মেয়র প্রার্থী ও তৃণমূল নেতা-কর্মীরা তারেক রহমানের বার্তাকে সহজভাবে নিতে রাজি নন।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল সিটি করপোরেশনের একজন সিনিয়র নেতা বলেন, তারেক রহমানের এই বার্তাকে সহজভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। একজন দলীয় মেয়র প্রার্থীকে যদি ১০ কোটি টাকা দিয়ে মনোনয়ন নিতে হয় তবে দল করে কী লাভ? একজন মেয়র পদপ্রার্থীর নির্বাচনী খরচের বাইরে যদি ১০ কোটি টাকা দিতে হয় তবে তার স্থাবর-অস্থাবর সব কিছু বিক্রি করেও হয়তো সে পরিমাণ টাকা পাওয়া যাবে না।
উল্লেখ্য, এর আগে গাজীপুর নির্বাচনে বর্তমান মেয়র অধ্যাপক আবদুল মান্নানের কাছেও ১০ কোটি টাকা চেয়েছিলেন তারেক জিয়া। কিন্তু আব্দুল মান্নান ওই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, মান্নানের বদলে হাসান উদ্দিন সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এমনকি খুলনাতেও মেয়র পদ বিক্রি হয়েছিলো ৫ কোটি টাকায় বলে জানা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির একজন নেতা বলেন, ‘শুধু মনোনয়ন নয়, কমিটি করতেও তারেক মোটা অংকের টাকা নিচ্ছেন তারেক রহমান। ফলে মনোনয়ন এবং কমিটি দুটোতেই বাদ পড়ছেন দলের পরীক্ষিত ও ত্যাগী কর্মীরা। এ কারণেই বিএনপি সাংগঠনিকভাবে ক্রমশ: দুর্বল হয়ে পড়ছে।