
শাহরাস্তী প্রতিনিধি: চাঁদপুর শাহরাস্তিতে গলায় ফাঁস দিয়ে এক যুবক আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি গতকাল মঙ্গলবার আনুমানিক ভোর ৫ টায় উপজেলার মেহের ষ্টেশন সংলগ্নে ঘটে।
জানা যায়,ভোরে চট্টগ্রামগামী মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেন মেহের ষ্টেশনে আসার পূর্বে স্থানীয়রা সিগনাল পোস্টে জুলন্ত অবস্থায় একজনকে দেখতে পায়। কৌতুহলি জনতা তাৎক্ষনিক ঘটনারস্থলে গিয়ে- ফাঁস দিয়েছে তা নিশ্চিত করেছেন। খবরটি চারদিেক ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক জনতার উপচে পড়া ভিড় জমে সেখানে। এ সময় রেলওয়ে থানার ওসি সরোয়ার আলম, এসআই হারুনুর রশিদ, এএসআই রাশেদ ও হাবীবসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে আসেন। পরে তারা ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে লাশটি প্রেরণ করেন।
স্থানীয়রা জানায়, রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশটি নামান। প্রাথমিক সুরোতহালে মৃতব্যক্তির পকেটে একটি চিরকুট দেখতে পান তারা। চিরকুটের আলোকে জানা যায়, আত্মহননকারী উপজেলার মেহার দক্ষিণ ইউনিয়নের দেবকরা চোঁয়ানী বাড়ির আমিনুল হকের পুত্র মামুনুর রশিদ লিটন (৩২)। ওই চিরকুটে আরো উল্লেখ্য রয়েছে “আমার ছোট ভাই আজাদ। মোবাইল নাম্বার ০১৮২৯৬০৫১৫৪। আমার লাশটি পাওয়ার পর কিছু লেখা আছে পড়বেন এবং আপনারা বিচার করবেন”।
পারিবারিক সূত্রে, আমিনুল হক ও মাহফুজা বেগমের ৫ ছেলের মধ্যে লিটন তৃতীয়। সে বেশ কিছুদিন ওমানে প্রবাস জীবন কাটিয়ে দেশে ফিরে। প্রেমের মাধ্যমে খুলনার মনি নামক এক মেয়েকে বিয়ে করে সে। বিয়ের পর তাদের সংসার বেশ ভালোই চলছিলো। এর মধ্যে ৩ বছরের এক পুত্রের জনক লিটন। তার বাবা-মা তাদেরকে সংসার থেকে আলাদা করে দেয়। শুরু হয় ছেলের সাথে মায়ের, বউর সাথে শ্বশুরির, স্ত্রীর সাথে স্বামীর নানা কলহ। যা থেমে থেমে চলে। লিটন ঢাকায় একটি শো-রুমে চাকরী করতো। বাড়ি আসলেই শুনতো ঝগড়া আর ঝগড়া। মায়ের নানা অভিযোগ স্ত্রী মনির বিরুদ্ধে আবার মনি’রও অভিযোগ শ্বাশুড়ির বিরুদ্ধে। উভয়ের নানা অভিযোগ-অনুযোগ সমাধা না করায় একদিকে মা অন্যদিকে স্ত্রীর মানষীক নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। চলে যাওয়ার ৩দিন পর লিটন আত্মহত্যা করে।
রেলওয়ে থানা পুলিশ সুত্রে জানা যায়, ময়না তদন্ত শেষে লাশ তার পরিবারকে বুজিয়ে দেওয়া হবে। রেলওয়ে অধীনে তার লাশ পাওয়ায় মামলাটি রেলওয়ে থানার আওতায় সীমাবদ্ধ থাকবে।
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন থেকে তাদের সাংসারিক কোন্দল চলছিল।যার জের ধরে মা এবং স্ত্রীর উপর রাগে, ক্ষোভে, অভিমানে লিটন আত্মহত্যা করেছে। আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে কঠোর স্বাস্থীর দাবি জানান তারা।
স্থানীয়রা জানায়, রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশটি নামান। প্রাথমিক সুরোতহালে মৃতব্যক্তির পকেটে একটি চিরকুট দেখতে পান তারা। চিরকুটের আলোকে জানা যায়, আত্মহননকারী উপজেলার মেহার দক্ষিণ ইউনিয়নের দেবকরা চোঁয়ানী বাড়ির আমিনুল হকের পুত্র মামুনুর রশিদ লিটন (৩২)। ওই চিরকুটে আরো উল্লেখ্য রয়েছে “আমার ছোট ভাই আজাদ। মোবাইল নাম্বার ০১৮২৯৬০৫১৫৪। আমার লাশটি পাওয়ার পর কিছু লেখা আছে পড়বেন এবং আপনারা বিচার করবেন”।
পারিবারিক সূত্রে, আমিনুল হক ও মাহফুজা বেগমের ৫ ছেলের মধ্যে লিটন তৃতীয়। সে বেশ কিছুদিন ওমানে প্রবাস জীবন কাটিয়ে দেশে ফিরে। প্রেমের মাধ্যমে খুলনার মনি নামক এক মেয়েকে বিয়ে করে সে। বিয়ের পর তাদের সংসার বেশ ভালোই চলছিলো। এর মধ্যে ৩ বছরের এক পুত্রের জনক লিটন। তার বাবা-মা তাদেরকে সংসার থেকে আলাদা করে দেয়। শুরু হয় ছেলের সাথে মায়ের, বউর সাথে শ্বশুরির, স্ত্রীর সাথে স্বামীর নানা কলহ। যা থেমে থেমে চলে। লিটন ঢাকায় একটি শো-রুমে চাকরী করতো। বাড়ি আসলেই শুনতো ঝগড়া আর ঝগড়া। মায়ের নানা অভিযোগ স্ত্রী মনির বিরুদ্ধে আবার মনি’রও অভিযোগ শ্বাশুড়ির বিরুদ্ধে। উভয়ের নানা অভিযোগ-অনুযোগ সমাধা না করায় একদিকে মা অন্যদিকে স্ত্রীর মানষীক নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। চলে যাওয়ার ৩দিন পর লিটন আত্মহত্যা করে।
রেলওয়ে থানা পুলিশ সুত্রে জানা যায়, ময়না তদন্ত শেষে লাশ তার পরিবারকে বুজিয়ে দেওয়া হবে। রেলওয়ে অধীনে তার লাশ পাওয়ায় মামলাটি রেলওয়ে থানার আওতায় সীমাবদ্ধ থাকবে।
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন থেকে তাদের সাংসারিক কোন্দল চলছিল।যার জের ধরে মা এবং স্ত্রীর উপর রাগে, ক্ষোভে, অভিমানে লিটন আত্মহত্যা করেছে। আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে কঠোর স্বাস্থীর দাবি জানান তারা।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।