নিহত কলেজ ছাত্রী মুনিয়া |
জানা গেছে ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে মুনিয়া অজ্ঞাত একজনের ফোন পেয়ে বাড়ির বাইরে যায়। দীর্ঘক্ষণ বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে থাকে। এক পর্যায়ে বাড়ির পাশের বাঁশ ঝাড়ের নিচে তার নিথর দেহ দেখতে পায়। এই ঘটনায় নাটুয়ারপাড়া ডিগ্রি কলেজের মুনিয়ার সহপাঠিরা এবং এলাকাবাসি বিচারের দাবীতে মানবন্ধন করে।
পরদিন কাজীপুর থানার এস আই আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করে এবং পুলিশ বাদী হয়ে একটি ইউডি মামলা করে। ময়না তদন্তে শ্বাসরোধে হত্যার কথা উল্লেখ করা হয়।
মুনিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে নাটুয়ারপাড়া সকল ব্যবসায়ী মালিক সমিতি |
সেই মামলায় মুনিয়ার পিতা ও মাতাকে পুলিশ আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। পরে তারা জামিনে মুক্ত হয়। কাজিপুর থানার এসআই হুমায়ুন কবির মামলার তদন্ত শেষে ২০১৪ সালে ৫ জনের নামে চার্জশিট প্রদান করেন। এখনো পর্যন্ত ওই মামলার স্বাক্ষ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়নি।
মুনিয়ার পিতা নান্নু তরফদার জানান, নিজের একমাত্র মেয়েকে হারালাম, উল্টো জেলও খাটলাম কিন্তু আজও বিচার পাইনি। আশায় বুক বেধে আছি বিচারের আশায়।
⇘সংবাদদাতা: কাজিপুর প্রতিনিধি
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।