যে ৮টি সিনেমার সব মিলন দৃশ্যই বাস্তব, যেখানে অভিনয় ছিলনা!

S M Ashraful Azom
সেবা ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সিনেমা রয়েছে যেখানে যৌনতা আর পাঁচটি স্বাভাবিক প্রবৃত্তির মতোই দেখানো হয়ে থাকে। কিন্তু অধিকাংশ জনপ্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা শ্যুটিংয়ের শেষে জানিয়ে দেন, সিনেমায় মিলন দৃশ্যে হয় বডি-ডাবল ব্যবহার করা হয়েছে না হয় ‘স্টিমুলেটেড’।

যেখানে প’র্নো তারকাদের মতো অভিনেত্রী-অভিনেতা’দের ব্যবহার করা হয়। তবে এমন ছবিও রয়েছে যার কলা’কুশলীরা স্বীকার করেছেন যে, তাঁরা শ্যুটিংয়ের সময় সত্যিই কো-স্টারের সঙ্গে সঙ্গম করেছেন। এমনই বিশ্ব কাঁপা’নো ৮টি ছবির তথ্য দেওয়া হল।

লাই উইথ মি (Lie With Me) : লরেন লি স্মিথ এবং এরিক ব্যালফোরের স’ঙ্গ’ম দৃ’শ্য ছবিতে অন্যতম চর্চার বিষয় ছিল। আর হবে নাই বা কেন, ছবিতে সত্যিই পারফর্ম করেছেন দু’জন।

অল অ্যাবাউট আনা (All About Ana) : ডেনমা'র্কের ছবি। পরিচালক লার্স ভন ত্রিয়ের ছবিটি সে’ক্সু’য়াল স’ম্পর্ক নিয়ে তৈরি করেন। মা’স্টারবে’শন এবং স’ঙ্গ’ম দৃ’শ্যগু'লিতে অ'ভিনয়ের সময় ছবির চ’রিত্ররা সত্যিকারের মি’লন করেন। ছবিটি নিয়ে দেশে যথেষ্ট সমা’লোচিত হয়। তাতে প্রযোজক জানান, ছবিটি এমন একটি বিষয়ের ওপর তৈরি যাতে সে’ক্সু’য়াল অ্যাক্ট না দেখালে ছবির বিষয়বস্তু আ’ঘাত পেত।

নিম্ফোম্যানিয়াক (Nymphomaniac)  : যাঁরা আন্তর্জাতিক সিনেমা স'ম্পর্কে খোঁজ রাখেন তাঁরা নিশ্চয়ই জানবেন, সারা বিশ্বে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ছবিটি। এর পরিচালক ছিলেন লার্স ভন ত্রিয়ের। ছবিতে মি’লন দৃ’শ্যের জন্য অ'ভিনেতারা সত্যিই পারফর্ম করেন। কিছু দৃ’শ্যে প র্নো তারকাদের ব্যবহার করা হয়েছে।

সুইট সুইটব্যাকস ব্যাডঅ্যাস সঙ (Sweet Sweetback's Baadasssss Song): ১৯৭১ সালের ছবির প্রধান অ'ভিনেতা মেলভিন ফান পেবলস প্রথমে সে’ক্স দৃ’শ্যের কথা অ’স্বীকার করলেও বহু বছর বাদে প্রকাশ পায়, ছবির দৃশ্য সব সত্যিই শ্যুটিং করা হয়েছিল। শ্যুটিং পরবর্তীকালে মেলভিন যৌ ন রোগে  ‘ক্রান্ত হন। কনট্র্যাক্ট অনুযায়ী তাঁকে কমপেনসেশনও দেওয়া হয়েছিল।

ক্যালিগুলা (Cally Gula): ১৯৭০ দশকের ছবি ক্যালিগুলা। অন্যান্য সমস্ত ছবির ক্ষেত্রে পথিকৃতও বলা চলে। নির্মাতারা ছবি মুক্তির আগে জানিয়ে দেন, ছবিতে অ'ভিনেতা-অ'ভিনেত্রীরা সত্যিকারের সে’ক্সু’য়াল অ্যাক্ট পারফর্ম করেছেন। ফুল ফ্রন্টাল ন্যুডিটি থেকে, ওরাল সে’ক্স, স’ঙ্গ’ম দৃ’শ্যে কোন বডি ডাবল ব্যবহার করা হয়নি। যদিও সাধারণ দর্শক এবং ফিল্ম ক্রিটিকরা ছবিটি খুব ভালো ভাবেগ্রহণ করেননি।

পিঙ্ক ফ্লেমিঙ্গোস (Pink flamingos) : ১০৭২ সালের ছবি। জন ওয়াটার্স ছবিটি পরিচালনা করেন। ছবির বেশ কিছু দৃ’শ্যে সত্যিকারের মি’লন দেখানো হয়।


বেইস মোয়া (Baise Moi)
: ফরাসি ছবি। যাঁর বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘আমা'র স’ঙ্গে স’ঙ্গ’ম করো’। টাইটেল দেখেই আন্দাজ করা যেতে পারে ছবিতে মি’লনের দৃ’শ্য থাকবে। ছবির স’ঙ্গ’ম দৃ’শ্য শুধুমাত্র গ্রাফিকই নয়, রীতিমতো প র্নোগ্র ‘ফির স’ঙ্গে এ ছবির তুলনা করেছেন ফিল্ম ক্রিটিকরা।

দ্য ব্রাউন বানি (The Brown Bunny) : ছবিতে প্রধান চ’রিত্রে অ'ভিনয় করেছেন ক্লোয়ি সেভিঙ্গি। মূলত তাঁর বিভিন্ন দৃ’শ্য, বিশেষত ওরাল মি’লনর দৃ’শ্যগু'লি সবই সত্যি পারফর্ম করেছেন তিনি।


 -সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন

ট্যাগস

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Know about Cookies
Ok, Go it!
To Top