জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু ঃ
জামালপুরের বকশীগঞ্জ পৌর শহরের ফুটপাত দখলমুক্ত না হওয়ায় জনদুভোর্গ বেড়ে গেছে। অবৈধ দখলদারদের দাপটে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাস্তার পাশের দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা এখন রাস্তার মালিক বণে গেছেন। রাস্তা দখল করে বিভিন্ন আসবাবপত্র ও নিজস্বগাড়ী পার্কিং এর ফলে প্রতিনিয়তই যানজট লেগেই থাকে এ পৌরশহরে। বিশেষ করে মধ্য বাজার থেকে পাট হাটি পর্যন্ত রাস্তার অবস'া অত্যন্ত নাজুক। অপরদিকে গরুহাটি থেকে বাসস্ট্যান্ড মোড় পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে ছোট ছোট বাহারি দোকান বসানোর ফলে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও এ থেকে সুফল পাচ্ছেনা পথচারীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, এসব রাস্তার পাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তাদের দোকানের সামনে ছোট ছোট হকার বসিয়ে প্রতিমাসে ভাড়া উত্তোলন করছে। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের সামনে বেশ কয়েকটি হকার , দোকান হওয়াতে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। ভবানী স্টোর ও বীথি স্টোরের সামনে প্রতিনিয়তই ট্রাক দাড়িয়ে মালামাল লোড আনলোড করার ফলে ব্যস্ততম এই রাস্তায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়ে থাকে। মালীবাগ মোড় থেকে বকশীগঞ্জ এন এম উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত ১ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে কমপক্ষে ৪০ মিনিট সময় লেগে যায় । পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে মালীবাগ মোড় পর্যন্ত রাস্তার প্রায় একই অবস'া। গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এসব উদ্ধার হলেও আস্তে আস্তে ফের ব্যবসায়ীদের দখলে চলে যাচ্ছে ।
এছাড়াও গত কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোতে ব্যাপক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় নগরবাসী ও পথচারীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা মসজিদ থেকে কিয়ামত উল্লাহ কলেজের পেছন পর্যন্ত রাস্তার সামান্য বষ্টি হলেই কমপক্ষে ১ মাস জলাবদ্ধতা থাকে। ফলে নামাপাড়া এলাকার শিশু, শিক্ষার্থী ও বয়োবৃদ্ধদের চলাচলে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। মধ্যবাজার থেকে বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার বাটা শোরুমের সামনে ৫০ গজ রাস্তায় একটু বৃষ্টি হলে হাটু পানি জমে থাকে । একারণে পথচারীদের নানা বিড়ম্বনায় পরতে হচ্ছে। বকশীগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড মোড় থেকে মালিবাগ রাস্তার আরেক নাম জনদুর্ভোগ। পৌরসভার কর্তৃপক্ষ লোক দেখানো ড্রেন সংস্কার করে উল্টো জনগণের সমস্যা বাড়িয়ে দিয়েছেন। অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস'ায় পানি নিষ্কাষনের কোন ব্যবস'া না থাকায় প্রতিনিয়ত সিএনজি যাত্রী, মোটরসাইকেল চালক স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থীদের দারুন অসুবিধা হচ্ছে। বিশেষ করে এখানে জলাবদ্ধতার কারণে বকশীগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় নিদারুন কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। এসবের পেছনে স'ানীয় সাধারণ মানুষ পৌর কর্তৃপক্ষের অব্যবস'াপনাকে দায়ী করছেন।
বকশীগঞ্জ শিল্প ও বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল হামিদ জানান, যখন থেকে বকশীগঞ্জ পৌরসভা হয়েছে তখন থেকে রাস্তার জলাবদ্ধতার কারণে জনদুর্ভোগ বেড়ে গেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন বকশীগঞ্জ পৌরবাসী জলমগ্নে বাস করলেও পৌরসভার লোকজন এসব দেখেও না দেখার ভান করছে।
এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ পৌর প্রশাসক এবিএম এহছানুল মামুনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এ বিষয়টি দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন।
