টুর্নামেন্টে তারাই এক নম্বর ফেভারিট। টার্গেট রেকর্ড ১৫ বারের মতো কোপা
আমেরিকার শিরোপা জেতা। সেই পরীক্ষায় বাংলাদেশ সময় শনিবার ভোর সাড়ে ৫টায়
কোয়ার্টার ফাইনালে বিশ্বকাপ রানার্সআপ আর্জেন্টিনা মুখোমুখি হবে কলম্বিয়ার।
কোপার চার কোয়ার্টার ফাইনালের মধ্যে এ ম্যাচকেই বলা হচ্ছে ‘বিগ ম্যাচ’।
নিজেদের গ্রুপে তিন ম্যাচে ৭ পয়েন্ট পেয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েই শেষ আটে উঠেছে আর্জেন্টিনা। কিন্তু নিজেদের পারফরম্যান্সে খুশি নন এমনকি অধিনায়ক লিওনেল মেসিও। বলেছেন-প্রথম পর্বে তার দল ঘুমপাড়ানি ফুটবল খেলেছে। নকআউট পর্বে দলকে জাগতেই হবে। তার ওপর প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া। যারা গ্রুপ পর্বে ব্রাজিলকে হারিয়ে আগাম সতর্কবার্তাই দিয়ে রেখেছে আর্জেন্টিনাকে। আর ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে যে কলম্বিয়া এখন চার নম্বরে।
এমনিতে কাগজে-কলমে তারকাখচিত ফিফার তিন নম্বর র্যাঙ্কিং দল আর্জেন্টিনাকে ফেভারিট না মেনে কোনো উপায় নেই। এমন আক্রমণভাগ টুর্নামেন্টে আর কোনো দলের নেই। শুধু নামগুলো দেখুন-মেসি, সার্জিও আগুয়েরো, কার্লোস তেভেজ, গনজালো হিগুয়েন ও অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। অথচ গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচে আর্জেন্টিনার গোল মাত্র চারটি। উরুগুয়ে এবং জ্যামাইকার সঙ্গে ন্যূনতম গোলে জয় আর প্যারাগুয়ের সঙ্গে ২-২ গোলে। এমন ধারালো আক্রমণভাগ নিয়েও তাই চিন্তায় কোচ জেরার্ডো মার্টিনো। অনেকেই বলছেন-তার অতিরিক্ত রক্ষণাত্মক মানসিকতাই এর কারণ। কোপায় যদি আর্জেন্টিনা নিদেনপক্ষে ফাইনালে না ওঠে, তাহলে মার্টিনোর চাকরিও যেতে পারে-এমনটাই গুঞ্জন। সেমিতে ব্রাজিলের মুখোমুখি হতে পারে আর্জেন্টিনা।
যদি ব্রাজিল শেষ আটে প্যারাগুয়েকে হারায়। আর ফাইনালে মেসিদের প্রতিপক্ষ হতে পারে চিলি। যদি স্বাগতিকরা সেমির বাধা পেরোতে পারে। আর্জেন্টিনার প্রথম একাদশে সামনে থাকবেন আগুয়েরো, মেসি, ডি মারিয়া। হিগুয়েন ও তেভেজ থাকবেন রিজার্ভ বেঞ্চে। মাঝমাঠে হাভিয়ের মাসচেরানো, পাস্তোরে ও বিগলিয়া। পেছনে রোহো, ওতামেন্দি, গ্যারাই ও জাবালেতা। ফাঁকফোকর নেই বললেই চলে। কিন্তু মেসিরা গোলের গেরো কতটা খুলতে পারবেন, তার ওপরই নির্ভর করছে দু’বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের ভাগ্য।
তারকার অভাব নেই কলম্বিয়ারও। হামেস রদ্রিগেজ, রাদামেল ফ্যালকাও, কুয়াদ্রাদো, এডউইন ভ্যালেন্সিয়া, গুতিয়েজরা যে কোনো দলে তারকামূল্যে সামনের সারিতে। কিন্তু সমস্যা ঠিকই আছে দলের আর্জেন্টাইন কোচ হোসে পেকারম্যানের। তার দলও যে গোলের দেখা পেতে গলদঘর্ম হচ্ছে। দলের নিউক্লিয়াস অবশ্যই রিয়াল মাদ্রিদ তারকা রদ্রিগেজ। কিন্তু ফ্যালকাও ফ্লপ থাকায় আক্রমণ দানাই বাঁধছে না কলম্বিয়ার। টানছেন কুয়াদ্রাদো ও ভ্যালেন্সিয়া। তাই কোচ এ ম্যাচে ফ্যালকাওকে বসিয়ে প্রথম একাদশে খেলাতে পারেন মার্টিন জ্যাকসনকে।
