ফরিদ আহম্মেদ রুবেল ঃ শ্রীবরদী
বহুল আলোচিত শ্রীবরদী বিকেবি শাখার ব্যবস'াপক এস.এম মুশফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, এস.এম মুশফিকুর রহমান অত্র শাখায় যোগদানের পর থেকে ব্যাংকে একটি শক্তিশালী দালাল সিন্ডিকেট তৈয়েরি করেন। ওই দালাল চক্রের হাতে জিম্মি হচ্ছে ঋণ প্রত্যাশী কৃষক ও সর্ব স-রের গ্রাহকগণ। দালাল সিন্ডিকেট দ্বারা ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমান ঋণ গ্রাহকদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সমপ্রতি নয়ানী শ্রীবরদী গ্রামের মৃত আঃ হকের ছেলে মোঃ আঃ ছাত্তারের লিখিত অভিযোগে জানা যায়, ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমানের কাছে ঋণের আবেদন করলে তিনি তাকে দীর্ঘ দিন হয়রানি করার পর অবশেষে দালালদের সাথে যোগযোগ করতে বলেন। তিনি দালালদের সাথে যোগাযোগ না করায় দীর্ঘ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও ঋণ পায়নি। অবশেষে আঃ ছাত্তার ব্যবস'াপকের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, নগদ ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা ঘুষ দিলে আপনাকে ১,২০,০০০/- টাকা ঋণ দেওয়া হবে। আমি বলি এত টাকা কেন? তিনি বলেন আমার উপরের স্যারকে দিতে হবে, এখানে ঋণ পরিদর্শক, ক্যাশিয়ারসহ অন্যান্য খরচ আছে, তাই আপনি যদি ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা ঘুষ দেন তবে ঋণ পাবেন। আমি নিরুপায় হয়ে দাদনের টাকা নিয়ে বাধ্য হয়ে ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমানকে নগদ ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা ঘুষ দেই। টাকা দেওয়ার পর মুশফিকুর রহমান ঋণ পরিদর্শক কে ঋণের ফাইল ঠিক করার জন্য বলেন এবং তিন দিনের মধ্যে আমাকে ১,২০,০০০/- টাকা ঋণ দেয়। এছাড়াও সেকদী গ্রামের আঃ খালেক, নুর ইসলাম, রাশেদ অভিযোগ করেন বলেন, আমাদের কাছ থেকেও বিভিন্ন ঋণের বিপরীতে দালালদের মাধ্যমে তিনি ১২,০০০/- থেকে ১৯,০০০/- টাকা পর্যন- ঘুষ নিয়েছেন। ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে দালাল চক্রসহ বিভিন্ন দুর্নীতির বিষয়ে জাতীয় দৈনিক, স'ানীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, বহুল প্রচারিত অনলাইন পত্রিকায় স্বচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হলেও অদৃশ্য কারণে তার বিরুদ্ধে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ না নেওয়ায় শ্রীবরদী সচেতন মহল হতাশ। বিশেষ সূত্রে জানা যায়, ব্যবস'াপক তার সুভাকাংখিদের বলেন, আমার সাথে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আছেন তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হলেও তার কিছু আসে যায় না। এ রকম দু’টাকার পত্রিকায় সংবাদ ছাপা হলে আমার কিছুই যায়ে আশে না। এহেন দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোর ব্যবস'াপকের কারণে বিকেবি’র সুনাম চরম ভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে। শ্রীবরদী এলাকাবাসীর মনে প্রশ্ন তবে কী? দুর্নীতি করায় ব্যবস'াপকের কাজ? এমন দুর্নীতি ও ঘুষখোর ব্যবস'াপকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস'া নিবেন এমন প্রত্যাশায় অভিযোগকারীসহ অত্র এলাকার সচেতন মহল ও সংশ্লিষ্ট সকলেই।
বহুল আলোচিত শ্রীবরদী বিকেবি শাখার ব্যবস'াপক এস.এম মুশফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, এস.এম মুশফিকুর রহমান অত্র শাখায় যোগদানের পর থেকে ব্যাংকে একটি শক্তিশালী দালাল সিন্ডিকেট তৈয়েরি করেন। ওই দালাল চক্রের হাতে জিম্মি হচ্ছে ঋণ প্রত্যাশী কৃষক ও সর্ব স-রের গ্রাহকগণ। দালাল সিন্ডিকেট দ্বারা ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমান ঋণ গ্রাহকদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সমপ্রতি নয়ানী শ্রীবরদী গ্রামের মৃত আঃ হকের ছেলে মোঃ আঃ ছাত্তারের লিখিত অভিযোগে জানা যায়, ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমানের কাছে ঋণের আবেদন করলে তিনি তাকে দীর্ঘ দিন হয়রানি করার পর অবশেষে দালালদের সাথে যোগযোগ করতে বলেন। তিনি দালালদের সাথে যোগাযোগ না করায় দীর্ঘ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও ঋণ পায়নি। অবশেষে আঃ ছাত্তার ব্যবস'াপকের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, নগদ ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা ঘুষ দিলে আপনাকে ১,২০,০০০/- টাকা ঋণ দেওয়া হবে। আমি বলি এত টাকা কেন? তিনি বলেন আমার উপরের স্যারকে দিতে হবে, এখানে ঋণ পরিদর্শক, ক্যাশিয়ারসহ অন্যান্য খরচ আছে, তাই আপনি যদি ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা ঘুষ দেন তবে ঋণ পাবেন। আমি নিরুপায় হয়ে দাদনের টাকা নিয়ে বাধ্য হয়ে ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমানকে নগদ ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা ঘুষ দেই। টাকা দেওয়ার পর মুশফিকুর রহমান ঋণ পরিদর্শক কে ঋণের ফাইল ঠিক করার জন্য বলেন এবং তিন দিনের মধ্যে আমাকে ১,২০,০০০/- টাকা ঋণ দেয়। এছাড়াও সেকদী গ্রামের আঃ খালেক, নুর ইসলাম, রাশেদ অভিযোগ করেন বলেন, আমাদের কাছ থেকেও বিভিন্ন ঋণের বিপরীতে দালালদের মাধ্যমে তিনি ১২,০০০/- থেকে ১৯,০০০/- টাকা পর্যন- ঘুষ নিয়েছেন। ব্যবস'াপক মুশফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে দালাল চক্রসহ বিভিন্ন দুর্নীতির বিষয়ে জাতীয় দৈনিক, স'ানীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, বহুল প্রচারিত অনলাইন পত্রিকায় স্বচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হলেও অদৃশ্য কারণে তার বিরুদ্ধে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ না নেওয়ায় শ্রীবরদী সচেতন মহল হতাশ। বিশেষ সূত্রে জানা যায়, ব্যবস'াপক তার সুভাকাংখিদের বলেন, আমার সাথে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আছেন তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হলেও তার কিছু আসে যায় না। এ রকম দু’টাকার পত্রিকায় সংবাদ ছাপা হলে আমার কিছুই যায়ে আশে না। এহেন দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোর ব্যবস'াপকের কারণে বিকেবি’র সুনাম চরম ভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে। শ্রীবরদী এলাকাবাসীর মনে প্রশ্ন তবে কী? দুর্নীতি করায় ব্যবস'াপকের কাজ? এমন দুর্নীতি ও ঘুষখোর ব্যবস'াপকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস'া নিবেন এমন প্রত্যাশায় অভিযোগকারীসহ অত্র এলাকার সচেতন মহল ও সংশ্লিষ্ট সকলেই।