রাজু আহমেদ সাহান -উল্লাপাড়া প্রতিনিধি: আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে উল্লাপাড়া উপজেলার ১৪ নং কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মাসুদ রানা সুখন সকলের ভোট ও দোয়া প্রার্থী হয়ে এলাকায় ব্যাপক গনসংযোগ করে চলেছেন। শীর্তাতদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, কন্যাদায় গ্রস্থ পিতাকে আর্থিক সহযোতিা, ক্ষুর্ধাতদের অন্ন দান, ব্যক্তিগত অর্থে এলাকার ছোট খাটো রাস্তার উন্নয়ন করে ইতিমধ্যে তিনি ভোটারদের মাঝে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন।
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সুখন জানান- খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসসস্থানের মত জনগনের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জীবনের বাকী সময়টুকু মানব সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চান তিনি। এজন্য আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নিজ এলাকায় জনতার মনোনিত প্রার্থী হয়ে কাজ করে চলেছেন। তিনি ইতিমধ্যে শীর্তাতদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, কন্যাদায় গ্রস্থ পিতাকে আর্থিক সহযোতিা, ক্ষুর্ধাতদের মাঝে অন্ন দান, ব্যক্তিগত অর্থে এলাকার ছোট খাটো রাস্তা-ঘাট উন্নয়ন করে এলাকার ভোটারদের মাঝে বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছেন। তিনি আরোও জানান, শাসক নয়, সেবক হয়ে জনগনের সেবা করতে চাই। জনগণের মাঝে গণসংযোগ করতে গিয়ে তাদের ভালোবাসা পেয়ে নিজেকে খুবই ধন্য মনে করছি। জনগণের ভালো থাকাই আমার ভালো থাকা। যেন আগামী দিনগুলো ভালোবাসার মানুষগুলোকে নিয়ে সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারি এই দোয়া চান সকলের নিকট। তিনি আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ দলীয় প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদে দলের কাছে মনোনয়ন চাইবেন বলে তিনি জানান।
কয়ড়া গ্রামের আব্দুর রহমান জানান, আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কয়ড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে মাসুদ রানা সুখন ইতিমধ্যে সবার মাঝে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তিনি ক্ষমতায় না থেকেও অসহায় মানুষের জন্য ব্যাপক কাজ করে ইতিমধ্য বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছেন এলাকার ভোটারদের কাছে। ভোটের মাঠে তিনিই সবার শীর্ষে রয়েছেন বলে আরোও জানান তিনি।
কয়ড়া স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী হাসি জানান, আগামী নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের মধ্যে মাসুদ রানা সুখনকে সৎ শিক্ষিত ও যোগ্যতম প্রার্থী বলে ধারণা করছে সাধারণ ভোটাররা। দলীয় মনোনয়ন পেলে তিনিই জিতবেন বলে ভোটারদের ধারণা।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।