দু’দলের অতীত পরিসংখ্যান বলছে-আর্জেন্টিনা যথেষ্টই এগিয়ে। কোপায় ১৩ ম্যাচে আর্জেন্টিনার জয় আটটিতে আর কলম্বিয়ার মোটেই দুই। সব মিলিয়ে দু’দলের ৩৫ লড়াইয়ে আর্জেন্টিনা এগিয়ে ২১-৮ ম্যাচে। ছয়টি ড্র। কিন্তু ম্যাচটা যখন নকআউট পর্বের তখন হিসাব-নিকাশ করা বৃথা। কোপায় দু’দলের সর্বশেষ লড়াইটাও শেষ হয়েছিল ড্রয়ে।
নিজেদের গ্রুপে তিন ম্যাচে ৭ পয়েন্ট পেয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েই শেষ আটে উঠেছে আর্জেন্টিনা। কিন্তু নিজেদের পারফরম্যান্সে খুশি নন এমনকি অধিনায়ক লিওনেল মেসিও। বলেছেন-প্রথম পর্বে তার দল ঘুমপাড়ানি ফুটবল খেলেছে। নকআউট পর্বে দলকে জাগতেই হবে। তার ওপর প্রতিপক্ষ কলম্বিয়া। যারা গ্রুপ পর্বে ব্রাজিলকে হারিয়ে আগাম সতর্কবার্তাই দিয়ে রেখেছে আর্জেন্টিনাকে। আর ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে যে কলম্বিয়া এখন চার নম্বরে।
এমনিতে কাগজে-কলমে তারকাখচিত ফিফার তিন নম্বর র্যাঙ্কিং দল আর্জেন্টিনাকে ফেভারিট না মেনে কোনো উপায় নেই। এমন আক্রমণভাগ টুর্নামেন্টে আর কোনো দলের নেই। শুধু নামগুলো দেখুন-মেসি, সার্জিও আগুয়েরো, কার্লোস তেভেজ, গনজালো হিগুয়েন ও অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। অথচ গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচে আর্জেন্টিনার গোল মাত্র চারটি। উরুগুয়ে এবং জ্যামাইকার সঙ্গে ন্যূনতম গোলে জয় আর প্যারাগুয়ের সঙ্গে ২-২ গোলে। এমন ধারালো আক্রমণভাগ নিয়েও তাই চিন্তায় কোচ জেরার্ডো মার্টিনো। অনেকেই বলছেন-তার অতিরিক্ত রক্ষণাত্মক মানসিকতাই এর কারণ। কোপায় যদি আর্জেন্টিনা নিদেনপক্ষে ফাইনালে না ওঠে, তাহলে মার্টিনোর চাকরিও যেতে পারে-এমনটাই গুঞ্জন। সেমিতে ব্রাজিলের মুখোমুখি হতে পারে আর্জেন্টিনা।
যদি ব্রাজিল শেষ আটে প্যারাগুয়েকে হারায়। আর ফাইনালে মেসিদের প্রতিপক্ষ হতে পারে চিলি। যদি স্বাগতিকরা সেমির বাধা পেরোতে পারে। আর্জেন্টিনার প্রথম একাদশে সামনে থাকবেন আগুয়েরো, মেসি, ডি মারিয়া। হিগুয়েন ও তেভেজ থাকবেন রিজার্ভ বেঞ্চে। মাঝমাঠে হাভিয়ের মাসচেরানো, পাস্তোরে ও বিগলিয়া। পেছনে রোহো, ওতামেন্দি, গ্যারাই ও জাবালেতা। ফাঁকফোকর নেই বললেই চলে। কিন্তু মেসিরা গোলের গেরো কতটা খুলতে পারবেন, তার ওপরই নির্ভর করছে দু’বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের ভাগ্য।
তারকার অভাব নেই কলম্বিয়ারও। হামেস রদ্রিগেজ, রাদামেল ফ্যালকাও, কুয়াদ্রাদো, এডউইন ভ্যালেন্সিয়া, গুতিয়েজরা যে কোনো দলে তারকামূল্যে সামনের সারিতে। কিন্তু সমস্যা ঠিকই আছে দলের আর্জেন্টাইন কোচ হোসে পেকারম্যানের। তার দলও যে গোলের দেখা পেতে গলদঘর্ম হচ্ছে। দলের নিউক্লিয়াস অবশ্যই রিয়াল মাদ্রিদ তারকা রদ্রিগেজ। কিন্তু ফ্যালকাও ফ্লপ থাকায় আক্রমণ দানাই বাঁধছে না কলম্বিয়ার। টানছেন কুয়াদ্রাদো ও ভ্যালেন্সিয়া। তাই কোচ এ ম্যাচে ফ্যালকাওকে বসিয়ে প্রথম একাদশে খেলাতে পারেন মার্টিন জ্যাকসনকে।
দু’দলের অতীত পরিসংখ্যান বলছে-আর্জেন্টিনা যথেষ্টই এগিয়ে। কোপায় ১৩ ম্যাচে আর্জেন্টিনার জয় আটটিতে আর কলম্বিয়ার মোটেই দুই। সব মিলিয়ে দু’দলের ৩৫ লড়াইয়ে আর্জেন্টিনা এগিয়ে ২১-৮ ম্যাচে। ছয়টি ড্র। কিন্তু ম্যাচটা যখন নকআউট পর্বের তখন হিসাব-নিকাশ করা বৃথা। কোপায় দু’দলের সর্বশেষ লড়াইটাও শেষ হয়েছিল ড্রয়ে।