অবিলম্বে পৌরসভার কর্তৃপক্ষের বিষয়গুলোর দিকে সুনজর দেওয়া জরুরী। স'ানীয় পৌরবাসীর নাগরিক সুবিধা বাড়াতে জলাবদ্ধতা নিরসনের বিকল্প নেই।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ পৌর শহরের ফুটপাত দখলমুক্ত না হওয়ায় জনদুভোর্গ বেড়ে গেছে। অবৈধ দখলদারদের দাপটে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাস্তার পাশের দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা এখন রাস্তার মালিক বণে গেছেন। রাস্তা দখল করে বিভিন্ন আসবাবপত্র ও নিজস্বগাড়ী পার্কিং এর ফলে প্রতিনিয়তই যানজট লেগেই থাকে এ পৌরশহরে। বিশেষ করে মধ্য বাজার থেকে পাট হাটি পর্যন্ত রাস্তার অবস'া অত্যন্ত নাজুক। অপরদিকে গরুহাটি থেকে বাসস্ট্যান্ড মোড় পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে ছোট ছোট বাহারি দোকান বসানোর ফলে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও এ থেকে সুফল পাচ্ছেনা পথচারীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, এসব রাস্তার পাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তাদের দোকানের সামনে ছোট ছোট হকার বসিয়ে প্রতিমাসে ভাড়া উত্তোলন করছে। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের সামনে বেশ কয়েকটি হকার , দোকান হওয়াতে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। ভবানী স্টোর ও বীথি স্টোরের সামনে প্রতিনিয়তই ট্রাক দাড়িয়ে মালামাল লোড আনলোড করার ফলে ব্যস্ততম এই রাস্তায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়ে থাকে। মালীবাগ মোড় থেকে বকশীগঞ্জ এন এম উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত ১ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে কমপক্ষে ৪০ মিনিট সময় লেগে যায় । পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে মালীবাগ মোড় পর্যন্ত রাস্তার প্রায় একই অবস'া। গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এসব উদ্ধার হলেও আস্তে আস্তে ফের ব্যবসায়ীদের দখলে চলে যাচ্ছে ।
এছাড়াও গত কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোতে ব্যাপক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় নগরবাসী ও পথচারীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা মসজিদ থেকে কিয়ামত উল্লাহ কলেজের পেছন পর্যন্ত রাস্তার সামান্য বষ্টি হলেই কমপক্ষে ১ মাস জলাবদ্ধতা থাকে। ফলে নামাপাড়া এলাকার শিশু, শিক্ষার্থী ও বয়োবৃদ্ধদের চলাচলে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। মধ্যবাজার থেকে বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার বাটা শোরুমের সামনে ৫০ গজ রাস্তায় একটু বৃষ্টি হলে হাটু পানি জমে থাকে । একারণে পথচারীদের নানা বিড়ম্বনায় পরতে হচ্ছে। বকশীগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড মোড় থেকে মালিবাগ রাস্তার আরেক নাম জনদুর্ভোগ। পৌরসভার কর্তৃপক্ষ লোক দেখানো ড্রেন সংস্কার করে উল্টো জনগণের সমস্যা বাড়িয়ে দিয়েছেন। অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস'ায় পানি নিষ্কাষনের কোন ব্যবস'া না থাকায় প্রতিনিয়ত সিএনজি যাত্রী, মোটরসাইকেল চালক স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থীদের দারুন অসুবিধা হচ্ছে। বিশেষ করে এখানে জলাবদ্ধতার কারণে বকশীগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় নিদারুন কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। এসবের পেছনে স'ানীয় সাধারণ মানুষ পৌর কর্তৃপক্ষের অব্যবস'াপনাকে দায়ী করছেন।
বকশীগঞ্জ শিল্প ও বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল হামিদ জানান, যখন থেকে বকশীগঞ্জ পৌরসভা হয়েছে তখন থেকে রাস্তার জলাবদ্ধতার কারণে জনদুর্ভোগ বেড়ে গেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন বকশীগঞ্জ পৌরবাসী জলমগ্নে বাস করলেও পৌরসভার লোকজন এসব দেখেও না দেখার ভান করছে।
এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ পৌর প্রশাসক এবিএম এহছানুল মামুনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এ বিষয়টি দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন।
অবিলম্বে পৌরসভার কর্তৃপক্ষের বিষয়গুলোর দিকে সুনজর দেওয়া জরুরী। স'ানীয় পৌরবাসীর নাগরিক সুবিধা বাড়াতে জলাবদ্ধতা নিরসনের বিকল্প নেই।