ধর্ষিতার মায়ের অভিযোগ, শফিকুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলত। সেই সূত্রধরে গত শুক্রবার মেয়েটিকে শফিকুল কৌশলে ফোন করে তার মাগুড়াডাঙ্গা গ্রামে নিয়ে যায়। সেখানে সন্ধ্যায় অন্য একটি বাড়িতে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। পরে মেয়ের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এলে শফিকুল পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে ধর্ষিতার পরিবারের লোকজন মেয়েটিকে মাগুড়াডাঙ্গা গ্রাম থেকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে উল্লাপাড়া মডেল থানায় যোগাযোগ করলে এই ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক গাজীউল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা করানোর প্রক্রিয়া চলছে।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।