করোনা সংক্রমন গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে আবারো সতর্ক বার্তা দিয়েছেন তবে এবার উচ্চারণন করেছেন ‘এন্ডেমিক’ পর্যায়ের দিকে যাচ্ছে ভারত।
এমনটাই মত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথনের।
তাঁর মতে, এবার অন্যান্য সাধারণ রোগের মতোই আমাদের চারপাশে স্থায়ীভাবে থেকে যেতে পারে করোনা ভাইরাস।
যদিও তিনি সারা বিশ্বের করোনার সকল তথ্যই জানেন তবু উদাহরণ হিসাবে তিনি অন্যান্য অসচেতন দেশের প্রতি হুসিয়ারী করেছেন।
যা হোক এটি আমার আজকের লিখার উদ্দেশ্য নয় কারণ করোনা কমবেশি আমাদের জীবনেও পৃথিবীতে জ্বর, সর্দিকাশি, এ ধরণের মত আগামী কয়েকব ছর থাকছে সাধারণ নাগরিক হিসাবেও বুঝতে পারি।
হয়ত আর কিছুদিন পড়েই খুলতে যাচ্ছে, অবশ্যই শিক্ষাথীদের পড়াশোনায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা ডিফিকাল্ট এন্ড চ্যালেঞ্জ কিন্তু অসম্ভব নয়। তবে অতিমারি ৫% এর নিচে আসলেই খুলে দেয়া বেটার।
একজন ছাত্রছাত্রীর মৃত্যুর কেহ দায়িত্ব নিবে না, সরকার ছাড়া, তথাপি বাংলাদেশের কিছু মানুষ এখান সেখানে নিজেরা স্বাস্থ্যবিধি না মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলে দেওয়ার দাবি করছে শুধু তাই নয় নানাভাবে মানুষকে ভুল বুঝানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত এরা। এদের জন্যই কিছু মানুষ বিভ্রান্ত হয়, হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠান নামে বন্ধ থাকলেও কার্যক্রম নানাভাবে চলমান রয়েছে। এটা তারা দেখে না যেমন এই করোনার সময়ে অনলাইন শিক্ষা, জুম, গুগল মিট, এসাইনমেন্ট ডিজিটাল প্রভৃতি কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সচল রাখার এ ফাংশনের সাথে সবার পরিচিতি দেশের জন্য অভাবনীয় বিষয় বটে তাছাড়া সচেতন মহলের বাসায় পড়াশোনা নানা ভাবে চলমান রয়েছে, বিকজ পড়াশোনার বিকল্প নেই আর অতিমারী আজীবন থাকবে, না টুডে-টুমরো পড়াশোনা করেই নিজেকে, পরিবারকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
অতি উৎসাহী না হয়ে বাস্তবতায়, গভীর চিন্তা ও গবেষণা লেভেলের ভাবনায় এসে প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে ছোটদের জন্য খোলার পড়ামর্শ দিবেন আশা রাখি সচেতন নাগরিকদের নিকট।
বিপরীত দিকে বঙ্গবন্ধু তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, করোনা নিয়ন্ত্রনে জাতীয় কমিটি এখন পর্যন্ত যথেষ্ঠ সফল ও দেশ-বিদেশে প্রশংশিত এবং বিচক্ষনতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন।
আমরা সেখানেই আস্থাশীল আছি এবং থাকতে চাই।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।