ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি ঃ
কুড়িগ্রাম জেলা মটর শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং- রাজঃ ৩১৪ এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জাতীয় শ্রমিক লীগ, কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সংগ্রামী সভাপতি ও কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগের সম্মানিত শ্রম বিষয়ক সম্পাদক
বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আলহাজ্জ্ব আব্দুল করিম (মধু)’র দ্বিতীয় পুত্র মোঃ শহিদুজ্জামান রাছেল সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জাতীয় শ্রমিক লীগ কুড়িগ্রাম জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক ও মুক্তিযোদ্ধার সনত্মান কমান্ড জেলা ইউনিট এর যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক গতকাল রবিবার মে দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনের লড়্গ্যে এক প্রস্তুতি সভা আয়োজন করেন। উক্ত প্রস্তুতি সভায় বাস-মিনিবাস কুড়িগ্রাম মটর শ্রমিক ইউনিয়নের উলেস্নখ্য সংখ্যক শ্রমিক উপস্থিত ছিলেন। উক্ত আলোচনা সভায় শ্রমিক নেতা শহিদুজ্জামান রাছেল বলেন,
কুড়িগ্রাম জেলার পরিবহন শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছিলেন আমার পিতা, সে লড়্গ্যে তিনি কাজ করেছেন। সেই অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার জন্যই আমার পিতার আদর্শে আমি আপনাদের পাশে আছি এবং থাকব।
কুড়িগ্রাম জেলা বাস -মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের আগামী নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে আরো বলেন আমার জেলার পরিবহন শ্রমিক ভাইদের আজ মাদক নির্মূল অভিযানের নামে সড়ক পথে পুলিশ ট্রাফিক গণ চেক পোস্ট বসিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে।
যা মোটেই কাম্য নয়। আমরা প্রশাসনের বন্ধু। আমরা সকল কাজে প্রশাসনকে সহেযোগীতা করতে চাই। বিশেষ করে অবৈধ ভাবে মাদক বহন প্রতিরোধ মূলক কাজে। কিন্তু তাদের ব্যবহারে মনে হয়, শ্রমিকরা মানুষ নয়।
আমি বলতে চাই, আমরাও মানুষ। আমরা মাদকমুক্ত সমাজ চাই। শ্রমিকরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দুমোঠো অন্নর সংস্থানের জন্য, কিন্তু সে কাজ করতে যেয়েও অযথা হয়রানি কবলে পড়ছেন আমার শ্রমিক ভাইরা।
ফলে আমার সেই ভাইয়ের পরিবারে যে অশানিত্ম সৃষ্টি হচ্ছে তা লাঘবের জন্য আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব। আমার শ্রমিক ভাইদের অযথা হয়রানি বন্ধ করম্নন। আগামী নির্বাচনে আমি সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হলে, কুড়িগ্রাম জেলার পরিবহন শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন এবং প্রশাসনিক হয়রানি থেকে মুক্ত করবই।
কিছুদিন আগে আদালতের একটি রায়ে একজন চালকের যেভাবে কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে এটি আমাদের মর্মাহত করেছে। আদালতের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমরা ন্যায় বিচার পাব। ন্যায় বচারের দাবিতে কুড়িগ্রাম কেন্দ্রিয় শহিদ মিনারের সামনে অবস্থান নিয়ে মানববন্ধন করেছি।
এছাড়াও সড়ক পরিবহন আইন ২০১৭ সংশোধনের দাবিতে সারা দেশের ন্যায় আমরাও কুড়িগ্রামে মানববন্ধন করেছি। ভবিষ্যতে শ্রমিকদের স্বার্থে শুধু মানববন্ধনই নয় দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলব।
শ্রমিকরা জানে জানে কিভাবে আন্দোলন করে দাবি আদায় করা যায়। প্রয়োজনে আমি শ্রমিকদের স্বার্থে জেলে যেতেও রাজি।
কুড়িগ্রাম জেলা মটর শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং- রাজঃ ৩১৪ এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জাতীয় শ্রমিক লীগ, কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সংগ্রামী সভাপতি ও কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগের সম্মানিত শ্রম বিষয়ক সম্পাদক
বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আলহাজ্জ্ব আব্দুল করিম (মধু)’র দ্বিতীয় পুত্র মোঃ শহিদুজ্জামান রাছেল সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জাতীয় শ্রমিক লীগ কুড়িগ্রাম জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক ও মুক্তিযোদ্ধার সনত্মান কমান্ড জেলা ইউনিট এর যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক গতকাল রবিবার মে দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনের লড়্গ্যে এক প্রস্তুতি সভা আয়োজন করেন। উক্ত প্রস্তুতি সভায় বাস-মিনিবাস কুড়িগ্রাম মটর শ্রমিক ইউনিয়নের উলেস্নখ্য সংখ্যক শ্রমিক উপস্থিত ছিলেন। উক্ত আলোচনা সভায় শ্রমিক নেতা শহিদুজ্জামান রাছেল বলেন,
কুড়িগ্রাম জেলার পরিবহন শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছিলেন আমার পিতা, সে লড়্গ্যে তিনি কাজ করেছেন। সেই অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার জন্যই আমার পিতার আদর্শে আমি আপনাদের পাশে আছি এবং থাকব।
কুড়িগ্রাম জেলা বাস -মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের আগামী নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে আরো বলেন আমার জেলার পরিবহন শ্রমিক ভাইদের আজ মাদক নির্মূল অভিযানের নামে সড়ক পথে পুলিশ ট্রাফিক গণ চেক পোস্ট বসিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে।
যা মোটেই কাম্য নয়। আমরা প্রশাসনের বন্ধু। আমরা সকল কাজে প্রশাসনকে সহেযোগীতা করতে চাই। বিশেষ করে অবৈধ ভাবে মাদক বহন প্রতিরোধ মূলক কাজে। কিন্তু তাদের ব্যবহারে মনে হয়, শ্রমিকরা মানুষ নয়।
আমি বলতে চাই, আমরাও মানুষ। আমরা মাদকমুক্ত সমাজ চাই। শ্রমিকরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দুমোঠো অন্নর সংস্থানের জন্য, কিন্তু সে কাজ করতে যেয়েও অযথা হয়রানি কবলে পড়ছেন আমার শ্রমিক ভাইরা।
ফলে আমার সেই ভাইয়ের পরিবারে যে অশানিত্ম সৃষ্টি হচ্ছে তা লাঘবের জন্য আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব। আমার শ্রমিক ভাইদের অযথা হয়রানি বন্ধ করম্নন। আগামী নির্বাচনে আমি সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হলে, কুড়িগ্রাম জেলার পরিবহন শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন এবং প্রশাসনিক হয়রানি থেকে মুক্ত করবই।
কিছুদিন আগে আদালতের একটি রায়ে একজন চালকের যেভাবে কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে এটি আমাদের মর্মাহত করেছে। আদালতের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমরা ন্যায় বিচার পাব। ন্যায় বচারের দাবিতে কুড়িগ্রাম কেন্দ্রিয় শহিদ মিনারের সামনে অবস্থান নিয়ে মানববন্ধন করেছি।
এছাড়াও সড়ক পরিবহন আইন ২০১৭ সংশোধনের দাবিতে সারা দেশের ন্যায় আমরাও কুড়িগ্রামে মানববন্ধন করেছি। ভবিষ্যতে শ্রমিকদের স্বার্থে শুধু মানববন্ধনই নয় দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলব।
শ্রমিকরা জানে জানে কিভাবে আন্দোলন করে দাবি আদায় করা যায়। প্রয়োজনে আমি শ্রমিকদের স্বার্থে জেলে যেতেও রাজি।