
এ সময় এলাকার লোকজন তরুনীর কান্নার শব্দ শুনে চালক আলমগীরকে (৩০) ধরে থানা পুলিশের হাতে তুলে দেয়। এ ঘটনায় জড়িত সুপার ভাইজার মোশাররফ ও হেলপার জালাল পালিয়ে গেছে।
জানা যায়, ওই তরুনী ঈশ্বরগঞ্জ এলাকা থেকে বাসটিতে উঠে। চৌরাস্তার বারুইগ্রাম আসার পর তাকে নরসিংদীর একটি বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে বাসের ভিতরে বসিয়ে অপেক্ষায় রাখায় হয়।
নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতাউর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, চালক আলমগীর, সুপার ভাইজার মোশাররফ ও হেলপার জালালকে অভিযুক্ত করে তরুণী বাদি হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।
নির্যাতিত তরুণীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য আজ বুধবার ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ওসি বলেন, অভিযুক্ত অন্যান্য আসামিকেও গ্রেফতারের চেষ্ঠা চলছে।