পাবনার বেড়ায় যমুনা নদীসহ যমুনার শাখা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
ইতিমধ্যে যমুনা ও শাখা নদী করতোয়ার দুই পাড়ের নিম্নাঞ্চল বন্যার পানিতে
প্লাবিত হতে শুরু করেছে। যমুনার পানি বৃদ্ধি শুরুর পর থেকেই যমুনা নদী
তীরবর্তী শাহজাদপুরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে দেশী প্রজাতির ডিমওয়ালা মা
মাছ ও পোনা মাছের আনাগোনা শুরু হয়েছে। সেই সুযোগে বর্তমান প্রজনন মৌসুমে
যমুনাসহ শাখা নদীগুলোতে অসাধু জেলেদের অতৎপরতা পূর্বের তুলনায় বহুলাংশে
পরিলক্ষিত হচ্ছে। এসব অসাধু জেলেরা অবৈধ কারেন্ট, বাদাই, মশুরিজালসহ অতি
ক্ষুদ্র বিশিষ্ট জাল দিয়ে যমুনা নদী থেকে ডিমওয়ালা মা মাছ ও পোনা মাছ
শিকারের মহোৎসবে মেতে উঠেছে।
বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, যমুনায় পানি বৃদ্ধি শুরুর পর থেকেই দেশী বিভিন্ন প্রজাতির ডিমওয়ালা মা মাছের প্রজনন সবচেয়ে বেশি পরিমাণ হয়ে থাকে। এ সময় যমুনা নদীতে পোনা ও ডিমওয়ালা মা মাছ নিধন বন্ধ করা না গেলে শুষ্ক মৌসুমে মাছের চরম আকাল দেখা দিবে। ফলে দেশে আমিষের চাহিদা পূরণে বিদেশ থেকে মাছ আমদানির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি পাবে। জানা গেছে, যমুনা নদীর শাহজাদপুর অংশসহ পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জের কাজিরপুর, চৌহালী, এনায়েতপুর, পাবনা জেলার বেড়ার আংশিক, মানিকগঞ্জ, রংপুর, বগুড়ার গাবতলী, সারিয়াকান্দি ও টাঈাইল অংশে শত শত ছোট বড় নৌকা নিয়ে অসাধু জেলেরা কারেন্ট, বাদাই, মশারিসহ বিভিন্ন ধরনের নিষিদ্ধ জাল নিয়ে পোনা ও ডিমওয়ালা মা মাছ শিকার করছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, যমুনা তীরবর্তী শুধুমাত্র শাহজাদপুর উপজেলাতেই প্রতিদিন অসাধু জেলেরা বিভিন্ন ধরনের অবৈধ জাল দিয়ে লাখ লাখ টাকার দেশী প্রজাতির ডিমওয়ালা মা মাছ ও পোনা মাছ শিকার করে। শাহজাদপুর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য যমুনা নদী এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলো দেশী প্রজাতির মা মাছ ও পোনা মাছ প্রায় শূন্য হয়ে গেছে। এক শ্রেণীর প্রভাবশালী চক্র স্থানীয় মৎস্য অফিস থেকে জেলেদের নামে মৎস্য আহরণের অনুমোদন না নিয়েই মাছের প্রজনন মৌসুমে অবাধে পুরোদমে এ অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, যমুনায় পানি বৃদ্ধি শুরুর পর থেকেই দেশী বিভিন্ন প্রজাতির ডিমওয়ালা মা মাছের প্রজনন সবচেয়ে বেশি পরিমাণ হয়ে থাকে। এ সময় যমুনা নদীতে পোনা ও ডিমওয়ালা মা মাছ নিধন বন্ধ করা না গেলে শুষ্ক মৌসুমে মাছের চরম আকাল দেখা দিবে। ফলে দেশে আমিষের চাহিদা পূরণে বিদেশ থেকে মাছ আমদানির উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি পাবে। জানা গেছে, যমুনা নদীর শাহজাদপুর অংশসহ পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জের কাজিরপুর, চৌহালী, এনায়েতপুর, পাবনা জেলার বেড়ার আংশিক, মানিকগঞ্জ, রংপুর, বগুড়ার গাবতলী, সারিয়াকান্দি ও টাঈাইল অংশে শত শত ছোট বড় নৌকা নিয়ে অসাধু জেলেরা কারেন্ট, বাদাই, মশারিসহ বিভিন্ন ধরনের নিষিদ্ধ জাল নিয়ে পোনা ও ডিমওয়ালা মা মাছ শিকার করছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, যমুনা তীরবর্তী শুধুমাত্র শাহজাদপুর উপজেলাতেই প্রতিদিন অসাধু জেলেরা বিভিন্ন ধরনের অবৈধ জাল দিয়ে লাখ লাখ টাকার দেশী প্রজাতির ডিমওয়ালা মা মাছ ও পোনা মাছ শিকার করে। শাহজাদপুর উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য যমুনা নদী এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলো দেশী প্রজাতির মা মাছ ও পোনা মাছ প্রায় শূন্য হয়ে গেছে। এক শ্রেণীর প্রভাবশালী চক্র স্থানীয় মৎস্য অফিস থেকে জেলেদের নামে মৎস্য আহরণের অনুমোদন না নিয়েই মাছের প্রজনন মৌসুমে অবাধে পুরোদমে এ অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।