
আরিফ উর রহমান টগর, টাঙ্গাইল থেকেঃ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পত্র কিনলেন টাঙ্গাইলের অন্তত ৩৩ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী।
মনোনয়নপত্র বিক্রির প্রথমদিন শুক্রবার এবং দ্বিতীয় দিন শনিবার উৎসবমুখর পরিবেশে ঢাকার দলীয় প্রধান কার্যালয় থেকে এই মনোনয়নপত্র কিনেন তারা। শনিবার মনোনয়নপত্র বিক্রির দ্বিতীয় দিনেও এ জেলার অন্তত ১৬ জন আওয়ামীলীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন। আর প্রথম দিনে গত শুক্রবার ১৭ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
টাঙ্গাইলের সংসদীয় ৮টি আসন এর জন্য যারা এ মনোনয়নপত্র ক্রয় করলেন, টাঙ্গাইল-১ (ধনবাড়ী-মধুপুর) আসন থেকে শনিবার কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য মাসুদ রানা মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) আসন থেকে ১২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এর মধ্যে দ্বিতীয় দিন শনিবার ২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান ছোটমনি এবং উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি খন্দকার গিয়াস উদ্দিন। অপরদিকে প্রথমদিন শুক্রবার এ মনোনয়নপত্র ক্রয় করেন আরো ১০ জন। এরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য খন্দকার আসাদুজ্জামান, বর্তমান সংসদ সদস্যের ছেলে মশিউজ্জামান রোমেল, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আশরাফউজ্জামান স্মৃতি, জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান ছোটমনি, উপজেলা সাবেক সভাপতি খন্দকার গিয়াস উদ্দিন, গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা ড. নুরুন নবী, বীর মুক্তিযোদ্ধার রফিকুল ইসলাম, হারুনুর রশীদ বীর প্রতিক, এডভোকেট শামসুল আলম, কেন্দ্রীয় সাবেক নেতা রফিকুল ইলমাম মঞ্জু এবং আসলাম খান।
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসন থেকে দ্বিতীয় দিন শনিবার দলের মনোনয়নপত্র কিনেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসন থেকে ৪ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
দ্বিতীয় দিনে শনিবার ৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, এফবিসিসিআই’র পরিচালক ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবু নাসের এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ব্যবসায়ী ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী। অপরদিকে প্রথম দিন শুক্রবার এ আসনের বর্তমান এমপি মনোনয়নপত্র কিনেছেন কাসান ইমামম খান সোহেল হাজারী।
টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসন থেকে আওয়ামী লীগের ৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এর মধ্যে দ্বিতীয় দিনে ২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাহার আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক সোলায়মান হাসান। অপরদিকে প্রথম দিন শুক্রবার এ আসনের বর্তমান এমপি ছানোয়ার হোসেন দলের মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
টাঙ্গাইল-৬ (দেলদুয়ার-নাগরপুর) আসন থেকে ৪ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। শনিবার দ্বিতীয় দিনে ৩ জন মনোনয়নপত্র কেনেন। এরা হলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আহসানুল ইসলাম টিটু এবং নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ আব্দুর রহিম ইলিয়াম। প্রথমদিনে শুক্রবার তারেক শামস হিমু মনোনয়ন কিনেছেন।
টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসন থেকে ৫ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। শনিবার ২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন জেলা আ.লীগের কার্যনিবাহীর সদস্য ও টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি খান আহমেদ শুভ এবং উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল। শুক্রবার ৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য একাব্বর হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর শরীফ মাহমুদ, টাঙ্গাইল জেলা আ.লীগের সদস্য ও অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) খন্দকার আব্দুল হাফিজ। টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন ৪ জন। এর মধ্যে শনিবার মনোনয়নপত্র কিনেছেন ২ জন। এরা হলেন টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম ভিপি জোয়াহের, সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শওকত সিকদার। আর প্রথমদিন শুক্রবার মনোনয়নপত্র কিনেছেন ২ জন। এরা হলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য অনুপম শাহজাহান জয় এবং আ.লীগ নেতা সরকার মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান ফারুক।
