ছুটি শেষ হওয়ার একদিন আগে হঠাৎ নিজের কার্যালয়ে ফিরে নতুন প্রক্টরিয়াল কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য(ভিসি) অধ্যাপক আমিনুল হক ভূইয়া। অপরদিকে শিক্ষকদের দ্বিধাবিভক্ত আন্দোলনও চলছে।
সোমবার সকালে আওয়মী লীগ সমর্থক শিক্ষকদের একটি অংশ ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদের’ ব্যানারে উপাচার্যকে তার কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে। সকাল সাড়ে আটটায় উপাচার্য কার্যালয়ে ঢোকার কিছুক্ষণের মধ্যে ভবনের গেইটে তালা দিয়ে বাইরে বিক্ষোভ করতে থাকেন শিক্ষকরা।
দীর্ঘদিন ধরে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ‘অসৌজন্যমূলক আচরণ’ ও প্রশাসন পরিচালনায় ‘অযোগ্যতার’ পাশাপাশি নিয়োগে ‘অনিয়ম’ ও আর্থিক ‘অস্বচ্ছতার’ অভিযোগ এনে তার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদ’।
এসময় ওই ভবনে কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী ঢুকতে পারেননি। বাইরে এই বিক্ষোভের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টরিয়াল কমিটির অনুমোদন দেন উপাচার্য আমিনুল হক ভূইয়া।
আওয়ামী-বামপন্থী শিক্ষকদের আরেকটি প্যানেল ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় উদ্বুব্ধ শিক্ষক পরিষদের’ সমর্থক কয়েকজন শিক্ষক এই প্রক্টরিয়াল কমিটিতে এসেছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি কবির হোসেনের নেতৃত্বে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় উদ্বুব্ধ শিক্ষক পরিষদের’ শিক্ষকরা আন্দোলনরত শিক্ষকদের সাথে সমঝোতা করতে গেলে শিক্ষকদের উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়। পরে আন্দোলনরত শিক্ষকরা সমঝোতা প্রত্যাখান করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ক্যাম্পাসে পুলিশ অবস্থান নেয়।
প্রসঙ্গত, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদের’ শিক্ষক প্যানেলের আন্দোলনের মুখেই প্রায় দুই মাস আগে ছুটিতে যান উপাচার্য আমিনুল হক। ২৩ জুন ছুটি শেষে তার কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। এর আগে আন্দোলনের অংশ হিসাবে গত ২০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭টি প্রশাসনিক পদ ছাড়েন ৩৫ জন শিক্ষক, যাদের মধ্যে অধ্যাপক জাফর ইকবালও ছিলেন। তবে আমিনুল হক ভূইয়া ২৩ এপ্রিল জরুরি সিন্ডিকেট বৈঠক ডেকে দুই মাসের ছুটিতে গেলে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাসের অধীনে সেই ৩৫ জন কাজ চালিয়ে যেতে থাকেন।
সোমবার সকালে আওয়মী লীগ সমর্থক শিক্ষকদের একটি অংশ ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদের’ ব্যানারে উপাচার্যকে তার কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে। সকাল সাড়ে আটটায় উপাচার্য কার্যালয়ে ঢোকার কিছুক্ষণের মধ্যে ভবনের গেইটে তালা দিয়ে বাইরে বিক্ষোভ করতে থাকেন শিক্ষকরা।
দীর্ঘদিন ধরে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ‘অসৌজন্যমূলক আচরণ’ ও প্রশাসন পরিচালনায় ‘অযোগ্যতার’ পাশাপাশি নিয়োগে ‘অনিয়ম’ ও আর্থিক ‘অস্বচ্ছতার’ অভিযোগ এনে তার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদ’।
এসময় ওই ভবনে কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী ঢুকতে পারেননি। বাইরে এই বিক্ষোভের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টরিয়াল কমিটির অনুমোদন দেন উপাচার্য আমিনুল হক ভূইয়া।
আওয়ামী-বামপন্থী শিক্ষকদের আরেকটি প্যানেল ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় উদ্বুব্ধ শিক্ষক পরিষদের’ সমর্থক কয়েকজন শিক্ষক এই প্রক্টরিয়াল কমিটিতে এসেছেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি কবির হোসেনের নেতৃত্বে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় উদ্বুব্ধ শিক্ষক পরিষদের’ শিক্ষকরা আন্দোলনরত শিক্ষকদের সাথে সমঝোতা করতে গেলে শিক্ষকদের উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়। পরে আন্দোলনরত শিক্ষকরা সমঝোতা প্রত্যাখান করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ক্যাম্পাসে পুলিশ অবস্থান নেয়।
প্রসঙ্গত, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদের’ শিক্ষক প্যানেলের আন্দোলনের মুখেই প্রায় দুই মাস আগে ছুটিতে যান উপাচার্য আমিনুল হক। ২৩ জুন ছুটি শেষে তার কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। এর আগে আন্দোলনের অংশ হিসাবে গত ২০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭টি প্রশাসনিক পদ ছাড়েন ৩৫ জন শিক্ষক, যাদের মধ্যে অধ্যাপক জাফর ইকবালও ছিলেন। তবে আমিনুল হক ভূইয়া ২৩ এপ্রিল জরুরি সিন্ডিকেট বৈঠক ডেকে দুই মাসের ছুটিতে গেলে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাসের অধীনে সেই ৩৫ জন কাজ চালিয়ে যেতে থাকেন।