সেবা ডেস্ক: জামালপুরের বকশীগঞ্জে সব কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য সরবরাহ বন্ধ রেখেছে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা (সিএইচসিপি)। তথ্য সরবরাহ বন্ধ থাকায় উর্ধবতন কর্মকর্তারা প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করতে পারছে না । ফলে এসব ক্লিনিকে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
গত ১৫ দিন যাবত মাসিক প্রতিবেদন, শিশুতথ্য, মাতৃস্বাস'্য তথ্য, সাধারণ রোগী তথ্যসহ সব ধরণের তথ্য প্রদান বন্ধ রেখেছে সিএইচসিপিরা।
জানাগেছে, ১৯৯৬ সালে প্রতি ছয় হাজার গ্রামাঞ্চলের বাসিন্দার প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে স'াপন করা হয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক। ইতোমধ্যে বিনামূল্যে গ্রামের সাধারণ মানুষ ঘরের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ভোগ করছেন। এ প্রকল্পের আওতায় বকশীগঞ্জে ২৭টিসহ জেলায় ২৯১ কমিউনিটি ক্লিনিকে গরীব মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ সিএইচসিপি কর্মরত রয়েছে। গত জুন ২০১৪ সালে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষে চাকরী জাতীয়করণ করার পরিবর্তে ট্রাস্টে হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে। এমন সংবাদে জেলা উপজেলায় কর্মরত সিএইচসিপিদের চাকরী জাতীয়কারণের দাবিতে সব কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছেন। তাদের দাবি চাকরী জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষনা দেন। ফলে গ্রামের সাধারণ মানুষ চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে এসব কমিউনিটি ক্লিনিকে।
এ বিষয়ে বকশীগঞ্জের টাঙ্গারীপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি ও উপজেলা সিএইচসিপি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোশারফ হোসেন জানান, তাদের চাকরী জাতীয়করণের দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী উপজেলায় সব কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষে চাকরী জাতীয়করণ করার পরিবর্তে ট্রাস্টে হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে। তাই সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আমরা চাকরী জাতীয়করণের জন্য আন্দোলনে নেমেছি। চাকরী জাতীয়করণ করা না হলে অচিরেই কমিউনিটি ক্লিনিকে তলাবদ্ধসহ আরও কঠোর কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে।
বকশীগঞ্জ উপজেলা সাস'্য কমপ্লেক্সের প প কর্মকর্তা ডাঃ হিবরুল বারী তথ্য সরবরাহ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, প্রতি মাসে ২ তারিখের মধ্যে তথ্য সরবরাহে নিয়ম থাকলেও আমরা এখন পর্যন্ত চলতি মাসের কোন রিপোর্ট পাইনি। তারা সব ধরনের তথ্য প্রদান বন্ধ রেখেছে। তাদের হঠকারী সিদ্ধান্তে গ্রামে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত করবে।
গত ১৫ দিন যাবত মাসিক প্রতিবেদন, শিশুতথ্য, মাতৃস্বাস'্য তথ্য, সাধারণ রোগী তথ্যসহ সব ধরণের তথ্য প্রদান বন্ধ রেখেছে সিএইচসিপিরা।
জানাগেছে, ১৯৯৬ সালে প্রতি ছয় হাজার গ্রামাঞ্চলের বাসিন্দার প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে স'াপন করা হয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক। ইতোমধ্যে বিনামূল্যে গ্রামের সাধারণ মানুষ ঘরের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ভোগ করছেন। এ প্রকল্পের আওতায় বকশীগঞ্জে ২৭টিসহ জেলায় ২৯১ কমিউনিটি ক্লিনিকে গরীব মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ সিএইচসিপি কর্মরত রয়েছে। গত জুন ২০১৪ সালে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষে চাকরী জাতীয়করণ করার পরিবর্তে ট্রাস্টে হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে। এমন সংবাদে জেলা উপজেলায় কর্মরত সিএইচসিপিদের চাকরী জাতীয়কারণের দাবিতে সব কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছেন। তাদের দাবি চাকরী জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষনা দেন। ফলে গ্রামের সাধারণ মানুষ চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে এসব কমিউনিটি ক্লিনিকে।
এ বিষয়ে বকশীগঞ্জের টাঙ্গারীপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি ও উপজেলা সিএইচসিপি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোশারফ হোসেন জানান, তাদের চাকরী জাতীয়করণের দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী উপজেলায় সব কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষে চাকরী জাতীয়করণ করার পরিবর্তে ট্রাস্টে হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে। তাই সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আমরা চাকরী জাতীয়করণের জন্য আন্দোলনে নেমেছি। চাকরী জাতীয়করণ করা না হলে অচিরেই কমিউনিটি ক্লিনিকে তলাবদ্ধসহ আরও কঠোর কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে।
বকশীগঞ্জ উপজেলা সাস'্য কমপ্লেক্সের প প কর্মকর্তা ডাঃ হিবরুল বারী তথ্য সরবরাহ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, প্রতি মাসে ২ তারিখের মধ্যে তথ্য সরবরাহে নিয়ম থাকলেও আমরা এখন পর্যন্ত চলতি মাসের কোন রিপোর্ট পাইনি। তারা সব ধরনের তথ্য প্রদান বন্ধ রেখেছে। তাদের হঠকারী সিদ্ধান্তে গ্রামে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত করবে।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।