⇘সংবাদদাতা: আরিফ উর রহমান টগর
মনোনয়নপত্র বিক্রির প্রথমদিন শুক্রবার এবং দ্বিতীয় দিন শনিবার উৎসবমুখর পরিবেশে ঢাকার দলীয় প্রধান কার্যালয় থেকে এই মনোনয়নপত্র কিনেন তারা। শনিবার মনোনয়নপত্র বিক্রির দ্বিতীয় দিনেও এ জেলার অন্তত ১৬ জন আওয়ামীলীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন। আর প্রথম দিনে গত শুক্রবার ১৭ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
টাঙ্গাইলের সংসদীয় ৮টি আসন এর জন্য যারা এ মনোনয়নপত্র ক্রয় করলেন, টাঙ্গাইল-১ (ধনবাড়ী-মধুপুর) আসন থেকে শনিবার কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য মাসুদ রানা মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) আসন থেকে ১২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এর মধ্যে দ্বিতীয় দিন শনিবার ২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান ছোটমনি এবং উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি খন্দকার গিয়াস উদ্দিন। অপরদিকে প্রথমদিন শুক্রবার এ মনোনয়নপত্র ক্রয় করেন আরো ১০ জন। এরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য খন্দকার আসাদুজ্জামান, বর্তমান সংসদ সদস্যের ছেলে মশিউজ্জামান রোমেল, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আশরাফউজ্জামান স্মৃতি, জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান ছোটমনি, উপজেলা সাবেক সভাপতি খন্দকার গিয়াস উদ্দিন, গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা ড. নুরুন নবী, বীর মুক্তিযোদ্ধার রফিকুল ইসলাম, হারুনুর রশীদ বীর প্রতিক, এডভোকেট শামসুল আলম, কেন্দ্রীয় সাবেক নেতা রফিকুল ইলমাম মঞ্জু এবং আসলাম খান।
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসন থেকে দ্বিতীয় দিন শনিবার দলের মনোনয়নপত্র কিনেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসন থেকে ৪ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
দ্বিতীয় দিনে শনিবার ৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, এফবিসিসিআই’র পরিচালক ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবু নাসের এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ব্যবসায়ী ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী। অপরদিকে প্রথম দিন শুক্রবার এ আসনের বর্তমান এমপি মনোনয়নপত্র কিনেছেন কাসান ইমামম খান সোহেল হাজারী।
টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসন থেকে আওয়ামী লীগের ৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এর মধ্যে দ্বিতীয় দিনে ২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাহার আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক সোলায়মান হাসান। অপরদিকে প্রথম দিন শুক্রবার এ আসনের বর্তমান এমপি ছানোয়ার হোসেন দলের মনোনয়নপত্র কিনেছেন।
টাঙ্গাইল-৬ (দেলদুয়ার-নাগরপুর) আসন থেকে ৪ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। শনিবার দ্বিতীয় দিনে ৩ জন মনোনয়নপত্র কেনেন। এরা হলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আহসানুল ইসলাম টিটু এবং নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ আব্দুর রহিম ইলিয়াম। প্রথমদিনে শুক্রবার তারেক শামস হিমু মনোনয়ন কিনেছেন।
টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসন থেকে ৫ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। শনিবার ২ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন জেলা আ.লীগের কার্যনিবাহীর সদস্য ও টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি খান আহমেদ শুভ এবং উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল। শুক্রবার ৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য একাব্বর হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর শরীফ মাহমুদ, টাঙ্গাইল জেলা আ.লীগের সদস্য ও অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) খন্দকার আব্দুল হাফিজ। টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন ৪ জন। এর মধ্যে শনিবার মনোনয়নপত্র কিনেছেন ২ জন। এরা হলেন টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম ভিপি জোয়াহের, সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শওকত সিকদার। আর প্রথমদিন শুক্রবার মনোনয়নপত্র কিনেছেন ২ জন। এরা হলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য অনুপম শাহজাহান জয় এবং আ.লীগ নেতা সরকার মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান ফারুক।
⇘সংবাদদাতা: আরিফ উর রহমান টগর
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।