জহুরুল ইসলাম, বেলকুচি প্রতিনিধি: তাঁত শিল্প খ্যাত সিরাজগঞ্জের বেলকুচি আঞ্চলিক সড়কের মুকুন্দগাঁতি থেকে কলেজ গেট পর্যন্ত অতি ব্যস্ত জনপদ হিসাবে পরিচিত।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীগন সোহাগপুর কলেজ হাটে আসেন মালামাল ক্রয় করার জন্য। বানিজ্যিক এই এলাকার সড়কের ব্যহাল দশার কারনে ভোগান্তিতে পরতে হয় তাদের। অপ্রসস্ত সড়ক ও মাত্রাতিরিক্ত যানবহন হওয়া এই আঞ্চলিক সড়কে প্রতিনিয়ত যানজট লেখেই থাকে।
এই দূর্ভোগ নিরসনের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে দুই জন ট্রাফিক পুলিশ নিযুক্ত করা হয়। যদিও ট্রাফিক পুলিশের কাজ যানজট নিরসন করা, তবে যানজট নিরসনের নামে করছে বিভিন্ন যানবাহনের চালকদের কাছে চাঁদাবাজি। ডিউটি চলাকালীন সময়ে দেখা যায় তারা সিএনজি, অটোভ্যান, রিক্সা, স্যালোইঞ্জিন চালিত গাড়ি, ট্রাক, বাস থেকে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ টাকা করে চাঁদা নিচ্ছে। এতে যানজট নিরসনতো দুরের কথা আরও যানজট সৃষ্টি করছে।
অটোভ্যান সহ বিভিন্ন যানবহনের চালকের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, প্রতিদিন আমরাদেরকে ১০ থেকে ২০ টাকা ট্রাফিক পুলিশকে দিয়ে গাড়ি চালাতে হয়। যদি তা না দেই, ট্রাফিকরা আমাদের উপর ক্ষেপে গিয়ে মারধর করে এবং গাড়ি ভেঙ্গে ফেলার হুমকি দেয়। কি করবো আমরা পেটে দায়ে গাড়ি চালাই। তাই এদের টাকা দিয়ে চলতে হয়।
এ বিষয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (বেলকুচি সার্কেল) রেজা সারোয়ার জানান, উপযুক্ত প্রমান পেলে আমরা প্রযোজনীয় পদক্ষেপ নেব।
⇘সংবাদদাতা: জহুরুল ইসলাম
অটোভ্যান সহ বিভিন্ন যানবহনের চালকের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, প্রতিদিন আমরাদেরকে ১০ থেকে ২০ টাকা ট্রাফিক পুলিশকে দিয়ে গাড়ি চালাতে হয়। যদি তা না দেই, ট্রাফিকরা আমাদের উপর ক্ষেপে গিয়ে মারধর করে এবং গাড়ি ভেঙ্গে ফেলার হুমকি দেয়। কি করবো আমরা পেটে দায়ে গাড়ি চালাই। তাই এদের টাকা দিয়ে চলতে হয়।
এ বিষয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (বেলকুচি সার্কেল) রেজা সারোয়ার জানান, উপযুক্ত প্রমান পেলে আমরা প্রযোজনীয় পদক্ষেপ নেব।
⇘সংবাদদাতা: জহুরুল ইসলাম
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।