জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন মৌজার ডিজিটাল পদ্ধতিতে ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি মৌজার ভূমি রের্কড শেষ হয়েছে। ১০ নভেম্বর থেকে পৌর এলাকার বন্দেরপাড়া গ্রামের সাহাপুর মৌজার ৬ নং সীটের ভূমি রেকর্ড কাজ এখন চলমান।
বিভিন্ন ভুমি মালিকের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাহাপুর মৌজার উপর দিয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের জামালপুর-শেরপুর বাইপাস সড়ক অবসি'ত। সড়ক ও জনপথ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী এই সড়ক ৭০ ফুট প্রস''। কিন' ডিজিটাল ম্যাপ তৈরির সময় এই সড়কটিকে দেখানো হয়েছে মাত্র ৪৬ ফুট। ফলে সড়কের দুই পাশের ভূমি মালিকগন ভোগান্তিতে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবী আবার নতুন করে এই ম্যাপ তৈরি করা হোক। কিন' ভূমি মালিকদের আপত্তি অগ্রাহ্য করে জরিপ বিভাগের কর্মকর্তারা তাদের কাজ চলমান রেখেছেন। এতে ভূমি মালিকদের প্রকৃত ভূমি রের্কড হচ্ছে না।
জামালপুর পৌরসভার বানিয়া বাজার এলাকার মৃত আব্দুল ওয়াহেদ’র পুত্র আবুল হোসেন ও মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আবুল হাসিম অভিযোগ করেন, তাদের পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ১০ শতাংশ ভূমির ন্যায্য হিৎসা উপযুক্ত কাগজপত্র থাকার পরও তাদের নামে রের্কড ভূক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। তাদের অভিযোগ, জামালপুর টেকনিক্যাল কলেজের ইন্সট্র্রাক্টর বন্দের পাড়া গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র আব্দুল জলিল গং রা তাদের পৈত্রিক ভূমি রের্কডে বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে। তাদেরকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। জানা যায়, এই আব্দুল জলিলের দুই ছেলে। বড় ছেলে হাবিবুর রহমান হীরা শেরপুর জেলায় ব্যাংক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত। আর ছোট ছেলে হাফিজুর রহমান মুক্তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ২আই প্রকল্পের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। এই হাফিজুর রহমান প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে চাকুরি করার সুবাধে ফোনে ভূমি রের্কড অধিদপ্তরের মহা-পরিচালকসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাকে ফোন করে সাহাপুর মৌজার বিআরএস ১০৪০ দাগের ২৫ শতাংশ ভূমি অবৈধ ভাবে রের্কড করে নেওয়ার পায়তারা করছেন। এ ব্যাপারে উক্ত ভূমির প্রকৃত ওয়ারিশ মৃত আব্দুল ওয়াহেদের পুত্র আবুল হোসেন ও মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আপত্তি দিয়েছেন। অন্যদিকে উক্ত ভূমির আরেক ওয়ারিশ মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আবুল হাশিম ও আয়েশা বেগমও আপত্তি দিয়েছেন। তারা এ ব্যাপারে ভূমি রের্কড কর্মকর্তাদের কাছে ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেছেন।
জামালপুর পৌরসভার বিভিন্ন মৌজার ডিজিটাল পদ্ধতিতে ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি মৌজার ভূমি রের্কড শেষ হয়েছে। ১০ নভেম্বর থেকে পৌর এলাকার বন্দেরপাড়া গ্রামের সাহাপুর মৌজার ৬ নং সীটের ভূমি রেকর্ড কাজ এখন চলমান।
বিভিন্ন ভুমি মালিকের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাহাপুর মৌজার উপর দিয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের জামালপুর-শেরপুর বাইপাস সড়ক অবসি'ত। সড়ক ও জনপথ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী এই সড়ক ৭০ ফুট প্রস''। কিন' ডিজিটাল ম্যাপ তৈরির সময় এই সড়কটিকে দেখানো হয়েছে মাত্র ৪৬ ফুট। ফলে সড়কের দুই পাশের ভূমি মালিকগন ভোগান্তিতে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবী আবার নতুন করে এই ম্যাপ তৈরি করা হোক। কিন' ভূমি মালিকদের আপত্তি অগ্রাহ্য করে জরিপ বিভাগের কর্মকর্তারা তাদের কাজ চলমান রেখেছেন। এতে ভূমি মালিকদের প্রকৃত ভূমি রের্কড হচ্ছে না।
জামালপুর পৌরসভার বানিয়া বাজার এলাকার মৃত আব্দুল ওয়াহেদ’র পুত্র আবুল হোসেন ও মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আবুল হাসিম অভিযোগ করেন, তাদের পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ১০ শতাংশ ভূমির ন্যায্য হিৎসা উপযুক্ত কাগজপত্র থাকার পরও তাদের নামে রের্কড ভূক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। তাদের অভিযোগ, জামালপুর টেকনিক্যাল কলেজের ইন্সট্র্রাক্টর বন্দের পাড়া গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র আব্দুল জলিল গং রা তাদের পৈত্রিক ভূমি রের্কডে বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে। তাদেরকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। জানা যায়, এই আব্দুল জলিলের দুই ছেলে। বড় ছেলে হাবিবুর রহমান হীরা শেরপুর জেলায় ব্যাংক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত। আর ছোট ছেলে হাফিজুর রহমান মুক্তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ২আই প্রকল্পের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। এই হাফিজুর রহমান প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে চাকুরি করার সুবাধে ফোনে ভূমি রের্কড অধিদপ্তরের মহা-পরিচালকসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাকে ফোন করে সাহাপুর মৌজার বিআরএস ১০৪০ দাগের ২৫ শতাংশ ভূমি অবৈধ ভাবে রের্কড করে নেওয়ার পায়তারা করছেন। এ ব্যাপারে উক্ত ভূমির প্রকৃত ওয়ারিশ মৃত আব্দুল ওয়াহেদের পুত্র আবুল হোসেন ও মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আপত্তি দিয়েছেন। অন্যদিকে উক্ত ভূমির আরেক ওয়ারিশ মৃত আইয়ুব আলীর পুত্র আবুল হাশিম ও আয়েশা বেগমও আপত্তি দিয়েছেন। তারা এ ব্যাপারে ভূমি রের্কড কর্মকর্তাদের কাছে ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেছেন।